ASSALAMUALIKUM OA
ROHMATULL
Hello..!!
My Dear Blurt,
I am @ranna001 from Bangladesh
Assalamu alaikum asa kari you all are fine. By God's grace I am fine too. Today I will share with you which animals and birds are halal and haram.
Animals and birds which are halal and haram to eat.
The animals and birds which are halal and haram to eat have been determined. Almighty Allah has decided what is good and what is bad for mankind.
According to the Qur'an and Hadith, it is forbidden to eat the flesh of dead animals other than fish. It is also forbidden to eat the meat of some ferocious animals such as pigs, dogs, cats, lions, leopards and tigers. Whether we understand it or not, the meat of these animals is unhealthy for humans. Therefore, the meat of these animals is forbidden for humans. According to Kitab Hidayah, Badai Us Sanai and Raddul Mohta, eating meat of any animal is halal and haram, this principle is mentioned below:
1). Certain animals such as pigs, domestic donkeys, flesh of dead animals, blood of animals etc. are directly prohibited in the Qur'an and Hadith. Verse 53 of Surah Al-Ma'ida states, "Forbidden to you are the flesh of dead animals, blood and the flesh of swine."
2). Eating all aquatic animals except fish is prohibited. Eating naturally dead fish is also prohibited. However, it is permissible to eat fish that have died due to external causes such as cold, heat, stone blows and splashing water.
3). It is haram to eat terrestrial animals that have no blood or white blood such as bumblebees, flies, spiders, dung beetles, scorpions, ants etc. "He (Allah the Exalted) has made the sacred things lawful for them (humans) and made the impure and bad things haram for them." Surah Araf, verse number 157.
4). Eating animals that do not flow blood (or cold-blooded animals) such as snakes, chameleons, lizards, bloodsuckers, gussaps, etc. is haram.
5). Eating rats and rodents is prohibited. Because their meat is harmful to humans.
6). It is halal to eat the meat of warm-blooded terrestrial herbivores (those that live on grasses and leaves) that do not hunt other animals. For example - camels. Cow, Goat, Sheep, Buffalo, Deer, Rabbit etc. Also according to the Hanafi Madhhab eating horse meat is halal in some cases. But these do not include domestic donkeys. Because domestic donkey meat is haram. But according to some, eating wild donkey meat is halal.
Verse 5 of Surah Nahl says, 'He (Allah) created four-legged animals; For you there are cold-preventing substances and many benefits in it, and you get sustenance from these. Verse 79 of Surah Mu'min says, "Allah has created for you four-legged animals, some of which you ride on and some of which you eat." As far as eating horse meat is concerned, since horses are used in warfare (jihad) many do not eat them out of respect. However, Imam Abu Yusuf and Imam Muhammad (RA) have given the opinion that it is halal. Although eating horse meat is halal in some cases, it is better not to eat it. Verse 8 of Surah Nahl says, "He (Allah) has created horses, mules and donkeys for you to mount and for your adornment". Hazrat Abu Talaba (R.A.) said, "Hazrat Muhammad (S.A.) forbade eating donkey meat".
7). It is haram to eat the meat of wild and predatory animals such as lions, leopards, tigers, wolves, hyenas, foxes, dogs, cats, etc., which hunt with their teeth and paws.
8). It is haram to eat the meat and eggs of birds of prey that hunt with their paws or claws, such as eagles, chiles, vultures, crows, owls, barren birds, etc. On the authority of Abdullah Ibn Abbas (R.A.), Hazrat Muhammad (S.A.W.) said, “It is forbidden to eat the meat of all long incisors and poisonous fangs and birds of prey with paws or long sharp beaks and claws.” Sahih Muslim Sharif, 1934.
9). On the other hand, it is halal to eat the meat of birds that do not hunt with their paws, but live by eating grains, crops, etc. For example - Pigeon, Duck, Chicken, Hudhud, Buck, Crane, Sparrow, Dove, Peacock, Pheasant, Quail, Swan, Pankauri etc.
