Banana Benefits.

in r2cornell •  2 years ago 

1627695735_life5.jpg

The amount of resistant starch in green bananas is the highest and the amount of sugar is low. There are also substances such as amino acids, magnesium, vitamin C, iron, calcium, phosphorus.

 Banana ripening immediately varies in starch sugar. So the yellow bananas are more sugar. However, it contains high amounts of anti-oxidants.

 The amount of sugar is higher in brown chopped bananas. The higher the dough, the more sugary molecules in it.

 Completely brown bananas mean it is extra ripe banana. It is both sugary and anti-oxidants, both are the highest.

Banana

Singapore, Mortaman, Kanthali - Banana variety. Nutritionist Subarna Roy Chowdhury says all kinds of plates are one of the nutrients. Everything can be eaten. Koel Pal Chowdhury also said, "All Kalai is almost equal. However, the nutritional quality of the jackfruit banana is somewhat higher, it is also easy to digest. ”

Banana

Subarna said, "Diabetic patients do not refuse to eat any fruit now, only the amount is controlled. So is the case with the banana. If a patient has 3-5 grams of fruit in the diet, then it can be consumed half of the gram of banana. Those who have constipation problems should eat ripe bananas. It contains fiber to help clean the stomach. Again, if you suffer from bad problems, you will benefit from playing cucumber. Banana is full of potassium, mineral, vitamin C. As a result, it is a very healthy fruit. However, because of the high levels of potashium, those who have renal fallio or have been asked to control potassium due to any illness are better not to eat bananas. Vitamins, minerals as well as anti-oxidants are also available in the banana. ”

In the words of Koel Pal Chowdhury, “Diabetic patients do not need to completely exclude bananas. They can eat 5 grams of bananas a day. Those who are overweight are too low, they are also asked to eat bananas. The amount of calories in the banana is much higher than other fruits. For those who have any obesity or heart problems, more carbohydrates cannot be kept in their diet. They can also eat bananas as an alternative. In addition, the problem of constipation should be eaten and the stomach is bad if the stomach is bad. Due to the high amount of fiber, the banana is good to digest. Due to high potassium levels of bananas, if the body lack potassium or if you suffer from hypoocalemia, you should eat bananas regularly. "

সবুজ কলায় রেসিস্ট্যান্ট স্টার্চের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি এবং শর্করার পরিমাণ কম থাকে। অ্যামিনো অ্যাসিড, ম্যাগনেশিয়াম, ভিটামিন সি, আয়রন, ক্যালশিয়াম, ফসফরাসের মতো উপাদানও থাকে যথেষ্ট পরিমাণে।

 কলা পাকার সঙ্গে সঙ্গে রেসিস্ট্যান্ট স্টার্চ শর্করায় পরিবর্তিত হতে থাকে। তাই হলুদ কলায় শর্করা বেশি। তবে এতে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের পরিমাণ বেশি থাকে।

 খয়েরি ছোপযুক্ত কলায় শর্করার পরিমাণ আরও বেশি। খয়েরি ছোপ যত বেশি, ততই বেশি শর্করার অণু রয়েছে তাতে।

 সম্পূর্ণ খয়েরি কলা মানে সেটি অতিরিক্ত পাকা কলা। এতে শর্করা এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, দু’টিই সবচেয়ে বেশি পরিমাণে মজুত।

নানা রকমের কলা

সিঙ্গাপুরি, মর্তমান, কাঁঠালি— কলার নানা রকম। পুষ্টিবিদ সুবর্ণা রায়চৌধুরী জানাচ্ছেন, সব রকমের কলাই পুষ্টিগুণের দিক দিয়ে এক। সবক’টাই খাওয়া যায়। কোয়েল পাল চৌধুরীও বললেন, “সব কলাই প্রায় সমান। তবে কাঁঠালি কলার পুষ্টিগুণ কিছুটা হলেও বেশি, হজম করাও সহজ।”

নানা রোগে কলা

সুবর্ণা বললেন, “ডায়াবেটিক রোগীদের এখন আমরা কোনও ফল খেতেই বারণ করি না, শুধু পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা হয়। কলার ক্ষেত্রেও তাই। যদি কোনও রোগীর ডায়েটে ১০০-১৫০ গ্রাম ফল থাকে, তা হলে তার অর্ধেক অর্থাৎ ৫০-৭৫ গ্রাম কলা খাওয়া যাবে। যাঁদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে তাঁদের পাকা কলা খাওয়া উচিত। এতে ফাইবার থাকায় পেট পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। আবার পেট খারাপের সমস্যায় ভুগলে কাঁচকলা খেলে উপকার পাবেন। কলা পটাশিয়াম, মিনারেল, ভিটামিন সি-তে পরিপূর্ণ। ফলে এটি অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর ফল। তবে পটশিয়ামের মাত্রা বেশি থাকার কারণেই, যাঁদের রেনাল ফেলিয়োর রয়েছে বা কোনও অসুখের কারণে পটাশিয়াম খাওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে বলা হয়েছে, তাঁদের কলা না খাওয়াই ভাল। ভিটামিন, মিনারেলের পাশাপাশি অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টও পাওয়া যায় কলায়।”

কোয়েল পাল চৌধুরীর কথায়, “ডায়াবেটিক রোগীদের কলা সম্পূর্ণ বাদ দেওয়ার প্রয়োজন নেই। দিনে ৫০ গ্রাম কলা তাঁরা খেতেই পারেন। যাঁদের ওজন অতিরিক্ত কম, তাঁদেরও কলা খেতে বলা হয়। কলায় ক্যালরির পরিমাণ অন্যান্য ফলের তুলনায় অনেকটা বেশি। যাঁদের ওবেসিটি বা হার্টের কোনও সমস্যা রয়েছে, তাঁদের ডায়েটে বেশি কার্বোহাইড্রেট রাখা যাবে না। তাঁরাও বিকল্প হিসেবে কলা খেতে পারেন। এ ছাড়া, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় পাকা কলা খেতে হবে আর পেট খারাপ হলে কাঁচকলা। ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকায় কলা খেলে ভাল হজম হয়। কলার উচ্চ পটাশিয়াম মাত্রার কারণে শরীরের পটাশিয়ামের অভাব থাকলে বা হাইপোক্যালেমিয়ায় ভুগলে নিয়মিত কলা খেতে হবে।’’

Source

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!
Sort Order:  

Hi, @samad-abdus,

Thank you for your contribution to the Blurt ecosystem.

Your post was picked for curation by @onchain-curator.


Please consider voting for our Upkeep Proposal by Symbionts.

  ·  2 years ago  ·  

I love banana food.

  ·  2 years ago  ·  


** Your post has been upvoted (1.70 %) **