My diary game

in instablurt •  3 years ago 

আসসালামু আলাইকুম।

সকল বন্ধুরা আশা রাখি আপনারা সকলে ভালো আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমিও অনেক ভালো আছি
আমি আমার আজকের ডায়েরি লেখা শুরু করছি।

JvFFVmatwWHRfvmtd53nmEJ94xpKydwmbSC5H5svBACH7y85kzZ53X7Hms3p8AxBXp9m3Vyvo2Ery9fyYyGz7kQmfMHj4huuNLWX61TGYEpNi9VEDNPgM9b61VaJx6K3cNvMgmXqne.jpg

প্রতিদিনের মতো আজকের সকালটা একিরকম হলো না সারাটা রাত জেগে জেগে অফিসে ডিউটি করার পর ভোরের আলো ফুটে গেছে সকাল হয়ে গেছে তখন অফিসের রুম থেকে বের হয়ে বাহিরে শুনি একটা ইঞ্জিনের সমস্যা দেখা দিয়েছে তারপর আমি ইঞ্জিনের উপরে উঠে দেখলাম যে কিছু সমস্যা রয়েছে।

JvFFVmatwWHRfvmtd53nmEJ94xpKydwmbSC5H5svBACH7z2xaBzJBzZUF1k2q9VcRygDSk7zXMA2KjsZrvr8emMUAK1a67Nic8SrBj9DJHTwCiSE3uxKKdQv7mUMWtckNuZuhtYE3Q.jpg

তারপর লোকো মাস্টার কন্ট্রোল প্যানেলের কভার টা খুলে দেখি ইঞ্জিনে বিশেষ কিছু জায়গায় দেখা দিয়েছে সেগুলো আমি নিজ হাতে মেরামত করার পর ইঞ্জিন থেকে নেমে আসে তারপর হাজিরা খাতা টা চেক করে চেক করার পর কিছু সময় অফিসে বসে ছিলাম যখন সময় শেষ হয়ে গিয়েছিল আমি বাসার দিকে রওনা দিয়ে দিয়েছিলাম বাসায় ফিরে এসে আমি ফ্রেশ হয়ে হালকা কিছু নাস্তা করে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।

দুপুর

প্রায় ১.২০ বেজে গিয়েছিলো আজাদ জুমার নামাজ টা পড়তে পারলাম না তাই গতকাল রাতে পুকুরে সেটার জন্য পাথর নিয়ে এসেছিলাম সেগুলো নিয়ে পুকুর পাড়ে চলে গিয়েছিলাম তারপর আমার পাশের বাসার একটি ছেলেকে দেখে সেগুলো পানির মাধ্যমে ভোলানোর চেষ্টা করতেছিলাম কিন্তু দেখতেছিলাম কোনভাবেই বলতে ছিল না তারপর দেখলাম যে কিছু একটা ঝামেলা রয়েছে ছেলেটাকে দিয়ে যখন পাথরটা তুললাম তখন দেখিস চুন এর বদলে পাথর ছেলে চলে এসেছে তারপর বাগানে কিছু টুকটাক কাজ করে আমি আবার বাসায় ফিরে চলে এসেছিলাম।

হালকা হালকা ঠান্ডা পড়া শুরু হয়ে গিয়েছিল রড কেন জানি হারিয়ে গেল তাই আর দেরি না করে আমি সোজা গোসলখানায় গিয়ে গোসল করে নিয়েছিলাম তারপর বাহিরে এসে কাপড় পড়ে আমি একটু রুটির বসেছিলাম কিছু সময় পর দুপুরের খাবার খেয়ে আবার বিছানায় চলে আসি তারপর মোবাইলটা হাতে নিয়ে একটু অনলাইনে ঢুকেছিলাম কিছুটা সময় কাটানোর পর কখন যে আমি ঘুমিয়ে পড়েছিলাম নিজেই ঠিক বলতে পারিনি।

