মাওলানা ইসমাইল রেহান এর জীবন

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ,সম্মানিত সাথী ও বন্ধুগণ আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভাল আছি আজকে আপনাদের সামনে আলোচনা করব।
মাওলানা ইসমাইল রেহান এর জীবনী সম্পর্কে,পাকিস্তানের অনেক বড় একজন লেখক এবং ভাষাবিদ।

সময়ের অন্যতম প্রসিদ্ধ ও বিশ্বস্ত ইতিহাসবিদ উম্মার ব্যথা অন্তরে প্রবলভাবে লালনকারী বিজয়ের শতাব্দীতে উন্মাদ সন্তানদের পুরনো সেই সোনালী দিনগুলো ফিরিয়ে নিয়ে যেতে জিনিস জীবনও করে দিয়েছেন নিজের কাজের মূল্যায়ন এ বাংলাদেশি এক মুন্সির সামান্য পলায়ন বক্তব্য পেতে নিজেকে যিনি মুহূর্তেই একজন সাধারন তালিবে ইলমের পর্যায়ে নিয়ে আসেন সেই অসম্ভব বিনয়ী মানুষটির জীবন নিয়ে আর সামান্য কোটি কথা লিখব ইনশাআল্লাহ যদি আল্লাহ রব্বুল আলামীন আমাকে লেখার তৌফিক দান করে হাফেজ মাওলানা ইসমাইল জন্ম গ্রহণ করেনপাকিস্তান করাচি শহরে। কিন্তু রক্তের সম্পর্কতার পশ্চিম পাঞ্জাবে,দুইজন বিখ্যাত হিটিং ভাইয়ের মাক বাড়াওএখানে অবস্থিত, এটি পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে এলাকা।এখানেই হাসান আব্দাল এলাকায় খালেদার গ্রামে তার স্থায়ী নিবাস পূর্বপুরুষরা এখানেই জীবন কাটিয়েছেন। বাবার কর্মস্থলের সুবাদে মাওলানার পরিবার একসময় করাচিতে এসে পড়ে। ফলে তার জন্মস্থান হয়ে ওঠে করাচি, তারিখের হিসাবে পহেলা ফেব্রুয়ারি ১৯৭১,জনাব আব্দুল আজিজ সাহেবের সূত্র হিসেবে তার প্রাথমিক নাম রাখা হয় মোহাম্মদ ইসমাইল।

লেখালিখির সময় পুরো নাম মোঃ ইসমাইল রেহান ব্যবহার করেন করাচির পুরানো গলিমার এলাকায় তিনি এবং কৈশোর অতিবাহিত করেছেন।হয়েছিলেন বসবাস করতেন পারস্পারিক সৌহার্দ্য নিয়ে।

পারিবারিকভাবে একটি সাধারন উদ্দিনের পরিবেশে তিনি বেড়ে ওঠেন মায়ের কাছে জিনিয়াথ বিষয়ে পড়াশোনা করেন পড়াশোনার পাশাপাশি স্কুলে তিনি প্রচলিত জ্ঞানের শিক্ষা গ্রহণ করেন মেধাবী ছাত্র মোঃ ইসমাইল বিজ্ঞান বিভাগ থেকে প্রাথমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এরপর হঠাৎ জীবনে একটি আঁকা ভোট এসে যায় সাধারণ শিক্ষা থেকে দ্বীনি শিক্ষায় ধাবিত হন ভর্তি হন দারুল উলুম করাচি তে, শুরু করেন একদম প্রথম থেকে কালামে পাকের দিয়ে মুখস্থ পড়া দিয়ে।

এই সময় নিয়মিত তিনি সাইফুল ইসলামের লাশ গুলোকেও বা মজলিশ গুলোতেও তিনি প্রসেন। ব্যক্তিগতভাবে সবচেয়ে বেশি প্রভাবে প্রভাবিত তিনি সাইফুল ইসলাম এর দ্বারাই হয়েছেন।শায়েখের মজলিসে সোনা ইসলামের হারানো ঐতিহ্য ও অতীতের গল্পগুলো তাকে মুগ্ধ করত স্বপ্ন দেখাতো একদিন বড় হয়ে ইসলামের ইতিহাস নিয়ে সাইফুল ইসলামের মতো গবেষণা করবেন মুসলিম উম্মাহকে জানাবেন কতজন বৃদ্ধ ছিল আমাদের অতীত আর কতজন ছিল আমাদের ভবিষ্যৎ কুরআনের পর বিলম্ব না করে

ধারার স্থানীয় দরসে নিজামী তে তিনি ভর্তি হয়ে যান এবং বাহাদুরাবাদ এলাকায় মাহাদুল ইসলামী খলিল মাদ্রাসায় থেকে তিনি ধারাবাহিক ভাবে তাকমিল সম্পন্ন করেন।