10). If any animal or bird eats rotten food and their meat and milk smell bad, it is makruh to eat their meat and milk. But if the meat and milk of those animals and birds do not stink even after eating rotten food, then it is permissible to eat their meat and milk. Source: Raddul Muhtar, Volume 6, Page 340.
According to the principles formulated in the light of the Qur'an and Hadith regarding halal and haram, the animals whose meat is halal are camels, goats, sheep, buffaloes, deer, rabbits, cows (including wild cows), wild donkeys, ducks, chickens, pheasants, pheasants, swans. , buck, crane, ostrich, peacock, sparrow, quail, dove, pigeon, gourd and fish (including shrimp), etc. Animals and birds whose flesh is forbidden are - pig, hyena, wolf, dog, cat, monkey, cheetah, lion, tiger, wild boar, bear, snake, wood cat, turtle, bejee, jackal, domestic donkey, elephant. Source: Raddul Muhtar, Volume 6, Page 306. Rats, frogs, gussaps, chameleons, vultures, vultures, chiles, bats, eagles, owls, insects such as mosquitoes, flies, scorpions, snails, spiders and other marine animals other than fish such as octopuses, snails, mussels, sharks, snails, Crocodile etc.
Biologists and health scientists have also conducted extensive research on why various animals and birds have been declared halal and haram for food. Their research work is still ongoing. It has been found in the studies from time to time that certain animals are forbidden to eat because they cause various types of harm to human life and the rest have been declared halal due to various benefits and needs.
যেসব পশু-পাখি খাওয়া হালাল ও হারাম তা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। মহান আল্লাহ্ মানবজাতির জন্য কোনটি কল্যাণকর আর কোনটি অকল্যাণকর তা নিজেই নির্ধারণ করে দিয়েছেন।
কোরআন ও হাদিসের আলোকে মাছ ব্যতীত অন্যান্য মৃত প্রাণীর গোশত ভক্ষণ করা হারাম। এছাড়াও কিছু হিংস প্রাণী যেমন শুকর, কুকুর, বিড়াল, সিংহ, চিতা ও বাঘ ইত্যাদির গোশত ভক্ষণ করাও হারাম। আমরা বুঝি বা না বুঝি, এসব প্রাণীর গোশত মুনষের জন্য অকল্যাণকর। তাই এসব প্রাণীর গোশত মানুষের জন্য হারাম করা হয়েছে। কিতাব হিদায়া, বাদাই উস সানাই এবং রাদ্দুল মোহ্তার সূত্রে কোন কোন প্রাণীর গোশত ভক্ষণ করা হালাল ও হারাম, এই মূলনীতি নিচে উল্লেখ করা হলো-
১. কিছু কিছু প্রাণী যেমন শুকর, গৃহপালিত গাধা, মৃত প্রাণীর গোশত, প্রাণীর রক্ত ইত্যাদিকে সরাসরি কোরআন ও হাদিসে নিষেধ করা হয়েছে। সুরা মায়েদা-এর ৫৩ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘মৃত প্রাণীর গোশত, রক্ত এবং শুকরের গোশত তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে’।
