কেমন আছেন সবাই আশা করি সবাই মহান সৃষ্টিকর্তা দয়ায় ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও আপনাদের দোয়ায় ও সৃষ্টিকর্তার রহমতে ভালো আছি। বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো, আজকে সন্ধ্যায় আমি ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল এ গিয়েছিলাম, সেখানে গিয়ে আমার সময় টুকু কিভাবে কাটলো তা আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।
বন্ধুরা শুরুতে বলি হাসপাতাল গেলে বোঝা যায় যে সৃষ্টিকর্তা আমাদের কতটা ভালো এবং সুস্থ রেখেছেন।তাই আমাদের সব সময় উচিত সৃষ্টিকর্তার প্রতি বিশ্বাস রাখা এবং তিনি যা করলে খুশি হবেন তাই আমাদের করা।
বন্ধুরা আজকে সন্ধ্যায় আমার মা এসে বলে রেডি হয়,আমরা হাসপাতাল এ যাবো।তার পরে আমি রেডি হয়ে নি এবং আমার ছোট ভাই কে ও রেডি করে দি।তার পরে আমার মা আর আমি ও ছোট ভাই বাসা থেকে বের হয়ে পরি। বের হয়ে গেটের সামনে আমরা একটা রিসকা পাই।আর তার পরে আমার মা রিসকা ওয়ালা মামার কাছে ভাড়া জিজ্ঞেস করে। তার পরে মামা বলে ৮০ টাকা, আমার মা বলে ৭০ টাকা দিবো মামা বলে আচ্ছা ঠিক আছে।তার পরে আমরা ৩০ মিনিট রিসকায় বসে ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল এসে পৌঁছাই।
তার পরে আমি হাসপাতালে লোক দেখে অনেক টা অবাক হয়ে পরি কারন এতো মানুষ যার জন্য ঠিক করে হাঁটা যায় না।তার পরে আমার মা বলে তুমি আর তোমার ভাই এই খানে দাঁড়াও আমি গিয়ে রিপোর্ট জমা দিয়ে আসি।তার পরে আমরা বসার মতো কোন ও জায়গা পাইনা।তার পরে অনেক সময় দাঁড়িয়ে থাকার পরে বসার জন্য একটা ছিট পাই আর আমি আর আমার ভাই একটা ছিট এ বসে পরি।১ ঘন্টা বসে থাকার পরে মা আসে রিপোর্ট জমা দিয়ে তার পরে আমরা কিছু খাওয়ার জন্য যাই বাহিরে।
বাহিরে খেতে গিয়ে আমরা ভালো কোন ও দোকান পাই না।তার পরে আমরা একটা পিঠার দোকান পাই আর সেখান থেকে আমরা পিঠা খাই । কিন্তু পিঠা গুলো খুব খারাপ ছিলো।তাই আমি পুরো টা খাই না।
তার পরে আমরা আবার হাসপাতাল এর ভিতরে এসে কেন্টিন এ বসে ছোলা বুটো মুরি আর চা খাই। আমাদের কেন্টিনে খাবার বিল হয় ৮৫ টাকা।তার পরে আমরা বিল দিয়ে চলে আসি হাসপাতাল এর ভিতরে। ভিতরে এসে আমার মা যায় উপরে আর আমরা বসে থাকি।তার পরে অনেক সময় বসার পরে মা আসে।আর আমরা বাসা চলে যাই।
তো বন্ধুরা আজকে এই পর্যন্তই আশা করি সবার এই পোস্ট টি ভালো লাগবে। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।