Moon is the mysterious creation of Allah.

in r2cornell •  2 years ago 

ASSALAMUALIKUM OA
ROHMATULL
Hello..!!
My Dear Blurt,
I am @ahik777 from Bangladesh

Assalamu Alaikum Asa Kari you all are fine by the grace of Allah I am also fine. Today I will share with you the mysterious creation of the moon.

Let's get started....

Moon is the mysterious creation of Allah.

moon.jpg

Kajal The object that shines like a silver plate amidst countless stars in the black night sky that illuminates the whole world with its soft light throughout the night, is called the moon. Who does not know the moon? We know moon by many names. Such as Chandra, Chandrika, Shashi etc. Moon is called Moon in English. And in the Holy Qur'an, the name of the moon is Qamar. There is also a Surah in the Holy Qur'an called Qamar. The new moon is known in Arabic as Helal. Apart from this, people of different countries call the moon by different names in different languages. Really! Chand is a very dear name to all of us. There are few people on earth who have not been charmed by the moon.

There is no end of disagreement among us about the facts of the creation of the moon. Scientists say that the moon is a part of the earth. It was born as a result of the Big Bang. They believe that the moon was formed by the collision of the Earth with a small planet. As a result of this collision, the debris of the Earth, the debris continues to rotate around the Earth. The moving clouds eventually solidify and become the moon.

Now let's find out what the Holy Quran says about this. Allah Ta'ala said, "Blessed is He Who created the zodiac and placed therein the sun and the shining moon." (Surah Al-Furqan, verse 61)

Just as there is no end to fairy tales centered on the moon, there is no end to sub-stories. The people of western countries thought, 'There is a man in the moon, and that man is almost as big as the moon. Some ancient people believed that the moon dies every night and disappears into the world of shadows. Some people thought that like the sun and the stars, the moon was another god of theirs. They named the moon as Chandradev.

We also have a misconception about the moon. And that is about the dark spots on the moon. Many of us think these spots are moon spots. There is no question of the Moon having any taint. And this has been proven by scientists. They said, the back of the moon is very rugged. There are dark spots. These spots appear to us as the moon's blemishes. Here, many ignorantly say again, the spots of the meeting place of the divided parts of the moon which the Prophet (PBUH) split into two are the spots of the moon. Those who think so are seriously mistaken. Yes, it is true that the moon was split in two by the hand gesture of the Holy Prophet (PBUH). And it happened by the command of Allah. Now the question is that Allah has divided the moon, can't Allah join this moon perfectly?

Moon is the only satellite of Earth, which is our nearest neighbor. However, in 150 BC, the Greek astronomer Hipparchus (120–190 BC) calculated the distance from the Earth to the Moon using the trigonometric method, showing that the distance from the Earth to the Moon was 384,400 km.

Well think about it! If this silver moon were not in the universe, how would this night world be? How would the condition of the people living in the world? This is the way everything in the world is going now, was it running in the same system? No, it wouldn't. If it were not for this moon house, then many traditional things around us would have changed. There was no tide in the sea. The land did not produce golden crops. So it would be foolish for us to think of the moon as just a spherical ball of light hanging in the sky. Because Almighty Allah has created this moon to facilitate the various needs of his servants.

Just as the soft rays of the moon provide light like a lamp to the animal world in the darkness of night, so it guides the night traveler in the desert. One of the advantages of the moon is that through it people can know the calculation of years and time. Allah the Exalted said, 'He (Allah) has made the sun bright and the moon radiant and fixed the destination (dates) for it, so that you may know the reckoning of years and the reckoning of time.' (Surah Yunus, verse: 5)

The pure light of the moon has captivated the human mind forever. Is not the image that is drawn in the silver light of the moon on the banks of the quiet river in the white forest, or in the sleeping trees on the side of the path, is not like to cut a mark in the heart? This enchanted form of the moon awakens the sleeping poetry. Therefore, poets wrote numerous poems about moon and moonlight, writers wrote stories and novels.

The poet wrote about the moon

Where is Babylon lost?

The Egyptian 'demon' is black with mist

The moon is still awake today

Light pours on the clouds.

The heart of the believer is washed by the moon. Prabhupandana plays the melody in the heart minaret. Every time the eyes of a believer look at this moon, they remember the words of the beloved Prophet. The words that have a dream of Lord Darshan. On the authority of Jaber Ibn Abdullah (may Allah be pleased with him), he said, We were with the Messenger of Allah (may peace be upon him) one night. Suddenly he looked at the full moon night and said, 'Listen! Surely you will see your Lord as clearly as you see the moon. You will not encounter any crowd to see him.' (Bukhari Sharif, Hadith: 554)

There is no shortage of interest among us, however, in the moon or moonlight. But science says that the moon has no light of its own. The moonlight we see is not actually moonlight, it is sunlight. Moon is about 150 million kilometers away from the Sun. So the light of the sun is bright, the light of the moon is not so bright.

