ASSALAMUALIKUM OAROHMATULL Hello..!!My Dear Blurt,I am @ranna001 from Bangladesh

Jojoba bloom tea attempts to fix diabetes.

There is no sets of blossoms to work on the psyche. Blossoms help to give mental energy. Blossoms additionally help for good rest. There are a few blossoms that are consumable and useful for wellbeing. One such bloom is jaba blossom. Jaba bloom functions admirably as a cure to different infections and hair care. Jaba is a wonderful and appealing blossom. Pink, white, red, yellow and so forth jaba blossoms are accessible in different varieties. Jaba blossom is known as Hibiscus in English, Gudhal in Hindi. Jaba blossoms contain carotenoids, flavonoids, phenolic acids, anthocyanins. In addition, joba blossoms likewise contain supplements like protein, carotene, oil, nutrients and saccharides. Jaba blossoms are loaded with cell reinforcements. Jaba blossom is chiefly used to treat stomach related issues and conceptive issues in ladies. Jaba bloom has against oxidant properties. Because of these characteristics, it demonstrates powerful for such countless issues. Jojoba blossom blended in with coconut oil and applied to the hair is great for hair. Like jaba blossom yet excellent. Keeps the skin and body well. Individuals use jaba blossom juice, tea and other food things. Red jaba is generally utilized as an Ayurvedic medication. Regarding wellbeing and magnificence, jaba bloom tea attempts to fix infections. Jaba blossoms contain omega 3 unsaturated fats. Contains alpha hydroxy acids. Which is generally excellent for our skin. Thus in the event that you make tea with this red jaba, it is excellent for the body.

Step by step instructions to make this tea.

Making this jaba tea at home is extremely simple. Take three to four jabafuls and a little lime. Two cups of water and one to two spoons of honey will be required.

What do you do first?

Put water and tear the bloom petals. At the point when it bubbles well, strain it. Presently blend lemon squeeze and honey in with it well. Make your jojoba bloom tea. This tea is great for monitoring circulatory strain. It additionally diminishes cholesterol. The cancer prevention agents present in jackfruit are really great for the liver. It additionally expands the exhibition of the liver. Wealthy in cancer prevention agents, this compound monitors pulse. An exceptional compound in jabaflower likewise forestalls persistent illnesses like disease. Aside from this, what is the utilization of jojoba blossom and this tea?

Controls diabetes.

In view of information distributed in Biochemical and Biophysical Exploration Correspondences, separates from jaba blossoms can reestablish insulin responsiveness and assist with controlling diabetes. Jojoba blossoms contain ferulic corrosive which is a sort of polyphenol and goes about as a remedial specialist for diabetes.

Brings down cholesterol.

Cholesterol increments just when circulatory strain increments and eating isn't standard. From that point the chance of coronary episode additionally increments. Jabar tea forestalls blood clusters in the heart. Cholesterol doesn't amass. Furthermore, jojoba blossom tea saves from any harm of cerebrum and heart.

Helps in weight reduction.

Practicing fully intent on shedding pounds yet getting nothing. For this situation, jojoba bloom tea can be helpful for you. As per nutritionists, the builds in jackfruit can work on metabolic rate. In the event that the metabolic rate is great, the weight will be decreased, as well as non-alcoholic greasy liver issues, it is additionally constrained by the tea produced using the petals of joba blossom.

Controls pulse.

Experiencing hypertension for quite a while? Do you need to take medication routinely after breakfast in the first part of the day? As exhorted by the specialist, begin taking jaba bloom tea alongside the medication. Uneasiness, 'hypertension' issues are constrained by drinking this tea wealthy in cell reinforcements.

Forestalls urinary parcel diseases.

This issue is more normal in the old. Specialists endorse anti-microbials to decrease urinary parcel contaminations. In any case, it isn't great to take such medication over and over because of different reasons. So on the off chance that the urinary lot disease isn't exceptionally serious, you can attempt jabaflower tea.

Lessens hair fall.

Involving jaba bloom petals is an extremely old solution for going bald. Jojoba oil reinforces hair roots as it contains L-ascorbic acid and calcium. Kneading this oil tenderly on the scalp increments blood dissemination and permits the scalp to retain supplements.

Forestalls untimely turning gray of hair.

