The Saudi woman Rasha Al Qurashi had a strong desire to ride a long distance on the back of a camel. He failed to participate in the King Abdulaziz Camel Festival competition held in Riyadh six months ago. After that, his extensive preparation began. A new journey begins with the provision of necessary equipment for a long journey.
He made this novel decision out of a desire to preserve Saudi heritage and create interest in future generations to learn about this culture.
Rasha spoke with the Saudi media Al Arabiya. He said, after participating in the 6th Camel Festival, Abhinav started thinking about this trip. My promise was that if I failed in the competition, I would ride a camel again from Najd to Hijaz.
She said that she will be able to hold the Guinness World Record as the first woman to travel the longest distance by camel after the introduction of cars in the country.
Rasha started his journey from Sayahid area of Riyadh last September 1. From there you have to cross 14 stations to reach Qasim area of Jeddah. Its distance by road is 945.9 km.It will take him 20 days to travel this long way. It is expected to reach the destination on September 23. Rasha took a break every 50 kilometers to reduce fatigue.
The camel ride in the hot desert was very tiring but very exciting for Rasha. Describing the experience of camel travel, Rasha said, "I found my ancestors through a long camel journey.They used to cross long deserts on camels. I got a warm welcome and cooperation from the locals on the roads I passed. I am overwhelmed by everyone's love. Besides, I have also received security assistance from everyone.
Highlighting the hardships of the journey, Rasha said, "Though this journey is painful, it provides correct knowledge and understanding about the ancestors." They used to travel far and wide for knowledge and trade in very adverse weather.' He added, 'I am the daughter of the desert. I grew up loving camels. Camels are great allies in any situation.উটের পিঠে চড়ে দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়ার প্রবল ইচ্ছা ছিল সৌদি নারী রাশা আল কুরাশির। ছয় মাস আগে রিয়াদে অনুষ্ঠিত কিং আবদুল আজিজ ক্যামেল ফেস্টিভ্যাল প্রতিযোগিতায় অংশ নিলেও ব্যর্থ হন তিনি। এরপরই শুরু হয় তার ব্যাপক প্রস্তুতি। দীর্ঘ সফরেরর জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী-সরঞ্জামের ব্যবস্থার শুরু হয় নতুন অভিযাত্রা।
সৌদি ঐতিহ্য সংরক্ষণ এবং ভবিষ্যত প্রজন্মকে এ সংস্কৃতি সম্পর্কে জানার আগ্রহ তৈরির ইচ্ছা থেকে অভিনব এ সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
সৌদি সংবাদ মাধ্যম আল আরাবিয়ার সঙ্গে কথা বলেন রাশা। তিনি বলেন, ষষ্ঠ ক্যামেল ফেস্টিভে অংশ নেওয়ার পর শুরু হয় অভিনব এ ভ্রমণের চিন্তা। আমার প্রতিজ্ঞা ছিল, প্রতিযোগিতায় ব্যর্থ হলে পুনরায় নাজদ থেকে হিজাজে উটে চড়ে যাব।
দেশটিতে গাড়ি চালুর পর উটের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি দূরত্বে ভ্রমণকারী প্রথম নারী হিসাবে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড করতে পারবেন বলে জানান তিনি।
গত ১ সেপ্টম্বর রিয়াদের সায়াহিদ এলাকা থেকে যাত্রা শুরু করেন রাশা। সেখান থেকে জেদ্দার কাসিম অঞ্চলে পৌঁছাতে পাড়ি দিতে হবে ১৪টি স্টেশন। সড়কপথে এর দূরত্ব ৯৪৫.৯ কিলোমিটার।দীর্ঘ এ পথ পাড়ি দিতে তার সময় লাগবে ২০ দিন। আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর গন্তব্যে পৌঁছবে বলে আশা করা হচ্ছে। এসময় ক্লান্তি লাঘবে প্রতি ৫০ কিলোমিটার পর পর যাত্রাবিরতি দেন রাশা।