ঘুম থেকে উঠে দেখি সন্ধ্যা হয়ে গেছে তারপর আমি একটু ফ্রেশ হয়ে নিয়ে ছিলাম তারপর আমার রুমে বসে ছিলাম আম্মা আমার জন্য পিয়াজু পাপড় চিতই পিঠা নিয়ে এসেছিল সেগুলো আমরা সবাই মিলে বাসায় বসে খেয়ে ছিলাম তারপর আমি আমার ভাতিজি দেরকে নিয়ে কিছুটা সময় আনন্দ করেছিলাম করার পর আমরা টিভি রুমে গিয়েছিলাম আমার ভাতিজি এক এক করে তার বানানো পুতুল গুলো আমাকে দেখাচ্ছিলো আর আমার দিকে বেশ ভালই লাগতেছিলো আগের দিনের কথা গুলো মনে পড়ে যাচ্ছিল তারপর আমি রেডি হয়ে বাজারে যাওয়ার জন্য রওনা দিয়েছিলাম একটা ভ্যান নিয়ে বাজারে চলে আসি তারপরে শুভ শাওন অফিসারের সঙ্গে দেখা হয় কিছুটা সময় আমরা এখানে গল্প করেছিলাম তারপর পুরো বাজারটা হেঁটে হেঁটে ঘুরে বেড়িয়েছিলাম।

JvFFVmatwWHRfvmtd53nmEJ94xpKydwmbSC5H5svBACH81humBvRHApeaatemwcWhYGUN9fG8E6EpzqQXESXYLU5Tk74dyNPnYNtg9FpiHTyGMqgSU5DdLxJDdX6qeDDTaBhYcg6ES.jpg

আমার কলিক শাওন ও ফয়সাল তারা একই বাসাতেই আগে ছিল কিন্তু ফয়সালের মা আসার কারণে ফয়সালকে অন্য একটা বাসা তে উঠতে হয় আর তাই শাওন এই বাসায় একা হয়ে গেছিল তাই তার রান্নাবান্নার জন্য গ্যাসের চুলা বিভিন্ন প্রকার প্রয়োজনীয় জিনিস কেনা বাকি ছিল তারপর আমরা সবাই মিলে একটা ক্রোকারিজের দোকানে গিয়ে এক এক করে একটা জিনিস দেখতে ছিলাম সেই মুহূর্তে আমি কেক বানানোর লাভ এবক্স গুলোর একটা ছবি তুলে রেখেছিলাম মনে হচ্ছিল যেন একটি ভালবাসার ভিতর আরেকটি ভালোবাসা।
শাওন মসলা রাখার জন্য মশলাদানি বিভিন্ন সাইজের নিয়েছিল এক একটা মশলাদানি প্লাস্টিকের কোনটার দাম ১০ টাকা কোনটার দাম ২০ টাকা আর একটা লবন রাখার জন্য হয়েছিল সেটির নাম ছিল ৪০ টাকা দোকানে টাকা দেওয়ার পর আমরা সবাই একসঙ্গে বের হয়ে আসে সামনে চানাচুর একটা দোকান দেখেছিলাম আমরা সেখানে এক এক করে সবাই প্রচুর পরিমাণে মরিচ দিয়ে চিরে মাখা খেয়েছিলাম কিন্তু ভালো লাগতেছিল খেতে তারপর আমি মিক্সড করে কিছু আসা নিয়েছিলাম সবাই আমার হাজারের প্রতি লোভ দিয়েছিলে বেশি তাই আবার আমি আরেকটি আচার কিনে ছিলাম।
চিরে মাখা আচাড় খাওয়ার পর আমরা বাসার দিকে রওনা দিয়ে দিয়েছিলাম আমি হাটতে হাটতে বাসায় চলে এসেছিলাম আসার পর ফ্রেস হয়ে রাতের খাবার খেয়ে শুয়ে পরেছিলাম।

এই ছিল আমার সারাদিনের ডায়েরি
ধন্যবাদ সবাইকে।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!