An exploration report distributed in the Asian Diary of Trial Organic Science expresses that jaba can dial back turning gray of hair. Heat up some jaba blossoms in water for 20 minutes and cool it. Make a glue of jabaful and apply it on your scalp and hair and leave it for 20 minutes and wash it off. Use it routinely and jojoba oil forestalls untimely turning gray of hair.

Diminishes torment.

Jaba bloom can decrease body torment up to 70 percent. For this, bubble 5 red jabar leaves and 5 petals in water for 3-5 minutes and let the combination cool down. Drink it after thirty minutes. Drinking this combination for 21 days will decrease body torment.

As Facepack.

Dry and powder the red jobar petals. Everyday utilize blended in with water or milk or natural product juice purges the face, lights up the face and forestalls the presence of kinks.

Treats dry skin.

Heat jobar petals with coconut oil or sesame oil. Then, at that point, apply it on dry skin when it chills off. It will recuperate dry skin and mend any sort of breaks.

Works on liver capability.

As of late, a few examinations have shown that the cell reinforcements present in jaba roses flush out poisons from the body. Thus, the exhibition of the liver increments. There are likewise many advantages. Diminishes the gamble of malignant growth. Alongside that, the safe arrangement of the body additionally increments.

Assuages period issues.

During this unique time, ordinary utilization of jaba bloom tea will lessen period spasms and agony. Alongside that, different inconveniences are additionally eliminated. It just so happens, this drink is additionally perfect for lessening hormonal irregularity. So in the event that young ladies can drink this tea consistently, then, at that point, extraordinary advantages will come.

Diminishes mental weariness.

Is the brain exceptionally terrible in light of multiple factors? Then promptly make some jobar tea and drink it. Assuming you do this, you will see that the state of mind will be totally new. Since the helpful nutrients and minerals present in it assume an extraordinary part in lessening irritation in the sensory system as well as diminishing nervousness.

জবা ফুলের চা ডায়াবেটিস নিরাময়ে কাজ করে।

মন ভালো করতে ফুলের জুড়ি নেই। মানসিক শক্তি জোগাতে সাহায্য করে ফুল। সুন্দর ঘুমের জন্যও সাহায্য করে ফুল। কিছু ফুল আছে যা খাওয়া যায় এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এমনই একটি ফুল হচ্ছে জবা ফুল। বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক হিসেবে এবং চুলের যত্নে জবা ফুল চমৎকার কাজ করে। জবা একটি সুন্দর ও আকর্ষণীয় ফুল। গোলাপী, সাদা, লাল, হলুদ ইত্যাদি নানা বর্ণের জবা ফুল পাওয়া যায়। ইংরেজিতে জবা ফুলটি হিবিসকাস নামে পরিচিত, হিন্দিতে একে গুধল নামে পরিচিত। জবা ফুলে রয়েছে ক্যারোটিনয়েডস, ফ্ল্যাভানয়েডস, ফেনোলিক অ্যাসিড, অ্যান্থোসায়ানিনসে উপাদান। এছাড়াও, প্রোটিন, ক্যারোটিন, তেল, ভিটামিন এবং স্যাকারাইড জাতীয় পুষ্টিগুলোও জবা ফুলে রয়েছে। জবা ফুল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। জবা ফুল প্রধানত পাচনজনিত সমস্যা এবং মহিলাদের মধ্যে প্রজনন সমস্যা মোকাবিলা করতে ব্যবহৃত হয়। জবা ফুলের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এই গুণাবলীর কারণে, এটি এতগুলো সমস্যার পক্ষে কার্যকর প্রমাণিত হয়। জবা ফুল নারকেল তেলের সঙ্গে বেটে চুলে লাগালে চুল ভালো হয়। তেমনই জবা ফুলের চাও কিন্তু খুব ভালো। ত্বক, শরীর দুই ভালো রাখে। লোকেরা জবা ফুলের রস, চা এবং অন্যান্য খাবারের আইটেম হিসাবে ব্যবহার করে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে লাল জবা আয়ুর্বেদ ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্যের ক্ষেত্রে জবা ফুলের চা রোগ নিরাময়ের কাজ করে। জবা ফুলের মধ্যে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। থাকে আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড। যা আমাদের ত্বকের জন্য খুব ভালো। আর তাই এই লাল জবা দিয়ে চা বানিয়ে নিলে তা কিন্তু শরীরের জন্য খুব ভালো।