তপ্ত মরুভূমিতে উটযাত্রা খুবই ক্লান্তিদায়ক হলেও রাশার জন্য ছিল খুবই রোমাঞ্চকর। উট ভ্রমণের অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করে রাশা বলেন, ‘দীর্ঘ উটযাত্রার মাধ্যমে আমি আমার পূর্বপুরুষকে খুঁজে পেয়েছি।তারা উটের পিঠে চড়ে দীর্ঘ মরুভূমি পাড়ি দিতেন। যেসব পথ পাড়ি দিয়েছি সেখানে স্থানীয়দের কাছ থেকে উষ্ণ অভ্যর্থনা ও সহযোগিতা পেয়েছি। সবার ভালোবাসা পেয়ে আমি খুবই অভিভূত। তাছাড়া নিরাপত্তা সহায়তাও পেয়েছি সবার কাছে।’
ভ্রমণের কষ্টের কথা তুলে ধরে রাশা বলেন, ‘এ ভ্রমণ কষ্টদায়ক হলেও তা পূর্বপুরুষ সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান ও ধারণ প্রদান করে। অত্যন্ত প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যে তারা জ্ঞানার্জন ও ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য দূর-দূরান্তে ভ্রমণ করতেন।’ তিনি আরো বরেন, ‘আমি মরুর কন্যা। উটকে ভালোবেসে আমি বড় হয়েছি। যেকোনো পরিস্থিতিতে উট অনেক বড় সহযোগী হিসাবে থাকে।
- In terms of nutritional quality, camel milk is very different from cow milk. Camel milk is high in antioxidants and vitamin C and is low in sugar and saturated fat.
- পুষ্টিগুণের দিক থেকেও গরুর দুধের চেয়ে উটের দুধ অনেক আলাদা। উটের দুধে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি-এর পরিমাণ অনেক বেশি এবং এতে চিনি ও স্যাচুরেটেড ফ্যাট কম থাকে।
Huge camel dairy farm
Camel dairy farms have been established in Saudi Arabia with thousands of camels. The largest farm in the UAE has more than 10,000 camels. There are also units for fattening male camels for sale of camel meat. More farms are being built, and in early 2024 the Saudi sovereign wealth fund has revealed plans for additional investment in the sector.
There are some challenges in camel rearing at industrial level. Male camels become very aggressive and even dangerous to humans during breeding season. On the other hand, female camels take longer to conceive than cows.
Nevertheless, the global camel milk market is expected to reach £10 billion from US$2 billion to US$13 billion by the end of the decade. In Saudi Arabia, the United Arab Emirates and Oman, camels are considered symbols of cultural heritage. Camel races and beauty pageants sometimes announce prizes of up to $2 million. Because of this, advanced breeding techniques such as cloning on camels are becoming more common.
বিশাল উটের দুগ্ধ খামার
সৌদি আরবে হাজার হাজার উট নিয়ে উটের দুগ্ধ খামার স্থাপন করা হয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সবচেয়ে বড় খামারটিতে ১০ হাজারেও বেশি উট রয়েছে। উটের মাংস বিক্রির জন্য পুরুষ উটকে মোটাতাজা করার ইউনিটও রয়েছে। এর মধ্যে আরও খামার নির্মিত হচ্ছে এবং ২০২৪ সালের গোড়ার দিকে সৌদি সার্বভৌম সম্পদ তহবিল এই খাতে অতিরিক্ত বিনিয়োগের পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে।
শিল্প পর্যায়ে উট পালনে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। পুরুষ উট প্রজনন মৌসুমে খুব আক্রমণাত্মক এবং এমনকি মানুষের জন্য বিপজ্জনক হয়ে ওঠে। অন্যদিকে স্ত্রী উট গর্ভধারণে গরুর চেয়ে বেশি সময় নিয়ে থাকে।
তবুও, দশকের শেষের দিকে বিশ্বব্যাপী উটের দুধের বাজারমূল্য ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ১৩ বিলিয়ন ডলারে ১০ বিলিয়ন পাউন্ড পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে।সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ওমানে উট সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক হিসেবে ধরা হয়। উটের দৌড় এবং সৌন্দর্য প্রতিযোগিতাগুলোতে কখনও কখনও ২ মিলিয়ন ডলারের পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। এ কারণে উটের ওপর ক্লোনিংয়ের মতো উন্নত প্রজনন কৌশলগুলো আরও সাধারণ হয়ে ওঠছে।
Demand for camel milk is increasing
Demand for camel milk is increasing day by day as an alternative to cow, sheep and goat milk. In different parts of the world, such as the Gobi desert of Mongolia or the desert of Oman, camel milk and this milk tea are consumed. Laban, matha or curd is also made from it.
