The contribution of the lower classes in the liberation war of Bangladesh:
(Part-7)
Although the war of independence of Bengalis was conducted under the great rulers of 11 sectors, it is not the achievement of those rulers and the upper class. However, keeping Bangabandhu at the center, the leadership of those upper classes is given a place in the present history and the consciousness and leadership of the marginalized people of different parts of the country including blacksmiths, fishermen, farmers, weavers, mute workers and Methar tribals are neglected.
In this way, the incidents of self-sacrifice of the lower castes described in all these histories written outside the national interest seem like a fairy tale. They are only scapegoats in that struggle, only a few victims. And so in all these biased histories we see those who have been elevated to the status of the upper class after the event. But on the eve of the movement, they too were oppressed by the Pakistanis and similarly associated with the lower classes of the country.But the information provided by history after independence has revealed all the light of the historian in the face of the upper class people at the center.
They ignore the consciousness of marginalized people. Because, they think, there is no such thing as human consciousness. There is no such thing as their individuality. As much as they have good or bad traits, they are ultimately inherited from the upper class. The result of the direction given to them. But even the educated intelligentsia at that time knew that it was impossible to make the movement successful if the unity of their consciousness was not established with the consciousness of the people.And that is why the mass awakening songs that they broadcast from Swadhin Bangla Betar Kendra also contain the melody and consciousness of the people.
Thanks all to read my blog
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে নিম্নবিত্তদের অবদানঃ
(সপ্তম অংশ)
বাঙালির স্বাধীনতা যুদ্ধ ১১টি সেক্টরের মহান শাসকদের অধীনে পরিচালিত হলেও তা ওই শাসক ও উচ্চবিত্তের কৃতিত্ব নয়। তবে বঙ্গবন্ধুকে কেন্দ্রে রেখে ওই উচ্চশ্রেণীর নেতৃত্বকে বর্তমান ইতিহাসে স্থান দেওয়া হয়েছে এবং কামার, জেলে, কৃষক, তাঁতি, বোকা শ্রমিক ও মেথরসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের প্রান্তিক জনগণের চেতনা ও নেতৃত্ব। উপজাতিরা অবহেলিত।
এভাবে জাতীয় স্বার্থের বাইরে লেখা এসব ইতিহাসে বর্ণিত নিম্নবর্ণের আত্মত্যাগের ঘটনাগুলো রূপকথার মতো মনে হয়। সেই সংগ্রামে তারা শুধু বলির পাঁঠা, মাত্র কয়েকজন শিকার। আর তাই এই সমস্ত পক্ষপাতমূলক ইতিহাসে আমরা দেখতে পাই যারা ঘটনার পর উচ্চ শ্রেণীর মর্যাদায় উন্নীত হয়েছেন। কিন্তু আন্দোলনের প্রাক্কালে তারাও পাকিস্তানিদের দ্বারা নির্যাতিত হয় এবং একইভাবে দেশের নিম্নবিত্তের সঙ্গে যুক্ত হয়। কিন্তু স্বাধীনতার পর ইতিহাসের দেওয়া তথ্য উচ্চবিত্তের মানুষের মুখে ইতিহাসবিদদের সব আলো ফুটিয়ে তুলেছে। কেন্দ্রে.
তারা প্রান্তিক মানুষের চেতনাকে উপেক্ষা করে। কারণ, তারা মনে করেন, মানুষের চেতনা বলে কিছু নেই। তাদের ব্যক্তিত্ব বলে কিছু নেই। তাদের যতটা ভাল বা খারাপ বৈশিষ্ট্য আছে, তারা শেষ পর্যন্ত উচ্চ শ্রেণীর থেকে উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত। তাদের দেওয়া নির্দেশনার ফল। কিন্তু তৎকালীন শিক্ষিত বুদ্ধিজীবীরাও জানতেন যে, জনগণের চেতনার সঙ্গে তাদের চেতনার ঐক্য প্রতিষ্ঠিত না হলে আন্দোলনকে সফল করা অসম্ভব। আর সে কারণেই স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত গণজাগরণমূলক গান। এছাড়াও মানুষের সুর এবং চেতনা ধারণ করে।
ব্লগটি পড়ার জন্যে সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
** Your post has been upvoted (1.66 %) **
Curation Trail Registration is Open!
Curation Trail Here
Delegate more BP for better Upvote + Daily BLURT 😉
Delegate BP Here
Thank you 🙂 @tomoyan
https://blurtblock.herokuapp.com/blurt/upvote