যেভাবে এই চা বানাবেন।

বাড়িতে এই জবা চা বানিয়ে নেওয়া কিন্তু খুবই সহজ। তিন থেকে চারটে জবাফুল আর একটা ছোট পাতিলেবু নিন। দুকাপ পানি আর ১ থেকে দু চামচ মধু লাগবে।

প্রথমেই যা করবেন।

পানি বসিয়ে ফুলের পাপড়ি গুলো ছিঁড়ে দিন। ভালো করে ফুটে এলে ছেঁকে নিন। এবার ওর সঙ্গে লেবুর রস আর মধু মিশিয়ে নিন ভালো করে। ব্যাস আপনার জবা ফুলের চা তৈরি। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এই চায়ের জুড়ি মেলা ভার। সেই সঙ্গে কোলেস্টেরলও কমায়। জবাফুলের মধ্যে যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে তা কিন্তু লিভারের জন্য বেশ ভালো। সেই সঙ্গে লিভারের কর্মক্ষমতাও বাড়ায়। অ্যান্টি অক্সিড্যান্টে ভরপুর এই যৌগটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। জবাফুলে থাকা বিশেষ একটি যৌগ ক্যানসারের মতো দুরারোগ্য ব্যধিকেও প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে। এ ছাড়া জবা ফুল আর কী কী কাজে লাগে এই চা?

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।

বায়ো কেমিক্যাল ও বায়ো ফিজিক্যাল রিসার্চ কমিউনিকেশনস এ প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায় যে, জবা ফুল থেকে তৈরি উপাদান ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা পুনরুদ্ধার করতে পারে এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। জবা ফুলে থাকে ফেরুলিক এসিড যা এক ধরণের পলিফেনল এবং এটি ডায়াবেটিসের জন্য চিকিৎসা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করে।

কোলেস্টেরল কমায়।

রক্তচাপ বাড়লে এবং খাওয়াদাওয়া নিয়মমতো না হলেই বাড়ে কোলেস্টেরল। সেখান থেকে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনাও বাড়ে। জবার চা হার্টে রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না। কোলেস্টেরলও জমতে দেয় না। এছাড়া ব্রেন ও হার্টের কোনও রকম ক্ষতির হাত থেকে বাঁচায় জবা ফুলের চা।

ওজন কমাতে সাহায্য করে।

ওজন কমানোর অভিপ্রায় নিয়ে শরীরচর্চা করছেন কিন্তু লাভের লাভ কিছুই হচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে জবা ফুলের চা কিন্তু আপনার কাজে লাগতে পারে। পুষ্টিবিদদের মতে, বিপাক হারের মান ভাল করতে পারে জবাফুলের মধ্যে থাকা যৌগগুলি। বিপাক হার ভাল হলে ওজন তো কমেই পাশাপাশি নন অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভারের সমস্যা থাকলে, তা-ও নিয়ন্ত্রণ করে জবা ফুলের পাপড়ি দিয়ে বানানো চা।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

দীর্ঘ দিন ধরে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন? সকালবেলা জলখাবারের পর নিয়মিত ওষুধও খেতে হয়? চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ যেমন খাচ্ছেন, তার সঙ্গে খেতে শুরু করুন জবা ফুলের চা। অ্যান্টি অক্সিড্যান্টে সমৃদ্ধ এই চা খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকে উদ্বেগ, 'হাইপার টেনশন'- এর সমস্যা।

মূত্রনালি সংক্রমণ রোধ করে।

বয়স্কদের মধ্যে এই সমস্যা দেখা যায় খুব বেশি। মূত্রনালির সংক্রমণ কমাতে অ্যান্টিবায়োটিক জাতীয় ওষুধ দেন চিকিৎসকরা। কিন্তু বার বার নানা কারণে এই জাতীয় ওষুধ খাওয়াও ভাল নয়। তাই মূত্রনালির সংক্রমণ যদি খুব মারাত্মক আকার ধারণ না করে থাকে সে ক্ষেত্রে জবাফুলের চা খেয়ে দেখতে পারেন।

চুল পড়ে যাওয়া কমায়।

চুল পড়া রোধে জবা ফুলের পাপড়ি ব্যবহার করা খুবই প্রাচীন প্রতিকার। জবা ফুলের তেল চুলের গোড়া শক্ত করে কারণ এতে ভিটামিন সি ও ক্যালসিয়াম আছে। এই তেল আস্তে আস্তে মাথার তালুতে মালিশ করলে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় ও মাথার ত্বক পুষ্টি উপাদান শোষণ করতে পারে।