The main point is that the moon is a creation of Almighty Allah - take it for granted. And this is the sign of a believer. Apart from that, let's say the moon and the sun, all these things will be without light one day. It is said in the Holy Qur'an, "On the day when the sun will be deprived of light." (Sura Takbeer, verse:

Here Allah Rabbul Alamin has spoken about the horror of the Hour. On that day the light of the sun will be equalized. So when the sun, the main center of the solar system, is made lightless, then its planets and satellites will also be lightless. On that day, everything will change in the blink of an eye. Those fools who do not bow down before Allah, seeing such creation-crafts, magnificence and incomparable beauty of creation of Allah, bow down to Allah's creation moon and sun. On that day they will be thrown into the depths of hell. Not only that, Musaddad (RA) narrates from the Prophet (PBUH) on the authority of Hazrat Abu Huraira (RA). He said, "On the Day of Resurrection, both the moon and the sun will be lit." (Muslim: 2973, Ifa.)

The pure light of the moon not only illuminates the world, but also enlightens the human mind. So let's illuminate our inner and outer like the pure light of this moon. Enlighten our thoughts. And the creator who created this mysterious moon, I am desolated in the love of that creator.

কাজল কালো রাতের আকাশে অজস্র তারকার মধ্যখানে রুপার থালার মতো উজ্জ্বল যে বস্তুটি রাতভর তার স্নিগ্ধ আলোয় আলোকিত করে রাখে পুরো পৃথিবীকে, তার নাম চাঁদ। চাঁদকে চেনে না কে? চাঁদকে আমরা অনেক নামেই চিনে থাকি। এই যেমন চন্দ্র, চন্দ্রিকা, শশী ইত্যাদি। ইংরেজিতে চাঁদকে বলা হয় মুন। আর পবিত্র কোরআনে চাঁদের নাম রাখা হয়েছে ক্বামার। ক্বামার নামে পবিত্র কোরআনে একটি সুরাও আছে। নতুন চাঁদকে আরবি ভাষায় অবহিত করা হয় হেলাল বলে। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশের মানুষজন বিভিন্ন ভাষায় চাঁদকে বিভিন্ন নামে ডাকেন। সত্যিই! চাঁদ আমাদের সবার কাছে অতি আদরমাখা একটি নাম। পৃথিবীতে এমন লোকের সংখ্যা খুব কমই হবে, চাঁদ যাদের তার মায়াবী জোছনায় বিমোহিত করেনি।

চাঁদের সৃষ্টির তথ্য নিয়ে আমাদের মধ্যে মত-দ্বিমতের শেষ নেই। বিজ্ঞানীরা বলেন, চাঁদ পৃথিবীরই একটি অংশ। মহাবিস্ফারণের ফলে এর জন্ম হয়েছে। তারা মনে করেন চাঁদ তৈরি হয়েছে একটি ছোট গ্রহের সঙ্গে পৃথিবীর ধাক্কা লাগার কারণে। এই সংঘর্ষের ফলে পৃথিবীর যে ধ্বংসাবশেষ হয়েছে, সেই ধ্বংসাবশেষগুলো পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরতে থাকে। ঘুরন্ত সেই মেঘগুলোই একপর্যায়ে জমাটবদ্ধ হয়ে চাঁদে পরিণত হয়।

এবার আসুন জেনে নিই এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআন কী বলে। আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেছেন, ‘কল্যাণময় তিনি, যিনি নভোম-লে রাশিচক্র সৃষ্টি করেছেন এবং তাতে রেখেছেন সূর্য ও দীপ্তিময় চন্দ্র।’ (সুরা আল ফুরকান, আয়াত : ৬১)

চাঁদকে কেন্দ্র করে যেমন রূপকথার শেষ নেই, তেমনি শেষ নেই উপ-কথারও। পাশ্চাত্য দেশের মানুষরা মনে করতেন, ‘চাঁদে একটা মানুষ আছে, আর সে মানুষটি প্রায় চাঁদের সমান বড়। প্রাচীন যুগের কিছু মানুষ মনে করতেন, চাঁদ প্রত্যেক রাতে মরে গিয়ে ছায়ার জগতে মিলিয়ে যায়। আবার কেউ কেউ মনে করতেন, সূর্য আর নক্ষত্রের মতো চাঁদও বুঝি তাদের আরেকটি দেবতা। চাঁদকে তারা নাম দেন চন্দ্রদেব।

