Saudi Arabia is now one of the largest producers of camel milk. The country has taken several new initiatives to utilize this industry in its economic transformation. The Public Investment Fund (PIF), the sovereign wealth fund of the Saudi government, is committed to increasing production as a result of investment in the food and agriculture sector. As part of that, new organizations have been formed; The name is Sawani Company. The main objective of this company is to accelerate the development of camel milk industry. For this, camel milk is identified as a new horizon of Saudi Arabia's economy. News of Arabian Business.

Majed Al-Assaf, head of consumer goods and retail in the Middle East and North Africa investment division of the Public Investment Fund, said Saudi Arabia has long-standing experience and knowledge in the camel milk industry. There is a lot of potential to grow this industry. He said, this industry will grow significantly if modern technology and environment friendly. As a result, it will be possible to export camel milk products to regional and global markets.

Sawani CEO Ahmed Gamaleldin said, Sawani has an important role in improving the quality of this industry. Our company is working to expand this business all over the world with Saudi Arabia as its base. We wish to contribute to the development of the industry by highlighting the importance of camel milk products in both health and commercial areas.

সৌদি আরব এখন উটের দুধের অন্যতম বৃহৎ উৎপাদক রাষ্ট্র। নিজেদের অর্থনৈতিক রূপান্তরে এই শিল্পকে কাজে লাগাতে বেশ কিছু নতুন উদ্যোগ নিয়েছে দেশটি। খাদ্য ও কৃষি খাতে বিনিয়োগের ফলে উৎপাদন বাড়াতে উদ্যোগী হয়েছে সৌদি সরকারের সার্বভৌম সম্পদ তহবিল পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (পিআইএফ)। তারই অংশ হিসেবে গঠিত হয়েছে নতুন সংস্থা; নাম সওয়ানি কোম্পানি। উটের দুধ শিল্পের বিকাশকে আরও গতি দেওয়া এই কোম্পানির মূল লক্ষ্য। এ জন্য উটের দুধকে সৌদি আরবের অর্থনীতির নতুন এক দিগন্ত হিসেবে চিহ্নিত করছেন সংশ্লিষ্টরা। খবর অ্যারাবিয়ান বিজনেসের।

পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ডের মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা বিনিয়োগ বিভাগের কনজ্যুমার গুডস অ্যান্ড রিটেইলের প্রধান মাজেদ আল-আসসাফ বলেন, উটের দুধ শিল্পে সৌদি আরবের দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান রয়েছে। এই শিল্পকে বাড়ানোর প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি বলেন, যুগোপযোগী কারিগরি ও পরিবেশবান্ধব হলে এই শিল্পের উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি ঘটবে। এর ফলে আঞ্চলিক ও বিশ্ব বাজারে উটের দুগ্ধজাত পণ্য রপ্তানি করা সম্ভব হবে।

সওয়ানির সিইও আহমেদ গামালেলদিন বলেন, এই শিল্পের মান উন্নয়নে সওয়ানির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। সৌদি আরবকে ঘাঁটি বানিয়ে সারা বিশ্বে এই ব্যবসাকে সম্প্রসারণের লক্ষ্যে কাজ করছে আমাদের সংস্থা। স্বাস্থ্য ও বাণিজ্যিক উভয় ক্ষেত্রেই উটের দুগ্ধজাত পণ্যের গুরুত্ব তুলে ধরে শিল্পের বিকাশে অবদান রাখতে চাই।

Our main aim is to adopt sustainable methods in producing, distributing and buying and selling camel milk in a healthy manner. Also, we will try to increase awareness among consumers about the health benefits of camel milk products. Ahmed Gamaleldin also said that camel milk products have various benefits. We want to highlight the commercial value of this product to consumers who are lactose intolerant, diabetic or looking for nutritionally enriched milk.

The CEO also said that Sawani's long-term plans are based on the traditional camel industry of Saudi Arabia and sustainable association with this one of nature's most faithful and benevolent animals.