২. মাছ ব্যাতীত সকল জলজ প্রাণী খাওয়া হারাম। প্রাকৃতিকভাবে মারা যাওয়া মাছ খাওয়াও হারাম। তবে বাহ্যিক কারণ যেমন ঠাণ্ডা, গরম, পাথরের আঘাত ও পানির ঝাপটায় মারা যাওয়া মাছ খাওয়া হালাল।
৩. যেসব স্থলচর প্রাণীর রক্ত নেই বা রক্ত সাদা সেসব প্রাণী যেমন ভিমরুল, মাছি, মকড়সা, গোবরে পোকা, বিচ্ছু, পিঁপড়া ইত্যাদি খাওয়া হারাম। ‘তিনি (আল্লাহ্ তায়ালা) তাদের (মানুষের) জন্যে পবিত্র বস্তুসমূহ হালাল করে দিয়েছেন এবং অপবিত্র ও খারাপ বস্তুকে তাদের জন্য হারাম করে দিয়েছেন’। সুরা আরাফ, আয়াত নম্বর ১৫৭।
৪. যেসব প্রাণীর রক্ত প্রবাহিত হয় না (বা শীতল রক্তবিশিষ্ট প্রাণী) যেমন সাপ, গিরগিটি, টিকটিকি, রক্তচোষা, গুইসাপ ইত্যাদি খাওয়া হারাম।
৫. ইঁদুর এবং ইঁদুর জাতীয় প্রাণী ভক্ষণ করা হারাম। কারণ এগুলোর মাংস মানুষের জন্য ক্ষতিকর।
৬. যেসব উষ্ণরক্তবিশিষ্ট স্থলচর তৃণভোজী প্রাণী (যারা ঘাস, লতাপাতা খেয়ে বেঁচে থাকে), অন্য প্রাণী শিকার করে না, সেসব প্রাণীর গোশত খাওয়া হালাল। যেমন- উট. গরু, ছাগল, ভেড়া, মহিষ, হরিণ, খরগোশ ইত্যাদি। এছাড়াও হানাফি মাজ্হাব অনুসারে ঘোড়ার গোশত খাওয়া কিছু কিছু ক্ষেত্রে হালাল। তবে এসবের মধ্যে গৃহপালিত গাধা অন্তর্ভুক্ত নয়। কারণ, গৃহপালিত গাধার মাংস হারাম। তবে কারো কারো মতে বন্য গাধার গোশত খাওয়া হালাল।
সুরা নাহ্ল-এর ৫ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তিনি (আল্লাহ) চতুষ্পদ জন্তু সৃষ্টি করেছেন; তোমাদের জন্যে এতে শীত নিবারক উপকরণ ও বহুবিধ উপকার রয়েছে এবং এসব থেকে তোমরা আহার্য পেয়ে থাক’। সুরা মুমিনের ৭৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আল্লাহই তোমাদের জন্যে চতুষ্পদ জন্তু সৃষ্টি করেছেন, এর মধ্যে কিছু জন্তুতে তোমরা আরোহণ করে থাকো এবং কিছু আহারও করে থাকো’। ঘোড়ার মাংস ভক্ষণের ব্যপারে যতদূর জানা যায়, যেহেতু ঘোড়া যুদ্ধের (জিহাদ) কাজে ব্যবহৃত হয় সেহেতেু এর সম্মানার্থে অনেকে খায় না। তবে ইমাম আবু ইউসুফ এবং ইমাম মুহাম্মদ (রহ.) একে হালাল বলে মত দিয়েছেন। ঘোড়ার মাংস খাওয়া ক্ষেত্রবিশেষে হালাল হলেও পারতপক্ষে না খাওয়াই উত্তম। সুরা নাহল-এর ৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তোমাদের আরোহণের জন্যে ও শোভার জন্যে তিনি (আল্লাহ) ঘোড়া, খচ্ছর, গাধা সৃষ্টি করেছেন’। হজরত আবু তালাবা (রাযি.) বলেছেন, ‘হজরত মুহাম্মদ (সা.) গাধার মাংস খাওয়া থেকে নিষেধ করেছেন’।
৭. যেসব হিংস্র ও শিকারী প্রাণী দাঁত ও থাবা দ্বারা শিকার করে সেসব প্রাণী যেমন- সিংহ, চিতা, বাঘ, নেকড়ে, হায়েনা, শিয়াল, কুকুর, বিড়াল, ইত্যাদির মাংস খাওয়া হারাম ।
