Friday is a holiday, a happy day.

Bismillahir Rahmanir Rahim

_{Assalamu alaikum Everyone.
This is @abdulmomin from #Bangladesh.}

Hello friends, how are you all? I hope you are doing well by the grace of Allah, I am also doing well by the grace of Allah. I am here with another new diary game today, today I will share with you about my 3rd day activities. Friday is a holiday, for those of us who study, Friday is a holiday, for those of us who work, Friday is a holiday, and for many, different days are scheduled. However, most of us usually get a holiday on Friday.

	Breakfast consisted of jilapi, madhuban, and piara makhana.

I woke up early in the morning and prayed the Fajr prayer with the congregation, Alhamdulillah. I fell asleep after praying the Fajr prayer, since there are no classes in the morning on Fridays, so I often slept until eleven. I felt very hungry when I woke up, so I told my friend to go downstairs and buy some snacks, but my friend was not willing to go. I said take the money from me, but you just go downstairs and bring some snacks. At one point, I was able to convince him. Then he brought a ten-taka machamche jilapi, a ten-taka madhuban and a ten-taka guava makhano from below. I had a light breakfast and drank water.

Then I took a bath and prepared for the prayers, but when I went to the bathroom, I saw that it was quite crowded, so I took my phone in my hand and completed some work on the blogchain, then after taking a bath, I freshened up and put on my clothes. I went out to go to the mosque, went to the balcony and saw everyone standing in the sweet sun, the sun is very sweet in winter, it is very nice to stand in the sun. We stood in the sun for some time with a few friends. That's when I took a selfie. I went to the mosque and offered Friday prayers, then the mosque's microphone announced that there would be a funeral after the prayers. Someone had died, so they brought him to the madrasa for the funeral.

On Friday, I saw on the news that there would be a conference on the end of the Prophethood in Baitul Mukarram, so after Asr prayers, I went out to go to Baitul Mukarram Mosque, I went on the road and contacted my friends and saw that the program would end before Maghrib. So I couldn't go there anymore, a friend of ours wanted to buy a leather shoe so I took him to the madrasa market. You may know that SKM is an online shop, all kinds of high-quality leather shoes are available here. My friend liked a beautiful leather shoe which cost 1250 taka. Although the price was a little high but the quality is also very good. The shoe was finally bought for 1000 taka.

Just before Maghrib, I went to a tea stall to have a tea, although I sometimes like to have milk tea but everyone with my friends said that we will have Rang Chai today, so I sat down to have Rang Chai but the tea was not very popular and I didn't like it very much. However, I told my friends that I have to buy Punjabi clothes! Let's buy Punjabi clothes and let them be made. My friends said okay since we have free time now then we can do this, then we looked at many shops but the price of the cloth is very high so after looking at many shops we went ahead and chose Punjabi cloth at Adarsh Bastabitan. There the price is comparatively lower.

The name of the cloth is Pakistani Grace. The price of the cloth was 600 taka per yard. We first asked for 450 taka but he did not agree to pay, then he asked for 550 taka, we asked for 470 taka, then after much bargaining he finally said that you can take it if it is 500 taka. After much bargaining we also decided to take it if it is 480 taka. Then he cut our cloth. We bought the cloth for 1440 taka and went to Punjabi tailors to get it made. I always like making Punjabi at Al Fatah Tailors. This time I made a jubba instead of a Punjabi. Because everyone will wear a jubba at the end of the year so I will have to wear a jubba along with them.

Then we arranged for dinner, since it is very normal for our madrasa to serve dinner, so we decided to eat from outside, we asked how much is the egg khichuri? He said that the price of egg khichuri is only 40 taka, the three of us ate three plates of egg khichuri. Since we will not eat any more food after coming to the madrasa, we will have to eat from there to fill our stomachs, after eating one plate, we found that our stomachs were not full, so we all took half a plate. After eating the other plates, everyone was full. Our dinner bill was 150 taka. This is how my day passed.

I am leaving here for today, see you in the next post. Allah is Hafez.

হ্যালো বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহর রহমতে অনেক ভাল আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে অনেক ভাল আছি সুস্থ আছি। আমি আজকে আমার নতুন আরেকটি ডায়েরী গেম নিয়ে আপনাদের সামনে উপস্থিত হয়েছি, আমি আজকে আমার ৩ তারিখ সারাদিনের কার্যক্রম সম্পর্কে আপনাদের সাথে শেয়ার করব। শুক্রবার জুমার দিন শুক্রবার মানেই ছুটির দিন, আমরা যারা লেখাপড়া করি তাদের জন্য শুক্রবার হচ্ছে ছুটির দিন পাশাপাশি যারা চাকরি করে তাদের জন্যও শুক্রবার ছুটির দিন আবার অনেকের জন্য ভিন্ন ভিন্ন দিন নির্ধারণ করা আছে। যাইহোক সাধারণত আমরা শুক্রবারেই অধিকাংশ মানুষ ছুটি পেয়ে থাকি।

খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে ফজরের সালাত জামাতের সাথেই আদায় করা তৌফিক হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ। ফজরের সালাত আদায় করা আবার ঘুমিয়ে পড়লাম যেহেতু শুক্রবারে সকাল বেলা কোন ক্লাস হয় না তাই প্রায়ই এগারোটা পর্যন্ত ঘুমিয়ে ছিলাম। ঘুম থেকে উঠে অনেক ক্ষুধা অনুভব করলাম তাই বন্ধুকে বললাম তুমি একটু নিচে গিয়ে কিছু নাস্তা কিনে নিয়ে আসো, কিন্তু আমার বন্ধু যেতে রাজি হচ্ছিল না। আমি বলেছিলাম টাকা আমার থেকে নিয়ে যাও কিন্তু তুমি শুধু নিচে গিয়ে কিছু নাস্তা নিয়ে আসো। একপর্যায়ে রাজি করাতে সক্ষম হলাম। এরপরে ও নিচে থেকে দশ টাকার মচমচে জিলাপি ১০ টাকার একটি মধুবন ও দশ টাকার পেয়ারা মাখানো নিয়ে আসলো। হালকা নাস্তা করে পানি পান করে নিলাম।

এরপর গোসল করে নামাজের প্রস্তুতি নেব কিন্তু গোসলখানায় গিয়ে দেখি পর্যাপ্ত ভিড় তাই ফোনটা হাতে নিয়ে ব্লগচেইনে কিছু কাজ সম্পূর্ণ করলাম, অতঃপর গোসল সেরে ফ্রেস হয়ে জামা কাপড় পরলাম। মসজিদে যাওয়ার জন্য বের হলাম, বারান্দায় গিয়ে দেখি সবাই মিষ্টি রোদে দাঁড়িয়ে রয়েছে, শীতের সময় রোদ খুবই মিষ্টি, রোদে দাঁড়িয়ে থাকতে খুবই ভালো লাগে। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে রোদে কিছু সময় দাঁড়িয়ে ছিলাম। তখনই আমি সেলফি উঠেছি। মসজিদে গিয়ে জুমার নামাজ আদায় করলাম, অতঃপর মসজিদের মাইকে এলান হলো নামাজের পরে জানাজা আছে। কোন একজন মারা গিয়েছে তাই মাদ্রাসায় জানাজা করার জন্য নিয়ে এসেছে।

শুক্রবার দিন খবর নিয়ে দেখলাম বায়তুল মোকাররমে খতমে নবুওয়াত সম্মেলন হবে, তাই আসরের নামাজের পরে বাইতুল মোকাররম মসজিদে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বের হয়েছি, রাস্তায় গিয়ে বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করে দেখলাম অনুষ্ঠানটি মাগরিবের আগেই শেষ হয়ে যাবে। তাই আর সেখানে যাওয়া হলো না, আমাদের এক বন্ধু একটি চামড়ার জুতা কিনবে তাই তাকে মাদ্রাসার মার্কেটে নিয়ে গেলাম। আপনারা জেনে থাকবেন যে, এস কে এম একটি অনলাইন সপ, এখানে সব ধরনের উন্নত মানের চামড়ার জুতা পাওয়া যায়। আমার ওই বন্ধুটি সুন্দর একটি চামড়ার জুতা পছন্দ করলো যার মূল্য ছিল ১২৫০ টাকা। যদিও দাম একটু বেশি কিন্তু মানও অনেক ভালো। সর্বশেষ ১ হাজার টাকা দিয়ে জুতাটি কেনা হলো।

মাগরিবের পূর্ব মুহূর্তে একটি চা খাওয়ার জন্য চা স্টলে গিয়েছিলাম, যদিও আমি মাঝে মাঝে দুধ চা খেতে পছন্দ করি কিন্তু বন্ধুদের সাথে সবাই বলল আমরা আজকে রং চা খাব, তাই রং চা খাওয়ার জন্য বসলাম কিন্তু চা টি বেশি হিট হয়নি এবং খুব বেশি ভালো লাগেনি। যাইহোক, আমি বন্ধুদেরকে বললাম আমার পাঞ্জাবির কাপড় কিনতে হবে! চলো পাঞ্জাবির কাপড় কিনে বানাতে দিই। আমার বন্ধুরা বলছিল ঠিক আছে যেহেতু এখন আমাদের ফ্রি সময় তাহলে আমরা এটাই করতে পারি, এরপর আমরা অনেকগুলো দোকান খুঁজে খুঁজে দেখলাম কিন্তু কাপড়ের দাম অনেক বেশি তাই অনেকগুলো দোকান দেখে দেখে আদর্শ বস্তবিতানে এগিয়ে পাঞ্জাবির কাপড় পছন্দ হলো। সেখানে তুলনামূলক দাম একটু কম রাখে।

কাপড়ের নাম হচ্ছে পাকিস্তানি গ্রেস। কাপড়টির দাম চেয়েছিল ৬০০ টাকা গজ। আমরা প্রথমে ৪৫০ টাকা করে বললাম কিন্তু উনি দিতে রাজি হলেন না, এরপর উনি ৫৫০ টাকা করে বললেন আমরা ৪৭০ টাকা বললাম, এরপরে অনেক দামাদামি করার পরে উনি বললেন সর্বশেষ 500 টাকা হলে নিতে পারো। আমরাও অনেক মুলামুলির পরে ৪৮০ টাকা হলে নেব বলে সিদ্ধান্ত করলাম। এরপর আমাদের কাপড়টি কেটে দিয়ে দিল। ১৪৪০ টাকার কাপড় কিনে পাঞ্জাবি টেইলার্সে গিয়ে বানাতে দিলাম। আমি সব সময় আল ফাতাহ টেইলার্সে পাঞ্জাবি বানাতে পছন্দ করি। আমি এবার পাঞ্জাবির পরিবর্তে জুব্বা বানিয়েছি। কেননা বছরের শেষে সবাই জুব্বা পড়বে তাই তাদের সাথে মিলিয়ে আমাকেও জুব্বা পড়তে হবে।