অসময়ে চুল সাদা হয়ে যাওয়া রোধ করে।

এশিয়ান জার্নাল অফ এক্সপেরিমেন্টাল বায়োলজিক্যাল সাইন্স এ প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রতিবেদনে জানানো হয় যে, জবা চুল সাদা হয়ে যাওয়াকে ধীর করতে পারে। কিছু জবা ফুল পানিতে দিয়ে ২০ মিনিট ফুটানোর পর ঠাণ্ডা করে নিন। জবাফুলকে পেস্ট করে নিয়ে মাথার তালুতে ও চুলে লাগান এবং ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত এটি ব্যবহার করুন এবং জবার তেল অসময়ে চুল সাদা হয়ে যাওয়া রোধ করে।

ব্যথা কমায়।

শরীরের ব্যথা ৭০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে জবা ফুল। এজন্য ৫টি লাল জবার পাতা ও ৫টি পাপড়ি নিয়ে পানিতে দিয়ে ৩-৫ মিনিট ফুটানোর পর মিশ্রণটি ঠান্ডা হতে দিন। আধা ঘন্টা পরে এটি পান করুন। ২১ দিন পর্যন্ত এই মিশ্রণটি পান করলে শরীরের ব্যথা কমবে।

ফেসপ্যাক হিসেবে।

লাল জবার পাপড়ি শুকিয়ে গুঁড়া করে রাখুন। প্রতিদিন পানি বা দুধ বা ফলের রসের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করলে মুখ পরিষ্কার হয়, মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় এবং বলিরেখার আবির্ভাব রোধ করে।

শুষ্ক ত্বকের নিরাময়ে।

নারিকেল তেল বা তিলের তেলের সাথে জবার পাপড়ি দিয়ে তাপ দিন। তারপর এটি ঠান্ডা হলে শুষ্ক ত্বকে লাগান। এটি শুষ্ক ত্বককে নিরাময় করবে এবং যেকোন ধরণের ফাটাও ভালো করবে।

লিভারের কর্মক্ষমতা বাড়ে।

সম্প্রতি বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে জবা ফুলে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীর থেকে টক্সিন বের করে দেয়। এর ফলে লিভারের কর্মক্ষমতা বাড়ে। সেই সঙ্গে অনেক উপকারও পাওয়া যায়। ক্যান্সারের আশঙ্কা কমে। সেই সঙ্গে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।

পিরিয়ডের সমস্যা মেটায়।

মাসের এই বিশেষ সময় যদি নিয়মিত জবা ফুল দিয়ে বানানো চা খাওয়া যায়, তাহলে পিরিয়েড ক্র্যাম্প এবং যন্ত্রণা অনেকটাই কমে। সেই সঙ্গে অন্যান্য অস্বস্তিও দূর হয়। প্রসঙ্গত, হরমোনাল ইমব্যালেন্স কমাতেও এই পানীয়টি দারুন কাজে আসে। তাই মেয়েরা যদি প্রতিদিন এই চাটি পান করতে পারেন, তাহলে দারুন উপকার মেলে।

মানসিক অবসাদ কমায়।

নানা কারণে মনটা কি বেজায় খারাপ? তাহলে ঝটপট এক কাপ জবার চা বানিয়ে ফেলে পান করে ফেলুন। এমনটা করলে দেখবেন মুড একেবার ফ্রেশ হয়ে যাবে। কারণ এতে উপস্থিত উপকারি ভিটামিন এবং মিনারেল স্নায়ুতন্ত্রে তৈরি হওয়া প্রদাহ কমানোর পাশাপাশি অ্যাংজাইটি কমাতেও বিশেষ ভূমিকা নেয়।

Why use jaba bloom hair pack?

Going bald because of absence of care? You can utilize jaba blossom hair pack to deal with dead hair. L-ascorbic acid, Vitamin An and amino acids present in jaba roses stop hair fall and make hair sparkly. Also, it doesn't assist with expanding hair development. As a characteristic conditioner, jaba bloom makes hair gleaming and delicate. You can utilize jaba blossom of any tone for hair care. Indeed, even jabar leaves can be utilized. Know how to make jaba blossom and leaf hair pack.

