The moment the sun rose was beautiful.

in blurt-188398 •  23 days ago 

Bismillahir Rahmanir Rahim

Assalamu alaikum Everyone.
This is @abdulmomin from #Bangladesh.

1000016762.jpg

Hello dear friends! How are you all? I hope you are very well by the grace of Allah, I am also very well by the grace of Allah. I am here with another new diary game today, I will write about my 26th day today. The day was Thursday, I woke up at about six in the morning, now the Fajr prayer starts at 6:00 at 5 minutes or 10 minutes, so I woke up at six and freshened up and offered the Fajr prayer. After offering the Fajr prayer, I stood on the banks of the Yamuna river and saw the sun rising.

1000016758.jpg

After a long time, I stood for a long time to collect photographs of the rising sun. It has been bone-chilling cold in the rural areas, but in the city it is not even twenty percent cold compared to the villages. Anyway, the weather in the winter morning is very beneficial for the body, so I stood for some time, enduring the cold, when the sun was rising, I collected photographs of the rising sun. Then I went back to bed and fell asleep, because it feels so good to sleep with a blanket wrapped around my body in a winter morning. It was almost ten o'clock when I woke up, I woke up at ten o'clock, freshened up and had breakfast, then I sat on the bank of the Yamuna river with my phone in my hand and watched the river work being done.

1000016780.jpg

Now the work of blocking the banks of the Yamuna river is going on, and it is progressing very fast, we hope that the entire work will be completed in the next three to four months, otherwise there is a risk of a lot of damage. They are putting sacks where they have to put them, and they are putting them where they have to put them. In short, thousands of workers have been hired to do the work on the river and work has been distributed to each sector, whoever has been hired for the work is engaged in that work. Seeing the progress of the work, our minds are calmed down a lot because if the river bank is blocked, our village will be much safer.

1000016781.jpg1000016782.jpg

In the afternoon, I went to see our fields. This year, we planted Maskalai in our land. The Maskalai in our fields are ripe. Now the farmers are harvesting their crops and taking them home. Again, those whose lands we did not plant Maskalai are trying to plant corn or some other crop. We have planted corn in one of our lands and planted Maskalai in the rest of the lands, which are now ripe, meaning it is time to harvest. The corn is growing a lot. If we water it properly, it is expected that it will be possible to harvest corn within two and a half to three months. If the farmers have a good crop in their lands, they will be able to harvest it home with joy.

1000016791.jpg

I was standing in the field after offering Maghrib prayers with the congregation. I don't like standing with my mouth open on a winter afternoon, so I went to the shop and bought some chips. I asked the shopkeeper to give me some chips. He asked me, "Who will eat chips?" I said I will eat it myself, he said that's why I asked that if you eat it yourself then I will give you a chip of my choice, which you will like to eat and if you take it for the kids then I will give you a different kind of chips. I said I will eat it myself give me a chip then he gave me Mighty chips. These chips are very tasty and have a very good flavor.


1000016792.jpg1000016793.jpg
1000016794.jpg

At night after performing Isha prayers I saw some boys from the area playing badminton in the field, they were calling me to play too but I said I have come home for a few days if I play now and after going to madrasa there will be no chance to play then the wings of both hands will hurt, so I don't want to cause any trouble to my body by playing for a couple of days. You may be aware that those who play badminton may feel a lot of pain at night after playing for the first day but if they play continuously for a few days then their body will be fine. I like playing badminton a lot but due to the situation I could not play.

I am leaving here for today, see you in the next post. Allah is Hafez.

হ্যালো প্রিয় বন্ধুরা! আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে অনেক ভাল আছি সুস্থ আছি। আমি আজকে আমার নতুন আরেকটি ডায়েরি গেম নিয়ে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি, আমি আজকে আমার ২৬ তারিখে অতিবাহিত হওয়া দিনটি সম্পর্কে লিখব। দিনটি ছিল বৃহস্পতিবার, সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেছি প্রায় ছয়টা বাজে, এখন ফজরের নামাজ ৬ঃ০০ টা বাজে ৫ মিনিট অথবা ১০ মিনিটে আরম্ভ হয় তাই আমি ছয়টা বাজে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে ফজরের সালাত আদায় করে নিলাম। ফজরের সালাত আদায় করে যমুনা নদীর তীরে দাঁড়িয়ে দেখলাম সূর্য উদিত হচ্ছে।

অনেকদিন পর উদিত হতে দেখা সূর্যের ফটোগ্রাফি সংগ্রহ করার জন্য অনেক সময়ই দাঁড়িয়ে ছিলাম। গ্রাম অঞ্চলে হাড় কাপানো শীত পড়েছে, কিন্তু শহরে গ্রামের তুলনায় বিশ পার্সেন্টও শীত নেই। যাই হোক তবুও শীতের সকালের আবহাওয়া শরীরের জন্য অনেক উপকারী তাই শীতকে সহ্য করে কিছু সময় দাঁড়িয়ে ছিলাম, যখন সূর্য উদিত হচ্ছিল তখন উদিত হওয়া সূর্যের ফটোগ্রাফি সংগ্রহ করলাম। এরপর আবার বিছানায় গিয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম, কেননা শীতের সকালে শরীরের সাথে কম্বল জড়িয়ে ঘুমাতে অনেক ভালো লাগে। ঘুম থেকে উঠতে উঠতে প্রায় দশটা বেজে গিয়েছিল, দশটার সময় ঘুম থেকে উঠিয়ে ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা করে নিলাম, এরপর ফোনটা হাতে নিয়ে যমুনা নদীর তীরে বসে নদীর কাজ করা দেখছিলাম।

