না খাওয়ার ফলে শরীরে অনেক ক্ষতি হতে পারে। খাবার মাধ্যমে আমাদের শরীর প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, কার্বোহাইড্রেট এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান পেতে পারে। যখন আমরা খাবার না খাই, তখন আমাদের পুষ্টিকর উপাদান অভাব হয়ে যায়।
না খাওয়ার কারণে সমস্যাগুলো হতে পারে:
পুষ্টিকর অভাব: খাবার থেকে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান পাওয়া যায়। যখন আমরা খাবার না খাই, তখন এই পুষ্টিকর উপাদানের অভাব হয়ে যায়। এটি শারীরিক এবং মানসিক সমস্যার কারণ হতে পারে এবং শারীরিক ক্ষতি সংক্রান্ত সমস্যাগুলো উত্পন্ন করতে পারে।
ওজন কমে যাওয়া: না খাওয়ার ফলে আপনার ওজন কমে যাতে পারে। যখন আমরা খাবার পেয়ে থাকি না, তখন আমাদের শরীরে প্রয়োজনীয় কার্বোহাইড্রেট ও পুষ্টিকর উপাদান অভাব হয়ে যায়, যা ওজন কমানোর কারণ হতে পারে।
দুর্বলতা ও ক্ষতিকর ক্ষমতা: না খাওয়ার ফলে আপনার শরীর দুর্বল হতে পারে এবং ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। পুষ্টিকর উপাদানের অভাব থেকে আপনার শরীরের শক্তিদুর্বলতা ও ক্ষতিকর ক্ষমতা: না খাওয়ার ফলে আপনার শরীর দুর্বল হতে পারে এবং ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। পুষ্টিকর উপাদানের অভাব থেকে আপনার শরীরের শক্তি কমে যায় এবং সাধারণ কার্যকলাপ সম্পাদনের ক্ষমতা কমে যায়। আপনার মস্তিষ্কের কাজকর্মক্ষমতা, শারীরিক শক্তি ও স্থামান্যতা কমে যায় এবং আপনি অবস্থানগুলি একটুতেই অনুভব করতে পারেন।
মনের সমস্যা: না খাওয়ার ফলে মনের সমস্যা হতে পারে, যেমন চিন্তা, দুঃখ, দুর্বলতার অনুভূতি, মনোভাব পরিবর্তন ইত্যাদি। খাবার আমাদের মনের স্থিতি ও মনোবিজ্ঞানের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। খাদ্য ব্যবস্থাপনা না করা মানসিক স্বাস্থ্যের সাথে সম্পর্কিত সমস্যাকে সুস্থ করতে পারে।
সম্পূর্ণ ক্রমে অস্বাস্থ্যকর অবস্থা: না খাওয়ার ফলে একটি সম্পূর্ণ ক্রমে অস্বাস্থ্যকর অবস্থার সম্মুখীন হতে পারেন। এটি নিম্ন মতামত সম্ভবনা যে, না খাওয়ার ফলে আপনার শরীরের প্রতিজ্ঞাপন পদার্থ সংখ্যা কমে যায়, যা পরিকল্পিত পদার্থের অভাব পরিবর্তন ও শরীরের প্রদর্শনার জন্য
না খাওয়ার ফলে আপনার শরীরে নিম্নলিখিত পুষ্টিকর উপাদানের অভাব হতে পারে:
প্রোটিন: প্রোটিন শরীরের গঠনশীল উপাদান, শারীরিক উন্নতি, ক্ষয়ক্ষতি ম্যানেজমেন্ট, হরমোন নির্গতন এবং কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের কাজকর্মের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। প্রোটিনের অভাব হলে শরীরের মাংসপেশিদের প্রতিষ্ঠা কমে যায়, শারীরিক দুর্বলতা অনুভব করা যায়, স্থায়িত্ব অবশ্যই অনুভব করা যায় এবং প্রতিষ্ঠান কার্যক্রমের জন্য শক্তি কমে যায়।
ভিটামিন: ভিটামিন শরীরের স্বাস্থ্য ও কার্যক্রমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। না খাওয়ার ফলে আপনার শরীরে ভিটামিন A, ভিটামিন C, ভিটামিন D, ভিটামিন E এবং ভিটামিন B-গ্রুপের উপাদান অভাব হতে পারে। এটি শরীরের মজুদ প্রতিষ্ঠানের কাজক্রিয়া এবং প্রতিষ্ঠানকে নির্মাণ ও রক্ষণ করতে পারে। ভিটামিনের অভাব হলে ইমিউনিটি কমে যায়, চোখের স্বাস্থ্য আপতিত হতে পারে, মস্তিষ্কের কার্যক্রম প্রভাবিত হতে পারে এবং সাধারণ স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সমস্যা উত্পন্ন হতে পারে।
মিনারেল: মিনারেল শরীরের নির্মাণ, অস্থিপঞ্জর, শ্বআমি আপনাকে সঠিক ও পর্যাপ্ত পুষ্টিকর উপাদানের অভাব হতে পারে এমন ধারণা দিতে চাই না।
খাদ্যের বিভিন্ন উপাদানগুলির অভাব হলে দেহের পরিমাণগত অনুকূলতা এবং স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে। তবে, শরীর পুষ্টিকর উপাদানের অভাব হলে একটি সম্পূর্ণ ও পরিবর্তনশীল খাদ্যের পরিবেশন সহজ হয় না। তাই সম্পূর্ণ ও সম্পর্কিত পুষ্টিকর পরিমাণের খাদ্য গ্রহণ করা উচিত। আপনি বিভিন্ন খাদ্যের বিভিন্ন উপাদান এবং পুষ্টিকর উপাদানের সমন্বয়ে সঠিক পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করতে পারেন। যদি আপনি কোনও পুষ্টিকর উপাদানের অভাব পূরণ না করে থাকেন, তবে আপনি স্বাস্থ্যকর পরামর্শের জন্য একজন পেশাদার স্বাস্থ্যকর্মীর সাথে পরামর্শ করতে পারেন।
Upvoted. Thanks for burning part of your earnings, it will make Blurt stronger. Every author can help, please set @null as your post beneficiaries (1% - 100%) and receive upvote from my account