শিশু অধিকার
স্বাস্থ্যকর ও শান্তিময় পরিবেশে বেঁচে থাকা ও বেড়ে ওঠার অধিকার। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ১৯৮৯ সালের ২০ নভেম্বরের অধিবেশনে গৃহীত হয় শিশু অধিকার সনদ। সনদটি একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি বা কনভেনশন।
[Sorsce](https://www.google.com/search?q=%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%81+%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0+photo&oq=%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%81+%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0+photo&aqs=chrome..69i57.3266j0j9&client=ms-android-transsion&sourceid=chrome-mobile&ie=UTF-8#imgrc=a9JjTZtpTxfd4M(
বাংলাদেশ ১৯৯০ সালের ৩ আগস্ট শিশু অধিকার সনদে স্বাক্ষর করে। সবচেয়ে স্পষ্ট ও পরিপূর্ণভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। তবে করে। এই ঘোষণার উদ্দেশ্য ছিল প্রতিটি শিশুর মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করা এবং সেই সাথে শিশুদেরকে তাদের নিজ নিজ দেশের উন্নয়নের জন্য। গড়ে তোলা। এই শিশু অধিকার সনদে বিশ্ব মানবসমাজ শিশুর জন্য যা কামনা করে বাংলাদেশে শিশু সনদগুলো আইন হিসেবে গৃহীত হলেও এর প্রয়োগে তেমন কার্যকারিতা পরিলক্ষিত হয় না। এখানে শিশুশ্রমের অবাধ ও অনিয়ন্ত্রিত পেছনে পড়ে রয়েছে। তাই শিশুদের জীবনযাত্রা উন্নয়নে আন্তর্জাতিক শিশু সনদগুলো যে সুনির্দিষ্ট পথনির্দেশনা দেয় তাকে যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করে ফুলের মতো সুন্দর ও নিষ্পাপ শিশুদের মৌল-মানবিক অধিকার নিশ্চিত করতে আমাদের সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।