আমরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া রাতের খাবার শেষ করে আবার গাড়িতে উঠে বসলাম এখন আবার গাড়ি যাত্রাপথ শুরু হতে যাচ্ছে আমরা সকলে উঠে বসলা ডাইভার আমাদেরকে আবারো জিজ্ঞেস করল আপনারা সবাই কি ঠিক আছেন এখন আমি কি গাড়ি ছাড়তে পারি
{source}[https://images.app.goo.gl/BsivXGVM2C9kmncj7]
আমরা সবাইকে দেখে বললাম যে ঠিক আছে সবাই আপনি গাড়ি ছাড়তে পারেননি আবার চলতে শুরু করলো কুমিল্লা বিশ্বরোড দিয়ে গাড়ি চলছে তারপর চলতে চলতে চলতে চলে গেলাম আমরা চট্টগ্রামে চট্টগ্রাম শহরে ঢুকে আমি আবার তাদেরকে বললাম ডাইরেক্ট চট্টগ্রামে একটু থামলেন আমি একটু চট্টগ্রাম টা দেখব তারপর চট্টগ্রামের ভিতরে ঢুকেই আমরা শহরের ভিতরে ঢুকেই চট্টগ্রাম আবার সবাই যার যার মধ্যে চাপান সিগারেট খাওয়া শুরু করে দিল আমি এসব কিছু না খেয়ে আমি চট্টগ্রাম টু ভালো করে দেখলাম রাতের অন্ধকারে তেমন একটা দেখা যাচ্ছে না আমার ভালো লেগেছে তারপর আবার আধা ঘন্টা পরে আবারো শুরু করল এখন গাড়ির তেল শেষ হওয়ার পথে আমাকে কিছু টাকা দিতে হবে তখন আমাদের কাছে টাকা জমা ছিল আমাদের গাড়ি ভাড়া বাবদ টাকা গুলো সেখান থেকে এসে কিছু টাকা ড্রাইভারকে দিল সামনেই তেলের পাম্প তারপর তেলের পাম্পের কাছাকাছি এসে ড্রাইভার তেলের পাম্পের ভিতরে গাড়িটা ঢুকিয়ে দিল এরপর শুরু হয়ে গেল আমরা আমাদের কিছু লোক নামতে চাইছিল কিন্তু আমি নামতে দেই নাই বললাম যে সামনে একটু ভালো জায়গা আছে সে জায়গায় আমরা নামব তারপর তারপর কিছু রাস্তায় যেতেই গাড়িওয়ালা কে বললাম যে থামাতে গাড়িওয়ালা থামল তারপর আমরা নিম্মে চা-কফি যে যা খায় তারপর আবার গাড়ি ছেড়ে দিল যেতে যেতে প্রায় সকালের দিকে তখন কক্সবাজারের কাছাকাছি এসে পড়লাম তখন আমি তাকে বললাম ঢাকা সাভার কতটুক আছে দেবের সব আমাকে বলল তারপর কক্সবাজার চলে আসব তারপর অল্প কিছুক্ষণ যাওয়ার পর এই কক্সবাজার এর কাছাকাছি বা কক্সবাজারে এসে পড়েছি তো আমরা হোটেলটা আগেই রেডি করে রেখেছিলাম ফোনের মাধ্যমে কিন্তু ঠিক জায়গাটা ছিলাম না তারপর এক লোককে জিজ্ঞেস করলাম আমাদের হোটেলের নামটা ছিল নিরিবিলি এক লোককে জিজ্ঞেস করলাম যে নিরিবিলি হোটেল টা কোন দিকে সেই লোকটি আমাদেরকে এক রাস্তা দেখিয়ে দিলো