I went to the Jatrabari residential area with a friend.

in blurt-188398 •  2 days ago 

Bismillahir Rahmanir Rahim

Assalamu alaikum Everyone.
This is @abdulmomin from #Bangladesh.

1000017052.jpg

Hello friends, how are you all? I hope you are doing well by the grace of Allah, I am also doing well and healthy, Alhamdulillah by the grace of Allah and your prayers and love. I have come to you to write about my new day, I will share with you the activities of the whole day of 2nd December 2025 English date. Our day starts from morning and ends in the evening, since I am staying in a madrasa, I have to wake up early in the morning, waking up in the winter morning is very difficult but I have to pray Fajr prayer, so I have to get up.

1000017054.jpg

In the morning, I prayed Fajr prayer and went to bed again, I woke up around nine, now there are no more classes after Fajr prayer in the morning because our bookworm is now at the end, so the classes start very late, so we can sleep a little. We have finished many books now and only a few books are left, I hope that all the books will be finished within the next week. I woke up around nine and had breakfast and went to class. Sometimes there were classes and sometimes there were breaks. In between classes, I entered my favorite platform and completed some work, which is my daily work.

1000017057.jpg1000017056.jpg

After Asr prayers, I went to Jatrabari residential area with my friend. We used to go there occasionally. But that day, I told my friend that let's go to Jatrabari residential area but my friend didn't want to go. Then when he thought that he had to buy a lot of things, he said okay, let's go and buy the necessary things while we were walking through the residential area. I said okay, let's go, it will be good. Then my friend and I went to Jatrabari residential area. I saw Ansar standing at the main gate and asked us where we were going. We said we would go inside to have a little walk. Then he allowed us to go.

1000017055.jpg

Usually, there is a ban on entering residential areas, there is no entry for the general public because many people live there, including government employees and government forces. So that they can be safe and no accidents happen, they are given strict security to keep them safe. While passing through the inner road, we collected some photos and went to the field of the residential area and saw numerous boys playing games. There, all the boys, young and old, play games, each group plays different games, some play cricket, some play football, some play badminton, and some play different games.

1000017059.jpg1000017058.jpg

We did not stay there for long and walked along the road that is in the middle of the pond in the residential area and saw many people having fun there, but seeing the condition of girls these days, they do not want to go anywhere, they have completely lost their shame. Looking at them, we feel ashamed of ourselves, so we left there very quickly. When we arrived, we saw that the Jatrabari road was being newly constructed because the road was in very bad condition, so it was being repaired. While passing by the side of the road, I saw a brother always selling. I took a photo without his knowledge.

1000017060.jpg1000017062.jpg1000017063.jpg

Then we went to a night shop to buy brushes, when we went to the brush shop on the sidewalk, I saw that there were many types of brushes, so we chose and looked! The price of brushes on the sidewalk is much lower. Even then, I asked the price of one, he said 50 taka, the price of another, he said 30 taka. My friend said that I brush with this brush most of the time, so I want to buy it. I said okay, then you take this one, its price was 30 taka. Then we went to the shop for a light snack, I like to eat jilapi almost every day after Asr in the hot season, so we both bought jilapi worth 20 taka.

1000017064.jpg1000017065.jpg

After eating jilapi, I asked my friend what else do you want to eat! Then my friend said, let's eat muri today, I said, then we will buy muri, chanachur, beguni, and piyazi and make them in the madrasa and eat them, but my friend said that there is no need to adulterate it now, let's eat from the shop. I said, okay, let's go, this is also good. After that, we went to the shop and bought two jhal muri worth 20 taka and ate them. That brother's jhal muri is quite tasty, so sometimes we eat from there. This was my 2nd day's activities.

I am leaving here for today, see you in the next post. Allah is Hafez.