The camel milk produced by farmers has a mild taste, sometimes slightly sweet depending on the season.
Herders in arid regions have always consumed camel milk, but the growing popularity of marketed milk is due to its mild taste, low lactose and nutritional value.And it is also environmentally friendly compared to cow dairy farms. Besides, camel milk is very different from cow milk in terms of nutritional quality. Camel milk is high in antioxidants and vitamin C and is low in sugar and saturated fat. Compared to cow's milk fat, buffalo milk, sheep milk and camel milk are high in linoleic acid which is beneficial for the body in various ways. Also, camel milk contains 120 strains of lactic acid bacteria which help in intestinal digestion. Besides, camel milk is also rich in probiotics.
But the most important feature of camel milk is that it does not contain B-lactoglobulin, a substance that can cause harm to lactose intolerant people. All classes of people can consume camel milk due to the absence of this ingredient.
Due to the demand for liquid and powdered camel milk, small camel farms are being established in various places. For example, the Amish and the Saudis have built many camel farms in the United States. Entrepreneurs are now more inclined towards rearing camels which produce more milk like dairy cows.
বাড়ছে উটের দুধের চাহিদা
গরু, ভেড়া এবং ছাগলের দুধের বিকল্প হিসেবে উটের দুধের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। বিশ্বের নানা প্রান্তে যেমন— মঙ্গোলিয়ার গোবি মরুভূমি বা ওমানের মরুভূমিতে উটের দুধ এবং এ দুধের চা খাওয়া হয়। এটি থেকে লাবান, মাঠা বা দইও তৈরি করা হয়।
খামারিদের উৎপাদিত উটের দুধে একটি মৃদু স্বাদ রয়েছে, মৌসুম ভেদে কখনও এটি কিছুটা মিষ্টিও হয়।
শুষ্ক অঞ্চলের পশুপালকরা সর্বদা উটের দুধ খেয়ে থাকে, তবে বাজারজাত করা দুধের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা তার হালকা স্বাদ, নিম্ন ল্যাকটোজ এবং পুষ্টি মানের কারণে।আর গরুর ডেইরি খামারের তুলনায় এটি পরিবেশবান্ধবও বটে। এছাড়া পুষ্টিগুণের দিক থেকেও গরুর দুধের চেয়ে উটের দুধ অনেক আলাদা। উটের দুধে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি-এর পরিমাণ অনেক বেশি এবং এতে চিনি ও স্যাচুরেটেড ফ্যাট কম থাকে।গরুর দুধের মিল্ক ফ্যাটের তুলনায় মহিষ, ভেড়ির দুধ ও উটের দুধে লিনেওলিক এসিড বেশি থাকে যা শরীরের জন্য বিভিন্নভাবে উপকারী। সেই সাথে উটের দুধে ল্যাক্টিক এসিড ব্যাক্টেরিয়ার ১২০ স্ট্রেইন উপস্থিত থাকে যা অন্ত্রের পরিপাকে সাহায্য করে। এছাড়া, উটের দুধের মধ্যে প্রোবায়োটিক উপাদানও থাকে প্রচুর।
তবে উটের দুধের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো, এর মধ্যে ল্যাক্টোজ অসহিষ্ণু মানুষদের ক্ষতির কারণ হওয়ার মতো উপাদান, বি-ল্যাক্টোগ্লোবুলিন থাকে না। এই উপাদান না থাকার ফলে সব শ্রেণীর মানুষই উটের দুধ খেতে পারেন।