৮. যেসব শিকারী পাখি থাবা বা নখর দিয়ে শিকার করে সেসব পাখি যেমন- ঈগল, চিল, শকুন, কাক, পেঁচা, বাঁজ পাখি ইত্যাদির মাংস ও ডিম খাওয়া হারাম। আবদুল্লাহ্ ইবনে আব্বাস (রাযি.) হতে বর্ণিত, হজরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, ‘সকল লম্বা ছেদন ও বিষদাঁতবিশিষ্ট শিকারী প্রাণী এবং থাবা বা লম্বা তীক্ষ্ন ঠোঁট ও নখরবিশিষ্ট শিকারী পাখির মাংস খাওয়া নিষেধ’। সহিহ মুসলিম শরিফ, ১৯৩৪।
৯. অন্যদিকে যেসব পাখি থাবা দিয়ে শিকার করে না, বরং শস্যদানা, ফসল ইত্যাদি খেয়ে জীবন ধারণ করে তাদের গোশত খাওয়া হালাল। যেমন- কবুতর, হাঁস, মুরগী, হুদহুদ, বক, সারস, চড়ুই, ঘুঘু, ময়ুর, তিতির, কোয়েল, রাজহাঁস, পানকৌড়ি ইত্যাদি।
১০. যদি কোনো পশু-পাখি পচা গলা খাবার খায় এবং তাদের মাংসে ও দুধে ঐ দুর্গন্ধ চলে আসে তবে তাদের মাংস ও দুধ খাওয়া মাকরুহ। কিন্তু পচা গলা খাবার খাওয়ার পরেও যদি ঐসব পশু-পাখির মাংস ও দুধ থেকে দুর্গন্ধ না আসে তাহলে তাদের মাংস ও দুধ খাওয়া হালাল। সূত্র : রাদ্দুল মুহ্তার, খণ্ড ৬, পৃষ্ঠা ৩৪০।
হালাল-হারাম সম্পর্কিত কোরআন ও হাদিসের আলোকে প্রণীত মূলনীতি অনুসারে যেসব পশু পাখির গোশত খাওয়া হালাল তা হলো- উট, ছাগল, ভেড়া, মহিষ, হরিণ, খরগোশ, গরু (বন্য গরুসহ), বন্য গাধা, হাঁস, মুরগী, তিতির, হুদহুদ, রাজহাঁস, বক, সারস, উটপাখি, ময়ুর, চড়ুই, কোয়েল, ঘুঘু, কবুতর, পানকৌড়ী এবং মাছ (চিংড়িসহ), ইত্যাদি। যেসব পশু-পাখির মাংস খাওয়া হারাম তা হলো- শুকর, হায়না, নেকড়ে, কুকুর, বিড়াল, বানর, চিতা, সিংহ, বাঘ, জারবয়া, ভাল্লুক, সাপ, কাঠ বিড়ালী, কচ্ছপ, বেজী, শিয়াল, গৃহপালিত গাধা, হাতি। সূত্র : রাদ্দুল মুহ্তার, খণ্ড ৬, পৃষ্ঠা ৩০৬। ইঁদুর, ব্যাঙ, গুইসাপ, গিরগিটি, শকুন, বাঁজ, চিল, বাদুর, ঈগল, পেঁচা, কীটপতঙ্গ যেমন- মশা, মাছি, বিচ্ছু, বোলতা, মাকড়সা এবং মাছ ব্যাতিত অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণী যেমন- অক্টোপাস, শামুক, ঝিনুক, হাঙ্গর, শীল, কুমির ইত্যাদি।
কেন বিভিন্ন পশু পাখিকে খাবারের জন্য হালাল এবং হারাম ঘোষণা করা হয়েছে, এসব বিষয়েও জীববিজ্ঞানী ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞানীরা বিস্তর গবেষণা কর্ম পরিচালনা করেছেন। তাদের গবেষণা কর্ম এখনো অব্যাহত আছে। স্থান কাল পাত্র ভেদে সেসব গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষের জীবনের জন্য বিভিন্ন ধরনের ক্ষতির কারণ হয়ে দেখা দেয় বলেই নির্দিষ্ট পশুপাখি ভক্ষণ হারাম এবং বাকিগুলো নানাবিধ উপকার ও প্রয়োজন বিবেচনায় হালাল ঘোষণা করা হয়েছে। source
Thanks for reading my post.
@ranna001
** Your post has been upvoted (1.81 %) **
Curation Trail is Open!
Join Trail Here
Delegate more BP for bigger Upvote + Daily BLURT 😉
Delegate BP Here
Upvote
https://blurtblock.herokuapp.com/blurt/upvote
Thank you 🙂 @tomoyan