হ্যালো বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহর রহমতে অনেক ভাল আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে এবং আপনাদের দোয়া ও ভালবাসায় অনেক ভালো আছি সুস্থ আছি। আমি আমার নতুন আরেকটি দিন সম্পর্কে লিখতে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি, আমি ২ ই ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি তারিখের সারাদিনই কার্যক্রম আপনাদের সাথে ভাগ করে নেব। আমাদের দিন শুরু হয় সকাল থেকে শেষ হয় সন্ধ্যার সময়, যেহেতু আমি মাদ্রাসায় অবস্থান করছি তাই আমাকে সকাল সকালই ঘুম থেকে উঠতে হয়, শীতের সকালে ঘুম থেকে ওঠা বড়ই কঠিন ব্যাপার কিন্তু ফজরের সালাত আদায় করতে করতে হবে তাই আমাকে উঠতেই হয়।

সকালে ফজরের সালাত আদায় করে আবার বিছানায় চলে গেলাম, প্রায় নয়টার দিকে ঘুম থেকে উঠলাম, এখন সকালে ফজরের নামাজের পরে আর ক্লাস হচ্ছে না কেননা আমাদের কিতাবাদী এখন শেষের দিকে তাই ক্লাস শুরু হয় অনেক দেরি করে এজন্য আমরা একটু ঘুমাতে পারি। আমাদের এখন অনেকগুলো কিতাব শেষ হয়ে গিয়েছে আর মাত্র কয়েকটি কিতাব বাকি রয়েছে আশা করি আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে সব কিতাব শেষ হয়ে যাবে। নয়টার দিকে ঘুম থেকে উঠে সকালের নাস্তা করে ক্লাসে চলে আসলাম, মাঝে মাঝে ক্লাস হচ্ছিল আবার মাঝে মাঝে বিরতি ছিল ক্লাসের ফাঁকে ফাঁকে আমি প্রিয় প্লাটফর্মে ঢুকে কিছু কাজ সম্পন্ন করি যা আমার নিত্যদিনের কাজ।

আসরের নামাজ পড়ে আমার বন্ধুকে নিয়ে যাত্রাবাড়ী আবাসিক এলাকায় ঘুরতে যাই, আমরা মাঝে মাঝেই সেখানে ঘুরতে যাই কিন্তু সেদিন আমি আমার বন্ধুকে বললাম চলো আমরা যাত্রাবাড়ী আবাসিক এলাকায় ঘুরতে যাই কিন্তু আমার বন্ধু যেতে চাচ্ছিল না এরপর যখন ও মনে করল যে, ওর অনেক কিছু কিনতে হবে তখন বলল ঠিক আছে চলো আমরা আবাসিক এলাকা দিয়ে ঘুরে আসার সময় প্রয়োজনীয় জিনিস গুলো কিনে নিয়ে আসবো। আমি বললাম আচ্ছা ঠিক আছে চলো এটি ভালো হবে। এরপরে আমি আর আমার বন্ধু যাত্রাবাড়ী আবাসিক এলাকায় যাই, মেইন গেইটে দেখলাম আনসার দাড়ানো আছে আমাদেরকে জিজ্ঞেস করল কোথায় যাবে? আমরা বললাম ভিতরে যাব একটু হাটাহাটি করার জন্য। এরপর আমাদেরকে যাওয়ার অনুমতি দিলেন।

সাধারণত আবাসিক এলাকা গুলোতে প্রবেশ করার নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, সেখানে সর্বসাধারণের জন্য প্রবেশ নিষেধ কেননা সেখানে সরকারি বাহিনী সরকারি চাকরিজীবী সহ আরো অনেক লোকজন বসবাস করে। যাতে করে তারা নিরাপদে থাকতে পারে কোন দুর্ঘটনা না ঘটে তাই তাদেরকে সেফটিতে রাখার জন্য কঠোর নিরাপত্তা দিয়ে থাকে। আমরা ভেতরের রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় কিছু ফটো সংগ্রহ করি এবং আবাসিক এলাকার মাঠে গিয়ে দেখি অসংখ্য ছেলেরা খেলাধুলা করছে। সেখানে ছোট বড় সব ছেলেরাই খেলাধুলা করে, একেক দল একেক গ্রুপ একেক রকম খেলাধুলা করে, কেউ খেলে ক্রিকেট আবার কেউ খেলে ফুটবল আবার কেউ খেলে ব্যাডমিন্টন আবার কেউ কেউ ভিন্ন রকম খেলাধুলাও করে থাকে।

