I first heard that our country's education policy would change, I was very happy. But the opposite of what I thought is happening now. For some time now, I have been noticing some videos going viral on social media. Where I have seen students being taught exercises, cooking, etc. separately from their studies. Every person should learn these. But not in educational institutions, but individually. Educational institutions mean places of education.
Where students will be taught about history, tradition and the current situation, they should be made proficient in all subjects. But we are seeing the opposite happening. If such a situation continues, the backbone of a nation will fall into a fragile state. No one from this country will be able to stand tall in the world. We do not want such a change in education policy at all. Rather, such a change should be made that benefits all the people. Students should be taught some activities in educational institutions so that they do not have to sit unemployed after the end of their educational life.
A country's educational institutions or education have an important role in keeping all the people of a country unemployed. However, it must be public welfare-oriented. In this education system, every student must be developed into a multi-talented person. For this, the government of that country must play an important role, opening the door to acquiring skills.
If we look at foreign countries, almost all of them are self-sufficient. They export their own products to foreign countries after meeting their own needs.
If you are asked what does the United States mean..? Then maybe you will say that the United States means America, but no. The United States is called those countries that are made up of different regions or provinces. For example: India, America. The United States is very developed. Because, they fulfill their own needs. They do not have to look to foreign countries for anything. Rather, they fulfill the needs of different products of the people of different countries through exports. They are everything in education, medicine. They have been able to do this because of educating their nation with proper education.
The literacy rate of Bangladesh is 72%. But due to the lack of proper workplace, many have to accept unemployment. The way to escape from this...? There is a way. Now is the age of technology. To keep pace with technology, we must bring radical changes in the education system. How...? So listen....
Study for knowledge and work for livelihood . No matter how knowledgeable we are, at the end of the day we have to earn a living by doing some work. So I think that along with studying, you should be skilled in many subjects. Then you won't have to write your name on the unemployment register after completing your studies. It will be possible to earn a living by joining a profession of your choice according to your skills.
As I have said before, if there is a change in education policy, it should be beneficial for everyone. I am ending here today with this hope.
প্রথম যেদিন শুনেছিলাম আমাদের দেশের শিক্ষানীতি পরিবর্তন হবে সেদিন খুব খুশি হয়েছিলাম। কিন্তু আমি যেটা ভেবেছিলাম এখন ঘটছে তার উল্টোটা। বেশ কিছুদিন যাবত লক্ষ্য করছি সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু ভিডিও ভাইরাল হচ্ছে। যেখানে দেখেছি শিক্ষার্থীদের পড়াশুনা থেকে আলাদা করে ব্যায়াম, রান্না ইত্যাদি শেখানো হচ্ছে। প্রত্যেকটা মানুষেরই এগুলো শেখা উচিত। কিন্তু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নয়, স্বতন্ত্রভাবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মানে শিক্ষার জায়গা।
pexels-basil-otshudi-7942643.jpgছবি
যেখানে শিক্ষার্থীদের শেখানো হবে ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে,গড়ে তুলতে হবে সব বিষয়ে দক্ষ করে । কিন্তু আমরা দেখছি ঘটছে তার উল্টোটা।এমন অবস্থা চলতে থাকলে একটি জাতির মেরুদন্ড ভঙ্গুর অবস্থায় পতিত হবে।বিশ্বের বুকে এদেশের কেউ আর মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে না। শিক্ষানীতির এমন পরিবর্তন আমাদের মোটেও কাম্য নয়। বরং এমন পরিবর্তন করা উচিত ছিল যে পরিবর্তনের কারণে সকল জনগণের কল্যাণ হয় । শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের এমন কিছু এক্টিভিটিস শেখানো উচিত যেন তার শিক্ষাজীবন শেষে তাকে বেকার অবস্থায় বসে থাকতে না হয়।
একটি দেশের সকল জনগণকে বেকার মুক্ত রাখতে একটি দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কিংবা শিক্ষার রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। তবে তা অবশ্যই হতে হবে জনকল্যাণমুখি।এই শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীকে মাল্টিট্যালেন্টেড করে গড়ে তুলতে হবে। এজন্য সেই দেশের সরকারকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে, খুলে দিতে হবে দক্ষতা অর্জনের দাড়।
আমরা যদি বাহিরের দেশগুলোর দিকে তাকাই। তারা প্রায় সকলেই স্বয়ংসম্পূর্ণ। নিজেদের উৎপাদিত পণ্য নিজেদের চাহিদা পূরণের পর বাহিরের দেশগুলোতে রপ্তানি করে।
যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় যুক্তরাষ্ট্র মানে কি..? তাহলে হয়তোবা আপনি বলেই ফেলবেন যুক্তরাষ্ট্র মানে আমেরিকা, কিন্তু না। যুক্তরাষ্ট্র ওই দেশগুলোকেই বলা হয় যে দেশগুলো বিভিন্ন অঞ্চল কিংবা প্রদেশের সমন্বয়ে গঠিত।যেমনঃ ভারত, আমেরিকা।যুক্তরাষ্ট্রগুলো অনেক উন্নত।কারণ,এরা নিজেরাই নিজেদের প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণ করে থাকে। কোন কিছুর জন্য বাহিরের দেশের দিকে তাকিয়ে থাকতে হয় না।বরং তারাই বিভিন্ন দেশের মানুষের বিভিন্ন পণ্যের চাহিদাগুলো রপ্তানির মাধ্যমে পূরণ করে থাকে। তারা শিক্ষায়, চিকিৎসায় সবকিছুতেই সর্বেসর্বা।তারা তাদের জাতিকে সঠিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার কারণেই এমনটা করতে সক্ষম হয়েছে।
pexels-jessica-lewis-4022327.jpgছবি
বাংলাদেশের শিক্ষার হার ৭২%।কিন্তু সঠিক কর্মস্থানের অভাবে অনেককেই বেকারত্বকে বরণ করে নিতে হচ্ছে।এ থেকে পরিত্রানের উপায়...? উপায় আছে।এখন প্রযুক্তির যুগ। প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হলে অবশ্যই শিক্ষা ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আনতে হবে। কিভাবে...?তাইলে শুনুন....
জ্ঞানার্জনের জন্য পড়াশোনা আর জীবিকার জন্য কর্ম।আমরা যত বড় জ্ঞানী হইনা কেন দিনশেষে আমাদের কোন না কোন কর্ম করেই জীবিকা নির্বাহ করতে হয়। তাই আমি মনে করি পড়াশোনার পাশাপাশি হতে হবে অনেক বিষয়ে দক্ষ। তাহলে পড়াশোনা শেষ আর বেকারত্বের খাতায় নাম লিখতে হবে না।দক্ষতা অনুযায়ী নিজের ইচ্ছা মতো একটি পেশায় যুক্ত হয়ে জীবিকা নির্বাহ করা সম্ভব হবে৷
আগেই বলেছি শিক্ষানীতির পরিবর্তন হোক তবে তা যেন হয় সবার জন্য কল্যাণকর।এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করে আজকের মতো এখানেই শেষ করছি।