৫০%/৫০%.................!
শারীরিক অবস্থা কার কখন কেমন থাকবে, সেটা সৃষ্টি কর্তা ছাড়া কেউ বলতে পারবে না। তবে কিছু মানুষ এমন থাকবে, যারা প্রতিনিয়ত অসুস্থ হয় বা যাদেরকে সব সময়ই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চলতে হয় এবং ঔষুধ সেবন করতে হয়। আর কিছু মানুষ এমন আছে, যারা দেখা যাবে বছরে একবারও ডাক্তারের কাছে যায় কিনা তাতে সন্দেহ আছে। দুইটা জিনিসই মহান আল্লাহ তায়ালার নিয়ামত। তিনি কাউকে, সুস্থ রেখে পরিক্ষা করেন আবার কাউকে অসুস্থ করে। তবে সব কিছুর মাঝেই তার উপর ভরসা রেখে চলতে হবে। কখনও হতাশাগ্রস্ত হলে চলবে না। সময়ের সাথে যুদ্ধ করে নিজের জীবনকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।
আমার কথা যদি বলি। আমি বছরের প্রায় বেশির ভাগ সময়ই কোনো না কোনো ভাবে অসুস্থ থাকি। আবার দেখা যাবে সুস্থও আছি অনেকের থেকে ভালো (আলহামদুলিল্লাহ)। আমি মনে করি আমার অসুস্থতা এবং সুস্থতার যদি শতকরা হিসাব করা হয় তাহলে দেখা যাবে ৫০%/৫০% হবে। মাঝে দুইটা জিনিস সমান সমান হবে। দিনের এক অংশ সুস্থ থাকলে অন্য অংশে গিয়ে যেন অসুস্থ হয়ে পড়ি। এই তো গত ৪/৫ দিন আগের কথা। পেটের সমস্যা এবং পূরো শরীর ব্যাথা হওয়ায় ৪/৫ দিন প্রায় অসুস্থ হয়ে পরে ছিলাম। এরপর আল্লাহ তায়ালার রহমত দয়া এবং ঔষুধ সেবনের মাধ্যে আল্লাহ সুস্থতা দান করেছিলেন।
আজকে সকাল থেকে যেন আবারও একটু অসুস্থ অসুস্থ অনুভব হচ্ছে। সকালে ঘুম থেকে উঠে নামাজ থেকে এসে আবারও ঘুমায়ছি, এরপর দেখি শরীরযেন ব্যাথা বিছানা থেকে উঠতে পারতেছি না। পরে ১০ টার দিকে উঠে শুধু সকালের খাবার খেয়েছি, পরে টেবিলে বসে পড়তে না পেরে আবারও বিছানায় চলে গেলাম। এরপর ঘুম থেকে ১২:৩০ টার দিকে উঠলাম। তবুও যেন উঠতে পারি না। শরীর যেন বিছানায় মিশে গেছে। কখন যে কি হয় আমার নিজেই বুঝতে পারি না। আল্লাহ তায়ালা যেন আমাকে শারীরিক, মানসিক ভাবে সুস্থতা দান করেন (আমিন).।
সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন, আপনারাও সুস্থ থাকবেন। আবারও দেখা হবে আমার নতুন কোনো পোষ্ট নিয়ে।
ধন্যবাদ।