আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব আমার কাটানো আজকের সকল কর্মকান্ড গুলো।
সকালবেলা ঘুম থেকে উঠি ছয়টার দিকে। ঘুম থেকে উঠে হাতমুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয়ে নেই। তারপর তাড়াতাড়ি চলে যাই খাওয়া-দাওয়া করতে। গিয়ে দেখি আমরাই সর্বপ্রথম ম্যাচে এসেছি খাওয়া দাওয়া করতে। তো আমরা তিনজনে খুব সুন্দরভাবে খাওয়া দাওয়া করতে বসে পড়ি। তারপর খাওয়া দাওয়া করে আবার চলে আসে রুমে।
অল্প কিছুক্ষণ রুমের মধ্যে বিশ্রাম নেওয়ার পরে ডিউটির সময় হয়ে যায় তার জন্য চলে যাই ডিউটিতে। অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই আমরা সেখানে গিয়ে পৌঁছিয়ে যাই। তারপর কিছুক্ষণ আমরা এসেম্বলিতে দাঁড়িয়ে থাকি। তারপর আমাদের কাজের দিয়ে দেয় আমরা সবাই যে যার মত খুব সুন্দর ভাবে কাজ করতে থাকি। কাজ করতে করতে এভাবেই কেটে যায় বেশ অনেকটা সময়।
একটার দিকে আমাদের দুপুরের খাওয়া-দাওয়া করার সময় দেওয়া হবে। আমরা সবাই খাওয়া-দাওয়া করতে বের হই। আমাদের সবার মুখে এক অন্যরকম একটা খুশী দেখা যায়। তো আমরা সবাই যেখান থেকে বেরিয়ে খুব সুন্দর ভাবে খাওয়া-দাওয়া করতে চলে আসি। আমাদের কোম্পানির মধ্যেই একটা ম্যাচ আছে দুপুরের খাবার আমরা সেখানে খাই। তো সুন্দরভাবে খাওয়া দাওয়া করে আবারও চলে আসে কাজে।
কাজে এসে শুরু করে দেই কাজ করা কাজ করতে করতে অনেক হাপিয়ে যাই। আবার কিছুক্ষণ পরে সব ঠিক হয়ে যায়। ভাবছিলাম একটু বেশি কষ্ট হবে কাজ করতে কিন্তু তেমন একটা কষ্ট হচ্ছে না। ছেলে মানুষ তো তাই এমনভাবে একদিন না একদিন কাজ করতেই হবে। তো আমার মত এরকম অনেক মানুষ আছে যারা কাজ করতেছে। সবার সাথে মিলেমিশে কাজ করতে বেশ ভালই লাগলে।
আমাদের ডিউটির সময় হল আটটা টু আটটা। মানি সকাল আটটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত। সন্ধ্যার পর আমাদের হালকা কিছু নাস্তা দেওয়া হয় কোম্পানির পক্ষ থেকে। সবাই কাজ বন্ধ করে নাস্তা করি অল্প এরমধ্যে নাস্তা খাওয়া শেষ হয়ে যায়। তারপর আমরা আবারও কাজ করতে শুরু করে দেই। এভাবেই কেটে যায় আমার পুরো দিনটা। খুব ভালোই কাটে এমনভাবে কাজ করতে করতে।
আটটার সময় আমাদের ডিউটির সময় শেষ। তো আমরা সবাই ডিউটি শেষ করে বের হই। বেরিয়ে দেখতে পাই বিশাল বড় একটা লাইন। হাজার হাজার মানুষ দাঁড়িয়ে আছে রাস্তার এপাশে ওপাশে। সবাই লাইন ধরে গেট থেকে বেরোচ্ছে। তো আমরাও লাইনে দাঁড়িয়ে গেলাম। সবার সাথে গেট থেকে বেরিয়ে চলে আসলাম আমি আমাদের রুমে। তারপর এসেই গোসল করতে চলে যায়। গোসল করে খাওয়া দাওয়া করে রুমে এসে শুয়ে পড়ি।