তরল ও গুঁড়ো উটের দুধের চাহিদার কারণে বিভিন্ন জায়গায় ছোট ছোট উটের খামার গড়ে উঠছে। যেমন– অ্যামিশ এবং সৌদিরা মিলে যুক্তরাষ্ট্রেও অনেকগুলো উটের খামার গড়ে তুলেছে। উদ্যোক্তারা এখন দুগ্ধবতী গাভীর মতো বেশি দুধ উৎপাদন করে এমন উট পালনের দিকে বেশি ঝুঁকছেন।
Camel festival is organized every year in Riyadh, Saudi Arabia. This festival, organized in the name of the late King Abdul Aziz, is basically a competition to select beautiful camels. Camel traders from the Persian Gulf countries attend this festival held in a desert in the north-east of Riyadh. The winners of the competition get a prize of up to 66 million dollars. In recent years, camel traders have been seen to choose unscrupulous ways for the greed of prize money. They are choosing to enhance their beauty artificially by using beautifying injections and cosmetic surgery. In such a situation, the organizers of the beauty pageant are taking strict action. They are now conducting experiments on whether the beauty of camels is being artificially enhanced or not. If such camels are found, they will be disqualified from the competition as well as their owners will be fined.
সৌদি আরবের রিয়াদে প্রতিবছর আয়োজন করা হয় উট উৎসবের। প্রয়াত বাদশাহ আবদুল আজিজের নামে আয়োজিত এ উৎসব মূলত সুন্দর উট বাছাইয়ের প্রতিযোগিতা। রিয়াদের উত্তর–পূর্বাঞ্চলীয় একটি মরুভূমিতে আয়োজিত এ উৎসবে পারস্য উপসাগরীয় দেশগুলোর উট ব্যবসায়ীরা যোগ দিয়ে থাকেন। প্রতিযোগিতায় বিজয়ীরা ৬ কোটি ৬০ লাখ ডলার পর্যন্ত পুরস্কার পান।সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পুরস্কারের অর্থের লোভে অসাধু পথ বেছে নিতে দেখা গেছে উট ব্যবসায়ীদের। সৌন্দর্যবর্ধক ইনজেকশন ও কসমেটিক সার্জারি ব্যবহার করে কৃত্রিম উপায়ে সৌন্দর্য বাড়ানোর পথ বেছে নিচ্ছেন তাঁরা। এমন অবস্থায় সৌন্দর্য প্রতিযোগিতার আয়োজকেরা কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে। কৃত্রিমভাবে উটগুলোর সৌন্দর্য বাড়ানো হচ্ছে কি না, তা নিয়ে এখন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে তারা। এ ধরনের উট পাওয়া গেলে সেগুলোকে প্রতিযোগিতায় অযোগ্য ঘোষণার পাশাপাশি তাদের মালিককে জরিমানা করা হচ্ছে।
রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম সৌদি প্রেস এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়, এ বছর অনিয়ম খুঁজে পাওয়ার পর ৪৩টি উটকে প্রতিযোগিতায় অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে। ছয় বছর আগে সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা শুরু হওয়ার পর থেকে এবারই এত সর্বোচ্চসংখ্যক উটকে অযোগ্য ঘোষণা করা হলো। এর আগে ১২টির বেশি উটকে প্রতিযোগিতা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল।