According to the Dubai-based news media quoting research firm IMARC, the camel milk market in the Gulf Corporate Council region reached $702.4 million in 2022. The average annual growth is likely to rise to 4.51 percent from 2023 to 2028.

স্বাস্থ্যসম্মতভাবে উটের দুধ উৎপাদন, বিতরণ ও ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে টেকসই পদ্ধতি অবলম্বন করাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। পাশাপাশি, গ্রাহকদের মধ্যে উটের দুধজাত পণ্যের স্বাস্থ্যগত উপকারিতা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর চেষ্টা করব। আহমেদ গামালেলদিন আরও বলেন, উটের দুগ্ধজাত পণ্যের বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে। ল্যাকটোজ অসহিষ্ণু, ডায়াবেটিস রোগী কিংবা পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ দুধের খোঁজে থাকা গ্রাহকদের কাছে আমরা এই পণ্যের বাণিজ্যিক মূল্যকে তুলে ধরতে চাই।

সিইও আরও জানান, সৌদি আরবের ঐতিহ্যবাহী উট শিল্প এবং প্রকৃতির অন্যতম বিশ্বস্ত ও দানশীল এই প্রাণীর সঙ্গে টেকসই মেলবন্ধনের ভিত্তিতে সওয়ানির দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গড়ে উঠেছে।

গবেষণা সংস্থা আইএমএআরসির বরাত দিয়ে দুবাইভিত্তিক সংবাদ মাধ্যমটির খবরে বলা হয়, গালফ করপোরেট কাউন্সিল অঞ্চলে উটের দুধের বাজার ২০২২ সালে ৭০ কোটি ২৪ লাখ ডলারে পৌঁছেছে। ২০২৩ থেকে ২০২৮ সাল পর্যন্ত বার্ষিক গড় বৃদ্ধি ৪ দশমিক ৫১ শতাংশে উন্নীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

Camel milk is a nutritious superfood

Camels have long served as a very important food, natural and cultural resource in the Middle East region. They provide meat and milk. It is estimated that the number of camels in Saudi Arabia is about 1.6 million, of which more than half are in Riyadh, Makkah and Sharqiya. Camel milk has lower fat content than cow's milk, making it an ideal food for those who want to live a healthy lifestyle. Camel milk is rich in vitamins A, B, E and C. It is also rich in calcium, iron, protein and antioxidants.
The Food and Agriculture Organization of the United Nations (FAO) has approved products made using camel milk. According to them, camel milk is more nutritious than goat milk and cow milk in terms of vitamins, minerals and proteins.

Prospects of camel milk industry

The government is investing in this industry in line with Saudi Arabia's Vision 2030 to reduce oil dependence and diversify the economy. There are three licensed projects running in the country specializing in camel milk and its various uses. Apart from this, initial licenses have been given to three other enterprises to manufacture food products from camel milk.
According to Imam Mohammad Ibn Saud Islamic University Associate Professor Shuja Al-Boghmi, Sawani's investment in the camel industry will have a huge impact on both local and international markets. Also, this initiative of the government will not only play a role in improving the production quality of camel milk products, but will also increase the demand for these products from the Gulf region.

উটের দুধ পুষ্টিকর সুপারফুড
উট দীর্ঘদিন ধরে মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য, প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক সম্পদ হিসেবে কাজ করে আসছে। এগুলো মাংস ও দুধ সরবরাহ করে। ধারণা করা হয়, সৌদি আরবে উটের সংখ্যা প্রায় ১৬ লাখ, যার অর্ধেকেরও বেশি রয়েছে রিয়াদ, মক্কা এবং শারকিয়ায়। গাভির দুধের তুলনায় উটের দুধে চর্বির মাত্রা কম, যা স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপনে ইচ্ছুকদের জন্য আদর্শ খাদ্য। উটের দুধে ভিটামিন এ, বি, ই ও সি প্রচুর পরিমাণে থাকে। পাশাপাশি এটি ক্যালসিয়াম, আয়রন, প্রোটিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) উটের দুধ ব্যবহার করে তৈরি পণ্যকে অনুমোদন দিয়েছে। তাদের মতে, ভিটামিন, মিনারেল ও প্রোটিনের দিক থেকে ছাগলের দুধ ও গাভির দুধের চেয়ে উটের দুধ অনেক বেশি পুষ্টিকর।

