সুন্দর একটি দিন অতিবাহিত করলাম

জীবনে সুস্থ থাকাটা অনেক বেশি প্রয়োজন কারণ অসুস্থ থাকলে কোন কিছুই ভালো লাগেনা। আপনি দেখবেন যদি আপনার মন ভাল থাকে তাহলে সবকিছু আপনার ভালো লাগে আর মন খারাপ থাকলে কোন কিছুই ভালো লাগেনা। আর হ্যাঁ সুস্থতা সৃষ্টিকর্তা দিয়ে থাকে তাই যে কোন মুহূর্তে যে কোন পরিস্থিতিতে সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করা উচিত।

বর্তমান সময়ে প্রতিদিনই সকালে উঠতে উঠতে ৯ঃ০০ টা বেজে যায় রাতে দেরি করে ঘুমানোর জন্য সকালে উঠতেও অনেক দেরি হয়। ঘুম থেকে ওঠার পর ফ্রেশ হয়ে বসে ছিলাম কেন জানি ভালো লাগছিল না, তারপর সকালের খাবার খেয়ে একটু বাইরে বের হই।

বাইরে বের হয়েই আমার চাচাতো বোনের ফুল গাছের দিকে নজর যায় সবগুলো ফুল একসাথে ফুটেছে এত সুন্দর লাগতেছিল যে ফুলের কাছে চলে যায়। আপনারা অনেকেই এই ফুল চিনে থাকবেন, কারণ এর আগেও এই ফুল নিয়ে আমি একটা ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছিলাম। এই ফুলগুলো সকাল মুহুর্তে ফুটে থাকে আর বিকাল মুহূর্তে ঝরে যায়। ফুলটা হালকা লাল হওয়ার জন্য মানুষের নজর অনেক বেশি কাড়ে।

আমি সেখানে যেয়ে ফুলগুলো দেখতে ছিলাম আর আমার চাচাতো বোন সেখানে ছিল। সে আরো ফুল লাগাবে তাই সেখানে প্রস্তুত করতে ছিল। পরে আমি তাকে বললাম জায়গা অনেক আছে তুই আরো ফুল লাগাতে পারিস। আমাকে বলল ফুল নিয়ে আসবে মানুষ পাই না, তোমাকে টাকা দিব নিয়ে এসে দিও। আমি বললাম ঠিক আছে যদি যাই তোকে জানাবো। বেশ কিছুক্ষণ সেখানে কাটানোর পর বাসায় চলে আসি।

বাসায় আসার পর রুমে যেয়ে শুয়ে থেকে ফোন দেখতে থাকি আর কিছু কাজ করি অনলাইনে যা প্রতিদিনই করা হয়। বেশ কিছুক্ষণ শুয়ে থাকার পর বাইরে বের হয় আর বাসার কিছু কাজ করি। আর কাজ শেষ করার পর, প্রতিদিনের মতোই গোসল করে নেয়।

আর গোসল করার পর কিছু সময় বসে ছিলাম তার একটু পরে দুপুরের খাবার খেয়ে রুমে চলে আসি। এমন একটা অভ্যাস হয়ে গেছে দুপুরে বিছানায় না শুয়ে থাকলে ভালই লাগে না। পরে শুয়ে থেকে কিছু সময় ফোন দেখতে থাকি আর একটু পরেই ঘুমিয়ে যায়।

ছবিটি মেসেঞ্জার থেকে নেওয়া

পরে বিকাল মুহূর্তে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে বাইরে বের হয়। আর আমার দাদুর বাসায় যায় যেহেতু বাসার কাছেই বাসা, তারপরও যাওয়া হয় না। সেখানে যাওয়ার পর চাচাতো বোন গুলোর সাথে একটু সময় দুষ্টামি করি। তারপর বাইরে কিছু সময় হাঁটাহাঁটি করে সেখান থেকে বাসায় চলে আসি। বাসায় আসার পর ভাইগ্না ফোন করে আর আমার ছোট ভাইগনার ছবি পাঠাই দেখতে দেখতে ছোট ভাইগ্না বড় হয়ে গেল।