চাঁদ নিয়ে আমাদের মধ্যেও একটি ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে। আর তা হচ্ছে চাঁদের গায়ের কালো দাগগুলো নিয়ে। আমরা অনেকেই মনে করে থাকি এই দাগগুলো বুঝি চাঁদের কলঙ্ক। চাঁদের কোনো কলঙ্ক থাকার প্রশ্নই আসে না। আর এটি বিজ্ঞানীরাও প্রমাণ করেছেন। তারা বলেছেন, চাঁদের পিঠ অত্যন্ত এবড়োখেবড়ো। সেখানে কালো কালো দাগ আছে। এই দাগগুলোই আমাদের কাছে চাঁদের কলঙ্ক মনে হয়। এখানে অজ্ঞানতাবশত অনেকেই আবার বলে থাকেন, রাসুল (সা.) যে চাঁদকে দ্বিখণ্ডিত করেছিলেন, সেই খণ্ডিত অংশের মিলনস্থলের দাগগুলোই চাঁদের কলঙ্ক। যারা এমন মনে করেন তাদের চিন্তায় যথেষ্ট ভ্রান্তি রয়েছে। হ্যাঁ এটা চিরসত্য যে, মহানবী (সা.)-এর হাতের ইশারায় চাঁদ দ্বিখণ্ডিত হয়েছে। আর তা হয়েছে আল্লাহর হুকুমেই। এখন প্রশ্ন হলো যে, আল্লাহ চাঁদকে দ্বিখণ্ডিত করেছেন, সে আল্লাহ কি আবার এই চাঁদকে নিখুঁতভাবে জুড়তে পারেন না?

চাঁদ পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ, যেটি আমাদের সবচেয়ে নিকটতম প্রতিবেশী। যদিও ১৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে, গ্রিক জ্যোতির্বিজ্ঞানী হিপ্পার্কাস (১২০-১৯০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে) ত্রিকোণমিতির প্রণালি দিয়ে পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব হিসাব করে দেখিয়েছেন যে, পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব ৩৮৪,৪০০ কিলোমিটার।

আচ্ছা ভাবুন তো! যদি সৃষ্টিজগতে না থাকত এই রুপালি চাঁদখানা, তাহলে কেমন হতো এই রাতের পৃথিবী? কেমন হতো পৃথিবীতে বসবাসকারীদের অবস্থা? এই যে পৃথিবীর সবকিছু এখন যেভাবে চলছে, তা কি এই একই নিয়মতন্ত্রে চলত? না, চলত না। যদি না থাকত এই চাঁদখানা, তাহলে বদলে যেত আমাদের চারপাশের চিরাচরিত অনেক কিছুই। সমুদ্রে থাকত না কোনো জোয়ারভাটা। জমিতে ফলত না সোনার ফসল। সুতরাং চাঁদকে শুধু আকাশে ঝুলিয়ে রাখা একটি গোলাকার আলোর বল হিসেবে ধারণা করলে তা হবে আমাদের জন্য শুধুই বোকামি। কেননা মহান আল্লাহতায়ালা তার বান্দাদের আরও নানা প্রয়োজনের সুবিধার্থেই এই চাঁদকে সৃষ্টি করেছেন।

চাঁদের স্নিগ্ধ কিরণ রাতের অন্ধকারে প্রাণিজগতের জন্য যেমন প্রদীপের মতো আলো বিতরণ করে, তেমনি তা মরুপ্রান্তরে রাতের যাত্রীকে পথনির্দেশ করে। চাঁদের অন্যতম উপকারিতা হলো, এর মাধ্যমে মানুষ বছর গণনা ও সময়ের হিসাব জানতে পারে। আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেছেন, ‘তিনিই (আল্লাহ) সূর্যকে করেছেন তেজস্কর এবং চন্দ্রকে করেছেন কিরণদীপ্ত আর এর জন্য মঞ্জিল (তিথি) নির্দিষ্ট করেছেন, যাতে তোমরা বছর গণনা ও সময়ের হিসাব জানতে পারো।’ (সুরা ইউনুস, আয়াত : ৫)

চাঁদের নির্মল আলো মানুষের মনকে আকর্ষণ করেছে চিরকাল। শান্ত নদীর প্রান্তজুড়ে শুভ্র কাশবনে জোছনার উথলে ওঠা ঢেউ, কিংবা মেঠোপথের দুধারে ঘুমন্ত বৃক্ষপুঞ্জে চাঁদের রুপালি আলোয় যে চিত্র অঙ্কিত হয়, তা কি মনের গহিনে দাগ কাটার মতো নয়? চাঁদের এই বিমোহিত রূপ জাগিয়ে তোলে ঘুমন্ত কবিসত্তা। তাই চাঁদ আর চাঁদের আলো নিয়ে কবিরা রচনা করেন অসংখ্য কবিতা, সাহিত্যিকরা রচনা করেন গল্প-উপন্যাস।