আমরা সেখানে বেশি সময় না দাঁড়িয়ে আবাসিক এলাকার পুকুরের মাঝে দিয়ে যে রাস্তা আছে সেটি দিয়ে হাঁটতে ছিলাম এবং দেখলাম সেখানে অনেক লোক আনন্দ বিনোদন করছে, কিন্তু আজকালকার মেয়েদের অবস্থা দেখলে কোন জায়গায় যেতে ইচ্ছে করে না তারা তাদের লজ্জা শরম একেবারে ধূলাই মিশিয়ে দিয়েছে। তাদের দিকে তাকালে নিজেদের কাছেই শরম লাগে লজ্জা লাগে তাই আমরা সেখান থেকে অতি তাড়াতাড়ি বের হয়ে চলে আসি। আসার সময় দেখলাম যাত্রাবাড়ীর রাস্তা নতুনভাবে নির্মাণ করা হচ্ছে কেননা রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে গিয়েছিল তাই সেটির মেরামত করা হচ্ছে। রাস্তার পাশে দিয়ে আসার সময় দেখলাম এক ভাই সদাই বিক্রি করছে। তার অজান্তে একটি ফটো নিয়ে নিলাম।

এরপর আমরা ব্রাশ কেনার জন্য রাতের দোকানে গেলাম, ফুটপাতের সেই ব্রাশের দোকানে গিয়ে দেখলাম অনেক ধরনের অনেক ব্রাশ আছে তাই আমরা বেছে বেছে দেখলাম! ফুটপাতে ব্রাশগুলোর দাম অনেকটাই কম হয়ে থাকে এরপরও জিজ্ঞেস করলাম একটার দাম বলল 50 টাকা আরেকটির দাম বলল ৩০ টাকার আমার বন্ধু বলল আমি এই ব্রাশটি দিয়েই অধিকাংশ সময় ব্রাশ করি তাই এটি কিনতে চাই আমি বললাম ঠিক আছে তাহলে তুমি এটাই নাও সেটার দাম ছিল ৩০ টাকা। এরপর আমরা হালকা নাস্তা করার জন্য দোকানে চলে গেলাম, আমি প্রায় প্রত্যেকদিন আসরের পরে গরম গরম মসমসে জিলাপি খেতে পছন্দ করি, তাই দুজনে মিলে ২০ টাকার জিলাপি কিনলাম।

জিলাপি খাওয়া শেষ করে বন্ধুকে জিজ্ঞেস করলাম আর কি খেতে চাও! এরপরে আমার বন্ধু বলল চলো আমরা আজকে মুড়ি খাব, আমি বললাম তাহলে মুড়ি, চানাচুর, বেগুনি, পেঁয়াজি এগুলো কিনে নিয়ে গিয়ে মাদ্রাসায় বানিয়ে খাবো কিন্তু আমার বন্ধু বলল এখন সময় কম ভেজাল করার কোন দরকার নাই চলো আমরা দোকান থেকেই খেয়ে যাই। আমি বললাম আচ্ছা চলো এটাও ভালো হয়। এরপর আমরা দোকানে গিয়ে দুজনে ২০ টাকার ঝাল মুড়ি কিনে খেয়েছি। মোটামুটি ওই ভাইয়ের ঝালমুড়ি গুলো অনেক সুস্বাদু হয় তাই মাঝে মাঝে সেখান থেকেই খাওয়া হয়। এই ছিল আমার 2 তারিখ সারা দিনের কার্যক্রম।

DeviceName
AndroidRealme 12 Pro
Camera50MP 32MP 8MP
LocationBangladesh 🇧🇩
Short by@abdulmomin
Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!