Jaba Bloom Hair Pack 8 to 10 Jaba Blossoms. Wash the blossoms completely, disposing of the green part beneath the bloom. Presently blend jaba rose and 4 tablespoons of acrid curd in the processor. You can add some water if necessary. At the point when the fine glue is made, empty it into a bowl and add 1 tablespoon of honey. Blend honey into the glue and add not many drops of medicinal balm on the off chance that you need. Apply jaba bloom pack from one roots to another with the assistance of fingers. Cover your hair with a shower cap. After 30 minutes, wash your hair with water and gentle cleanser. Don't bother utilizing conditioner. Dry the hair in regular air. Perceive how sparkly and brilliant hair looks! Jawa blossom hair pack Jaba leaf hair pack Wash a modest bunch of jaba leaves completely. Drop the drops and drudgery in a processor. Assuming that you need, you can likewise give some jaba blossoms. Add little water if necessary to make a fine glue. Take the leaf glue in a bowl. Make a glue of fenugreek drenched for the time being in a processor. Presently combine the two glues as one and use on the hair. Blend the glue of fenugreek and jaba leaves together and wash your hair with cleanser after thirty minutes. Know that applying a couple jaba blossoms and passes on to a glue with a little water on your hair will likewise get benefits. Keep blossoms and leaves new. Aloe vera gel can be utilized rather than fenugreek. Use lemon juice as a hair pack in the event that you have dandruff.

জবা ফুলের হেয়ার প্যাক ব্যবহার করবেন কেন?

যত্নের অভাবে চুল নষ্ট হয়ে যাচ্ছে? প্রাণহীন চুলের যত্নে ব্যবহার করতে পারেন জবা ফুলের হেয়ার প্যাক। জবা ফুলে থাকা ভিটামিন সি, ভিটামিন এ এবং অ্যামিনো অ্যাসিড চুল পড়া বন্ধ করে ও চুল ঝলমলে করে। এছাড়া চুলের বৃদ্ধি বাড়াতেও এর জুড়ি নেই। প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবে জবা ফুল ঝলমলে ও নরম করে চুল। যেকোনো রংয়ের জবা ফুলই ব্যবহার করতে পারেন চুলের যত্নে। এমনকি জবার পাতাও ব্যবহার করা যায়। জেনে নিন জবা ফুল ও পাতার হেয়ার প্যাক কীভাবে বানাবেন।

জবা ফুলের হেয়ার প্যাক৮ থেকে ১০টি জবা ফুল নিন। ফুলের নিচের সবুজ অংশটি ফেলে ভালো করে ধুয়ে নিন ফুল। এবার গ্রিন্ডারে জবা ফুল ও ৪ টেবিল চামচ টক দই মেশান। প্রয়োজনে খানিকটা পানি মেশাতে পারেন। মিহি পেস্ট তৈরি হলে একটি বাটিতে ঢেলে ১ টেবিল চামচ মধু মেশান। পেস্টে মধু মেশান কয়েক ফোঁটা এসেনশিয়াল অয়েল মেশাতে পারেন চাইলে। আঙুলের সাহায্যে চুলের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত লাগান জবা ফুলের প্যাক। শাওয়ার ক্যাপ দিয়ে ঢেকে রাখুন চুল। আধা ঘণ্টা পর পানি দিয়ে ধুয়ে মাইল্ড শ্যাম্পুর সাহায্যে চুল ধুয়ে ফেলুন। কন্ডিশনার ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। প্রাকৃতিক বাতাসে চুল শুকিয়ে নিন। দেখুন কেমন ঝলমল ও উজ্জ্বল দেখাচ্ছে চুল! জবা ফুলের হেয়ার প্যাক জবা পাতার হেয়ার প্যাকমুঠোভর্তি জবা পাতা ভালো করে ধুয়ে নিন। বোঁটা ফেলে গ্রিন্ডারে গ্রিন্ড করুন। চাইলে কয়েকটি জবা ফুলও দিয়ে দিতে পারেন। মিহি পেস্ট তৈরি করার জন্য প্রয়োজনে সামান্য পানি দিন। পাতার পেস্ট একটি বাটিতে নিন। আগের রাতে ভিজিয়ে রাখা মেথি গ্রিন্ডারে পেস্ট করে নিন। এবার দুটি পেস্ট একসঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করুন চুলে। মেথি ও জবা পাতার পেস্ট একসঙ্গে মেশান আধা ঘণ্টা পর চুল ধুয়ে ফেলুন শ্যাম্পু দিয়ে।জেনে নিন কয়েকটি জবা ফুল ও পাতা সামান্য পানি দিয়ে পেস্ট করে চুলে ব্যবহার করলেও উপকার পাবেন। ফুল ও পাতা যেন তাজা থাকে সেদিকে লক্ষ রাখবেন। মেথির বদলে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন। চুলে খুশকি থাকলে হেয়ার প্যাকে লেবুর রস ব্যবহার করুন।

Realize the medical advantages of jaba.