চাঁদ নিয়ে কবি লিখেছেন

বেবিলেন কোথা হারায়ে গিয়েছে

মিসর ‘অসুর’ কুয়াশার কালো

চাঁদ জেগে আছে আজও অপলক

মেঘের পালকে ঢালিছে আলো।

চাঁদের জোছনায় ধৌত হয় মুমিনের হৃদয়। হৃদয় মিনারে সুর বাজে প্রভুবন্দনার। মুমিনের আঁখিযুগল যতবার এই চাঁদের দিকে তাকায়, ততবারই মনে পড়ে প্রিয় নবীর সেই অমিয় বাণী। যে বাণীতে স্বপ্ন আছে প্রভু দর্শনের। জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক রাতে আমরা রাসুল (সা.)-এর কাছে ছিলাম। হঠাৎ তিনি পূর্ণিমা রাতের চাঁদের দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘শোনো! নিশ্চয় তোমরা তোমাদের প্রতিপালককে তেমনি স্পষ্ট দেখতে পাবে, যেমন স্পষ্ট এই চাঁদকে দেখতে পাচ্ছো। তাকে দেখতে তোমরা কোনো ভিড়ের সম্মুখীন হবে না।’ (বুখারি শরিফ, হাদিস : ৫৫৪)

চাঁদ বা চাঁদের আলো নিয়ে যদিও আমাদের মধ্যে আগ্রহের কমতি নেই। কিন্তু বিজ্ঞান বলছে, চাঁদের নিজস্ব কোনো আলো নেই। আমরা চাঁদের যে আলো দেখি তা আসলে চাঁদের আলো নয়, তা হচ্ছে সূর্যের আলো। সূর্য থেকে প্রায় ১৫০ মিলিয়ন কিলোমিটার দূরে অবস্থিত চাঁদ। তাই সূর্যের আলো যেমন উজ্জ্বল, চাঁদের আলো সে রকম উজ্জ্বল নয়।

মূল বিষয় হচ্ছে চাঁদ মহান আল্লাহতায়ালারই একটি সৃষ্টি- এটি বিনাবাক্যে মেনে নেওয়া। আর এটাই মুমিনের পরিচায়ক। তা ছাড়া চাঁদ বলি আর সূর্য বলি, এসবকিছুই তো এক দিন আলোহীন হয়ে যাবে। পবিত্র কোরআনে তো বলাই আছে, ‘যেদিন সূর্যকে আলোহীন করা হবে।’ (সুরা তাকভীর, আয়াত :

১)

এখানে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কিয়ামতের সেই বিভীষিকার কথা বলেছেন। সেদিন সূর্যের আলোকে মøান করে দেওয়া হবে। সুতরাং সৌরজগতের মূল কেন্দ্রবিন্দু সূর্যকেই যখন আলোহীন করে দেওয়া হবে, তখন তার গ্রহ-উপগ্রহগুলোও আলোহীন হয়ে যাবে। সেদিন চোখের পলকে সবকিছু ওলট-পালট হয়ে যাবে। যেসব নির্বোধ আল্লাহর এমন সৃষ্টি-নৈপুণ্য, মহাকৌশল এবং সৃষ্টির অনুপম সৌন্দর্য দেখে আল্লাহর সামনে মাথানত না করে, আল্লাহর সৃষ্টি চন্দ্র-সূর্যের কাছে নত করে। সেদিন তাদেরই জাহান্নামের অতলান্তে নিক্ষেপ করা হবে। শুধু তা-ই নয়, মুসাদ্দাদ (রহ.) হজরত আবু হুরায়রা (রা.)-এর সূত্রে রাসুল (সা) থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, ‘কিয়ামতের দিন চন্দ্র ও সূর্য উভয়কেই লেপ্টে দেওয়া হবে।’ (মুসলিম : ২৯৭৩, ইফা.)

চাঁদের নির্মল আলো শুধু পৃথিবীকেই আলোকিত করে না, আলোকিত করে মানুষের মননকেও। তাই আসুন এই চাঁদের নির্মল আলোর মতোই আমাদের ভেতর ও বাহিরকে আলোকিত করি। আলোকিত করি আমাদের চিন্তা-চেতনাকে। আর যে স্রষ্টা এই রহস্যঘেরা চাঁদকে সৃজেছেন, সেই স্রষ্টার প্রেমে নিজেকে করি উজাড়।
source

CategoryMoon is the mysterious creation of Allah.
LocationBangladesh
w3whttps://w3w.co/oversight.promptness.allay
Camera usedSamsung Galaxy a10s
Photographer@ahik777

Thanks for reading this post ...

@ahik777

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!
Sort Order:  
  ·  2 years ago  ·  


** Your post has been upvoted (4.20 %) **