বিগত শতাব্দীর নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত অডিও ক্যাসেটই ছিল গান শোনার সবচেয়ে প্রচলিত মাধ্যম। তবে এই ক্যাসেটগুলো শুধুই যে গান রেকর্ড করার জন্য ব্যবহৃত হয়েছে তা নয়, বরং এগুলোতে সফটওয়্যারও রেকর্ড করা হতো। কম্পিউটারের প্রচলনের শুরুর দিকে নানা বৈচিত্রময় তথ্য সংরক্ষণ ডিভাইসের প্রচলন হয় যদিও এদের অধিকাংশই বাজারে তেমন সফল হয়নি। কিছু কিছু কোম্পানী অডিও ক্যাসেটের সহজলভ্যতা বিবেচনা করে এগুলোকে তথ্য সংরক্ষণের জন্য ব্যবহার করতে শুরু করে। ক্যাসেটের তথ্য পড়ার জন্য কম্পিউটারের মধ্যেই ক্যাসেট প্লেয়ার সংযুক্ত করে দেওয়া হতো।
তবে মজার বিষয় হল, সফওয়্যার স্টোরেজ হলেও প্রকারান্তরে এগুলো অডিও ক্যাসেটই এবং তাই সাধারণ ক্যাসেট প্লেয়ারে চালানো হলে এগুলো হতে শ্রুতিমধুর না হলেও শব্দ তৈরি হত। কিছু কম্পিউটারে ক্যাসেট প্লেয়ার সংযুক্ত না করা হলেও সাধারণ গান শোনার ক্যাসেট প্লেয়ারে ক্যাসেটটি চালিয়ে শব্দ তৈরি করেও মাইক্রোফোনের মাধ্যমে কম্পিউটারে তথ্য স্থানান্তর করা যেত। এভাবে অডিও ফরম্যাটে সফটওয়্যারের ব্যাকআপও করে রাখা যেত। পুরোনো ছোট ছোট অনেক সফটওয়্যার ওয়েভ ফরম্যাটে এভাবে সংরক্ষিত আছে।
Until the 1990's, audio cassettes were the most popular medium for listening to music. However, these cassettes were not only used to record songs, but also to record software. In the early days of computers, various data storage devices were introduced, although most of them were not very successful in the market. Some companies, considering the availability of audio cassettes, started using them for data storage. A cassette player was attached to the computer to read the cassette information.
However, the interesting thing is that even though they are software storage, they are usually audio cassettes and so if they were played on a normal cassette player, they would make sound even if they were not melodic. Although some computers did not have a cassette player attached, the information could be transferred to the computer via a microphone, even by playing the cassette on a normal music listening cassette player. In this way the software could be backed up in audio format. Many older and smaller softwares are stored in this way in Wave format.