আসসালামুয়ালাইকুম
কেমন আছেন সবাই?আশা করছি মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ কৃপায় আপনারা সবাই সুস্থ ও ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছি
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো, একুশে ফেব্রুয়ারী
আমি কি ভুলিতে পারি।।
ছেলে হারা শত মায়ের অশ্রু
গড়ায়ে ফেব্রুয়ারী।।
এটি আলতাফ মাহমুদের গাওয়া সেই বিখ্যাত গান যা শুনলে আমাদের শরীরে আজো শিহরণ জাগে।আর মনে পরে যায় ছোটবেলার প্রভাতফেরীর কথা।বয়সের তাড়নায় আজ আমরা বেড়ে উঠেছি ঠিকই কিন্তু অনুভূতিটা এখনো আছে সেই ছোট্ট বেলার মতো।সত্যি বলতে কি- মা ,মাটি ও দেশের প্রতি আমাদের অনুভূতির পরিবর্তন কখনো হয়না।
২১ মানেই গর্ব
২১ মানেই অহংকার
২১ মানেই বাংলা ভাষা
একুশে ফেব্রুয়ারি আমাদের জাতীয় জীবনের জন্য একটি স্মরণীয় দিন।যা আমরা ফিরে পেয়েছি ১৯৫২ সালের সাহসী বীর শহিদ রফিক,শফিক,জব্বার প্রমূখ ব্যাক্তিবর্গের আত্মত্যাগের বিনিময়ে।তখন থেকে দিনটিকে আমরা 'শহিদ দিবস' হিসেবে উদযাপন করে আসছি।১৯৯৯ সালে ১৭ নভেম্বর ইউনেস্কো এ দিনটিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন।
সকালটা আজকের সত্যিই অসাধারণ।এর কারণ হলো বাসার নিচ থেকে ভেসে আসছিলো সেই গানের আওয়াজ।আওয়াজে শুনতে পাচ্ছি আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো গানটি।এনিওয়ে, ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে বেড গুছিয়ে নাস্তা করে নেই।স্কুল লাইফে এই দিনটিকে বেশ উদযাপন করতাম কলেজেও যাইয়া হতো শহিদ মিনারে ফুল দিতে কিন্তু ভার্সিটি লাইফে কেবল একবার যাওয়া হয়েছিলো।
>আচ্ছা...
আমরা কেনো বড় হই!আর শৈশব ই বা কেনো চলে যায়?
বাই দ্যা ওয়ে, এসব বলে আর কাজ নেই।সময় তো নদীর স্রোতের মতো বহমান।এসব ভেবে সময় গড়িয়ে যায় এন্ড দেন আমি নিজের কাজে মনোনিবেশ করি।সকাল ১০টার দিকে শাওয়ের কম্প্লিট করে কিছুক্ষণ রেস্ট করছিলাম এন্ড স্টিমে টাইম স্পেইন্ড করছিলাম।বিকেলে একটু বাইরে যেতে হবে।সুপার শপ থেকে কিছু কেনাকাটা করতে হবে।
দুপুরে খাবার খেয়ে রেস্ট নিয়ে ছোট ভাইকে ফোন দিলাম।আমার বাসার কাছে আসবে কি না।কিন্তু বিকেলে তার নাকি কি কাজ আছে আসতে পারবেনা।সো,আমি বিকেলে একাই বের হয়ে যাস্ট সুপার শপ থেকে প্রোয়োজনীয় কাজ শেষ করে বাসায় ফিরে আসি।এসে ফ্রেশ হয়ে হাল্কা নাস্তা করে নেই এন্ড দেন নিজের কাজ করছিলাম।কিছুক্ষণ পর এক ছোটবোন আমার রুমে এসে বসে।সো,তার সাথে টাইম স্পেইন্ড করি কিছুক্ষণ।