আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব আমার কাটানো আজকের সকল কর্মকান্ড গুলো।
আজকের দিনটা খুবই ব্যস্ততার মধ্যে কেটে গেছে। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠি শুনতে পাই আমার খালাতো ভাইয়ের সুন্নতে খাতনা করানো হয়েছে। তারপর তাড়াতাড়ি করে হাত মুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয়ে কিছু খাওয়া দাওয়া করে নেই। তারপর ঘর থেকে বেরিয়ে নানা বাড়িতে চলে যায়। গিয়ে দেখি ভাই আমার শুয়ে আছে। তো কিছুক্ষণ সেখানেই বসে থাকি ছোট ভাইয়ের সাথে কথাবার্তা বলি।
তারপর মামাই বলে ওর জন্য ওষুধ আনতে। তো মামার গাড়ি নিয়ে চলে যাই ফার্মেসিতে। ভাই কি করে ফার্মেসিতে যেতে আমার তেমন একটা সময় লাগলো না। তো ফার্মেসিতে কি ওষুধ নিয়ে আসি আবারো নানা বাড়িতে। এসে বেশ অনেকটা সময় বসে বসে সবার সাথে কথাবার্তা বলি।
তারপর মামার ল্যাপটপে আমার ফোনে থাকা কিছু মুভি তার ল্যাপটপে দিলাম। তারপর বেশ অনেকটা সময় তাহলে ল্যাপটপ নিয়ে বসে থাকি। বিভিন্ন ভিডিও এডিট করে দেই তাকে। বেশ অনেকটা সময় পরে নানাবাড়ি থেকে বেরিয়ে বাড়ির দিকে চলে আসি।
বাড়িতে যে কিছুক্ষণ বসার পরে আযান দিয়ে দেয়। আজকে শুক্রবার ছিল জুম্মার দিন তাই তাড়াতাড়ি আজান দেয়। আযান শুনে গোসল করতে চলে যাই। গোসল শেষ করেন খুব সুন্দর ভাবে পরি পার্টি হয়ে মসজিদের দিকে চলে যাই। তারপর গিয়ে মসজিদের মধ্যে বসে পড়ি। রমজান মাস এর জন্য অনেক মানুষ হয় আজকে মসজিদে। সবাই খুব মনোযোগ সহকারে ইমাম হুজুরের ওয়াজ নসিহত শুনে।
তারপর সবাই মিলে খুব সুন্দরভাবে একসাথে সালাত আদায় করি। সালাত আদায় করে আমি সেখান থেকে বেরিয়ে রাস্তার দিকে চলে যাই। রাস্তার দিকে গিয়ে একটা গাড়িতে উঠে পড়ি। আব্বু আমাকে জুতা কিনতে বাজারে যেতে বলেছিল। তাই নামাজ শেষ করে বাড়ি না গিয়ে বাজারের দিকে চলে যাই। এখন বাজারে তেমন একটা ভিড় হবে না। তাই চলে যাই বাজারের দিকে। তারপর সেখান থেকে আব্বু আমি মিলে জুতার দোকানে যাই। বেশ কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরি করার পর এক জোড়া জুতা পছন্দ হয়। সেই জুতা জোড়া ক্রয় করে আমি বাড়ির দিকে চলে আসি।
বাড়িতে এসে বেশ অনেকটা সময় শুয়ে শুয়ে ফোন দেখতে দেখতে কাটিয়ে দেই। সন্ধ্যায় সবার সাথে একসাথে বসে ইফতারি করি। বেশ ভালই লাগে ইফতারি করতে। ইফতার শেষ করে আমি মসজিদে গিয়ে মাগরিবের সালাত আদায় করি। সালাত আদায় করে বাড়িতে এসে কিছুক্ষণ বসি।
তারপর বাড়ি থেকে আমি আম্মু ছোট বোন চলে যাই হসপিটালে। সেখানে আমার এক রিলেটিভ অসুস্থ ছিল। তাকে দেখতে আমরা সবাই মিলে যাই। তো বেশ অনেকটা সময় হসপিটালে কেটে যায়। তারপর সেখান থেকে আমি আম্মু ও ছোট বোনকে বাড়ির দিকে চলে আসি। তার আব্বুর সাথে আসবে বাড়িতে। তো বাড়িতে এসে কিছুক্ষণ ফোন দেখি। বেশ অনেকটা সময় পরে আব্বু আসে ছোট বোনকে নিয়ে। তারপর সবাই মিলে খাওয়া দাওয়া করি। তারপরে যে যার মত ঘুমাতে চলে যাই।