এখন যমুনা নদীর পাড় বাধাই করার কাজ চলমান, এবং খুবই দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে, আমরা আশা করি আগামী তিন থেকে চার মাসের মধ্যে পুরো কাজ কমপ্লিট হয়ে যাবে অন্যথায় অনেক বেশি ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। যেখান দিয়ে বস্তা ফালাতে হবে সেখান দিয়ে বস্তা ফালাচ্ছে আবার যেখান দিয়ে বুলাক দিতে হবে সেখান দিয়ে বুলাক ফালাচ্ছে, মোট কথা নদীর কাজ করার জন্য হাজার হাজার শ্রমিককে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে এবং প্রত্যেকটা সেক্টরে সেক্টরে কাজ বন্টন করে দেওয়া হয়েছে, যাকে যে কাজের জন্য নেওয়া হয়েছে সে ওই কাজেই লিপ্ত আছে। কাজের অগ্রগতি দেখে আমাদের মন অনেকটাই শান্ত হয়ে যাচ্ছে কেননা নদীর পাড় বাধাই করলে আমাদের গ্রাম অনেকটাই সেফটি হবে।

বিকেলবেলা আমাদের ক্ষেত দেখার জন্য গিয়েছিলাম, এ বছর আমাদের জমিনে মাসকালাই রোপন করেছে, আমাদের ক্ষেতের মাসকলাই গুলো পেকে গিয়েছে এখন কৃষকেরা তাদের ফসল উঠিয়ে ঘরে নিচ্ছে। আবার যাদের জমিনে মাসকালাই লাগাইনি তারা ভুট্টা অথবা অন্য কোন ফসল লাগানোর চেষ্টা করছে। আমরা আমাদের একটি জমিনে ভুট্টা লাগিয়েছি আর বাকি জমিনগুলোতে মাসকালাই রোপন করেছিলাম যা এখন পেকে গিয়েছে অর্থাৎ উঠানোর সময় হয়েছে। ভুট্টা গুলো অনেকটাই বড় হয়ে যাচ্ছে ঠিকমতো পানি দেওয়া হলে আশা করা যায় আড়াই থেকে তিন মাসের মধ্যেই ভুট্টা উঠানো সম্ভব হবে। কৃষকেরা তাদের জমিনে ভালো ফসল হলে আনন্দের সাথে ঘরে উঠাতে পারবে।

মাগরিবের নামাজ জামাতের সাথে আদায় করে মাঠের মধ্যে দাঁড়িয়ে ছিলাম, শীতের বিকাল খালি মুখে দাঁড়িয়ে থাকতে ভালো লাগে না তাই দোকানে গিয়ে একটি চিপস কিনে নিয়ে আসলাম। আমি দোকানদারকে বললাম আমাকে একটি চিপস দেন, উনি আমাকে বললেন চিপস কে খাবে? আমি বললাম আমি নিজেই খাব, উনি বললেন এজন্য জিজ্ঞেস করলাম যে যদি তুমি নিজে খাও তাহলে আমি আমার মত করে একটি চিপস দেব, যেটা খেলে তোমার ভালো লাগবে আর যদি ছোটদের জন্য নাও তাহলে অন্যরকম চিপস দেব। আমি বললাম আমি নিজেই খাব একটা চিপস দেন তখন উনি আমাকে মাইটি চিপস দিলেন। এই চিপসটি খুবই মজাদার এরমধ্যে অনেক ভালো একটি ফ্লেভার দেওয়া আছে।

রাতে এশার নামাজ পড়ে মাঠের মধ্যে দেখলাম এলাকার কয়েকজন ছেলেরা ব্যাডমিন্টন খেলছে, আমাকেও খেলার জন্য ডাকছিল কিন্তু আমি বললাম অল্প কয়েকদিনের জন্য বাসায় এসেছি যদি এখন খেলি আর মাদ্রাসায় চলে যাওয়ার পরে তো খেলার সুযোগ হবে না তখন দুহাতের পাখনা ব্যথা করবে, তাই দু'একদিন খেলে শুধু শরীরে অসুবিধা করতে চায় না। আপনারা হয়তো অবগত আছেন যারা ব্যাডমিন্টন খেলে প্রথম দিন খেলার পরে রাত্রে তারা অনেকটা ব্যথা অনুভব করতে পারে কিন্তু যদি কয়েকদিন লাগাতার খেলতে থাকে তাহলে শরীর ভালো থাকে। ব্যাডমিন্টন খেলা আমার অনেকটাই পছন্দ কিন্তু পরিস্থিতির কারণে খেলতে পারিনি।

DeviceName
AndroidRealme 12 Pro
Camera50MP 32MP 8MP
LocationBangladesh 🇧🇩
Short by@abdulmomin
Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!