Red jaba blossoms are seen wherever in our country. Wonderful to check out. The red bloom is chuckling in the hole between the dull green leaves. We as a rule plant jaba blooming plants in the yard or on the top of the house as a fancy plant. Unscented jaba blossom makes them astound medical advantages.

The English name of the plant is Hibiscus rosa-sinensis. Logical name Hibiscus rosa-Sinensis Linn. Jackfruit is an evergreen blossoming bush in the sort Malvaceae, starting in East Asia. It is otherwise called Chinese rose. The Bengali name of this blossom is Raktajaba, Jaba, Jaba Kusum. It is spread by cuttings. Blossoms practically throughout the entire year. There are many sorts of half and half jaba accessible today and there is a great deal of variety among them. Jaba is an evergreen bush. Its level is 8-16 feet and width is 5-10 feet. Its leaves are reflexive green and the blossoms are radiant red with five petals. The blossoms are four creeps in measurement. This blossom sprouts more in summer and fall. The English name of the plant is Hibiscus rosa-sinensis As a nursery plant, jaba is utilized all through the jungles and subtropics. Since joba can't endure temperatures underneath 10°C, joba plants are kept in nurseries in mild locales. There are different half breed types of jaba tree. whose bloom tone is white, yellow, orange and so forth.

জেনে নিন জবার স্বাস্থ্য উপকারিতা।

আমাদের দেশে সর্বত্রই লাল জবা ফুল দেখা যায়। দেখতেও সুদৃশ্য। গাঢ় সবুজ পাতার ফাঁকে যেন লাল ফুলটি হেঁসে থাকে। আমরা সাধারণত শোভাবর্ধনকারী উদ্ভিদ হিসেবে বাড়ির আঙিনা কিংবা বাড়ির ছাদে জবা ফুলের গাছ লাগিয়ে থাকি। গন্ধহীন জবা ফুলে রয়েছে অসাধারণ কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা।

জবার ইংরেজি নাম Hibiscus rosa-sinensis. বৈজ্ঞানিক নাম Hibiscus rosa-Sinensis Linn. জবা মালভেসি গোত্রের অন্তর্গত একটি চিরসবুজ পুষ্পধারী গুল্ম, যার উৎপত্তি পূর্ব এশিয়াতে। এটি চীনা গোলাপ নামেও পরিচিত। এই ফুলের বাংলা নাম রক্তজবা, জবা, জবা কুসুম। শাখা কলম দ্বারা এর বংশ বিস্তার হয়। প্রায় সারাবছরই ফুল ফোটে। বর্তমানে অনেক ধরনের হাইব্রীড জবার অস্তিত্ব পাওয়া যায় এবং সেগুলোর মধ্যে বর্ণবৈচিত্র প্রচুর। জবা একটি চিরসবুজ গুল্ম। যার উচ্চতা ৮-১৬ ফুট ও প্রস্থ ৫-১০ ফুট। এর পাতাগুলো চকচকে সবুজ ও ফুলগুলো উজ্জ্বল লাল বর্ণের ও পাাঁচটি পাঁপড়ি যুক্ত। ফুলগুলোর ব্যাস চার ইঞ্চি। গ্রীষ্মকাল ও শরৎকালে এ ফুল বেশি ফোটে। জবার ইংরেজি নাম Hibiscus rosa-sinensis
বাগানের গাছ হিসেবে জবাকে গ্রীষ্মমণ্ডল এবং উপগ্রীষ্মমণ্ডল অঞ্চলে সর্বত্র ব্যবহার করা হয়। জবা যেহেতু ১০° সেলসিয়াসের নিচের তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে না, তাই নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে জবা গাছকে গ্রীনহাউসে রাখা হয়। জবা গাছের বিভিন্ন রকমের সংকর প্রজাতি আছে। যাদের ফুলের রঙ সাদা, হলুদ, কমলা ইত্যাদি।