উটের সৌন্দর্য বিবেচনার ক্ষেত্রে তাদের ঠোঁট ও পিঠের কুঁজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আর এগুলোকে আকর্ষণীয় করে তুলতে ব্যবহার হচ্ছে কৃত্রিম পদ্ধতি। সৌদি প্রেস এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া উটগুলোর ওপর কসমেটিক সার্জারি চালানো হয়েছে কি না কিংবা সৌন্দর্যবর্ধক ইনজেকশন দেওয়া হয়েছে কি না, তা পরীক্ষা করে দেখা হয়। এক্স-রেসহ বিভিন্ন রোগনির্ণয় পরীক্ষা চালানো হয় তাদের ওপর।আয়োজকদের একজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে এএফপিকে বলেন, কর্তৃপক্ষ চায়, উটগুলো বাস্তবে যেমন দেখতে, তেমন করেই যেন তাদের উপস্থাপন করা হয়। ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, উটের ওপর সৌন্দর্য উপকরণ ব্যবহার করাকে পশু নির্যাতন হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এ নিয়মের লঙ্ঘনকারীদের মোটা অঙ্কের জরিমানাসহ পরবর্তী প্রতিযোগিতাগুলোতে নিষিদ্ধ করা হয়।
Local camel herders are concerned
In rural Mongolia and the Arabian desert, camels roam freely without fences and are milked by hand. Herders there are concerned about the creation of industrialized megafarms. Camel breeders from various countries who gathered at a recent workshop in Rajasthan, India, issued a statement saying they are wary of adopting an industrialized camel farming model that relies on fossil fuels, chemicals and imported feed.
Throughout history, humans have relied on camels for various purposes, using them according to their needs. Humans have used camels for many things like trade, transportation and even warfare. These days they are often seen in tourism advertisements.But industrialization of camel farming i.e. where camels are restricted only to produce more milk, we should rethink. For those who have been rearing camels for generations, producing wool, milk, dairy products and meat using traditional methods, this transformation of camel farming will have a negative impact.
স্থানীয় উট পালকরা উদ্বিগ্ন
গ্রামীণ মঙ্গোলিয়ায় এবং আরবের মরুভূমির উটগুলো কোনও ধরনের বেড়া ছাড়াই অবাধে ঘুরে বেড়ায় এবং হাত দিয়ে তাদের দুধ দোয়ানো হয়। সেখানকার পশুপালকরা শিল্পগতভাবে বড় আকারের মেগাফার্ম তৈরি হওয়ার বিষয়ে উদ্বিগ্ন।ভারতের রাজস্থানে সম্প্রতি এক কর্মশালায় জড়ো হওয়া বিভিন্ন দেশের উট পালনকারীরা একটি বিবৃতি প্রকাশ করে বলেছেন যে, তারা শিল্পায়িত উট পালনের মডেল গ্রহণ করার বিষয়ে সতর্ক যা জীবাশ্ম জ্বালানি, রাসায়নিক এবং আমদানি করা ফিডের ওপর নির্ভরশীল।
ইতিহাস জুড়ে দেখা গেছে মানুষ বিভিন্ন উদ্দেশ্যে উটের উপর নির্ভর করেছে, তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী কাজে লাগিয়েছে। মানুষ বাণিজ্য, পরিবহন এবং এমনকি যুদ্ধের মতো অনেক কিছুর জন্য উট ব্যবহার করেছে। আজকাল পর্যটনের বিজ্ঞাপনেও এদের প্রায় দেখা যায়।কিন্তু উট পালনকে শিল্পায়িত করা অর্থাৎ যেখানে উটকে শুধু বেশি দুধ উৎপাদনের জন্য সীমাবদ্ধ করে ফেলা হয়, তা নিয়ে আমাদের পুনরায় ভাবা উচিত। যারা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে উট পালন করে আসছে, প্রচলিত পদ্ধতি ব্যবহার করে পশম, দুধ, দুগ্ধজাত পণ্য এবং মাংস উৎপাদন করে তাদের ওপর, উট পালনের এ রূপান্তর নেতিবাচকভাবে প্রভাব ফেলবে।