According to the report of news agency AFP, in recent years, camel traders have been seen to choose unscrupulous ways for the greed of prize money. They are choosing to enhance their beauty artificially by using beautifying injections and cosmetic surgery. In such a situation, the organizers of the beauty pageant are taking strict action. They are now conducting experiments on whether the beauty of camels is being artificially enhanced or not. If such camels are found, they will be disqualified from the competition as well as their owners will be fined. State media Saudi Press Agency reported on Thursday that 43 camels have been disqualified from the competition this year after irregularities were found. This is the highest number of camels disqualified since the beauty pageant started six years ago. Earlier more than 12 camels were disqualified from the competition.

In considering the beauty of camels, their hump and hump play an important role. And artificial methods are used to make them attractive. The Saudi Press Agency reports that camels participating in the competition are checked to see if they have undergone cosmetic surgery or given beautifying injections. Various diagnostic tests including X-rays are conducted on them.

Saudi Arabia has announced the year 2024 as the year of the camel. This announcement was made to highlight the socio-economic importance of camels in the lifestyle of the people of the Arabian Peninsula. It was approved by the country's Council of Ministers late last year. On January 3, Saudi Arabia's Ministry of Culture released the brand guidelines manual with the new year logo, camel visuals.

Earlier in 2020, the United Nations designated this year as the International Year of the Camel. The United Nations General Assembly took the initiative to celebrate the Year of the Camel on the recommendation of various international organizations including the Food and Agriculture Organization of the United Nations (FAO) to protect ecosystems, prevent desertification, stop land degradation and loss of biodiversity, and ensure food security.

The Minister of Culture of Saudi Arabia, Prince Badr bin Abdullah, said that the year 2024 will be celebrated as the Year of the Camel through various initiatives and arrangements under the supervision of the Ministry of Culture. The camel's deep connection with Saudi Arabia's self-identity will highlight the importance of this animal locally and internationally.Camel festival is organized every year in Riyadh, Saudi Arabia. This festival, organized in the name of the late King Abdul Aziz, is basically a competition to select beautiful camels. Camel traders from Persian Gulf countries attend this festival held in a desert north-east of Riyadh. Winners of the competition receive prizes of up to 66 million dollars.

Enthusiasm for making various products from camel milk has already gained momentum in Saudi Arabia. Last September, Sawani opened a restaurant in Riyadh called Noog, the country's first camel milk cafe. Camel milk, milk cheese, butter, and even gelato are available here. Gelato is a type of ice cream, originally made in Italy. It is similar to ice cream, but contains less milk and is thicker and creamier.

Saudi government initiative to produce camel milk
Saudi Arabia is one of the largest producers of camel milk, they produce about 271 thousand tons of camel milk annually. In order to speed up the transformation of the country's economy, the Saudi government's sovereign wealth fund has formed a new entity called 'Swani Company'. The stakeholders believe that the company will play an important role in the development of camel milk industry.

According to research firm IMARC, people's awareness about the health benefits of camel milk is increasing, and investment in this market is profitable for government initiatives and important for the development of the industry.

Investment in the camel milk industry can also promote sustainable agricultural practices. To this end, Sawani is providing financial incentives and subsidies for the development of camel milk industry. This support is given to both large commercial farms and small farmers.

Sawani Company CEO Ahmed Gamaleldin said, Sawani Company is dedicated to the development of camel milk industry in Saudi Arabia. As consumers become aware of the health benefits of camel milk products, we want to raise awareness about these products. These products are harvested in a halal way from camels, a symbol of pride for the people of Saudi Arabia. Ahmed Gamaleldin further said that we are committed to raising awareness about camel milk products through our activities and initiatives. This will help in sustaining the long lasting tradition of camel milk production.