ডিম খাওয়া একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্য পদার্থ যা বিভিন্ন উপকারিতা প্রদান করে। একটি মাঝারি আকারের ডিমে আছে যথারীতি পুষ্টি তাত্ত্বিকগত উপাদানসমূহ যেমন প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদানগুলি। এই উপকারিতা গুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:
পুষ্টি সরবরাহ: ডিম একটি পূর্ণাঙ্গ প্রোটিনের উৎস হিসাবে কাজ করে যা শরীরের পুষ্টির জন্য প্রয়োজনীয়। প্রোটিন শরীরে নতুন সেল গঠন এবং পূর্ব মডেল সেলগুলির পুনর্নির্মাণে সহায়তা করে।
পুরোনো গুঁড়ো পুনর্নবৃত্তি: ডিম ভিটামিন এ, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন ডি, ফলিক অ্যাসিড, আয়োডিন, সেলেনিয়াম এবং অন্যান্য পুরোনো গুঁড়োগুলির উৎস হিসাবে কাজ করে। এগুলি শরীরের বিভিন্ন কাজে সহায়তা করে, যেমন মজন্ম সিস্টেমের নির্মাণ, হৃদপিন্ডের সঠিক কাজ ও স্বাস্থ্যসম্মত অস্থি ও দাঁতের উন্নতি।
চতুর্থতমিক অধর্মগ্রস্ত অক্সিডেন্ট রোধ: ডিমে পাওয়া একটি পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ যার মাধ্যমে মন্ত্রণযোগ্য মাত্রায় মুক্ত রাধান করা যায়ডিমে পাওয়া একটি পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ যার মাধ্যমে মন্ত্রণযোগ্য মাত্রায় মুক্ত রাধান করা যায়। এটি শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত কোষের সংখ্যা কমাতে এবং অক্সিডেটিভ ক্রিয়ার কারণে সৃজনশীল মলের ক্ষতিগ্রস্ত কোষের বিপুল পরিমাণ মুক্ত করতে সহায়তা করে।
চোখের স্বাস্থ্য: ডিমে পাওয়া ভিটামিন এ চোখের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে পারে। ভিটামিন এ শক্তিশালী অক্সিডেন্টিক গুণগুলি রয়েছে যা চোখের ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলি থেকে প্রোটেক্ট করতে সহায়তা করে এবং মানসিক চেষ্টার জন্য গুরুত্বপূর্ণ অক্সিজেন প্রদান করে।
- হৃদপিন্ডের স্বাস্থ্য: ডিমে পাওয়া কোলিন নামক একটি পুরোনো গুঁড়ো অন্তর্ভুক্ত আছে যা স্বাস্থ্যসম্মত হৃদপিন্ডের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি হৃদপিন্ডের কাজ সঠিকভাবে চালিত রাখার জন্য প্রয়োজনীয় একটি খাদ্য উপাদান যা চিন্তা ও মানসিক কাজ উন্নতি করতে সহায়তা করে।
ডিমে অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদানগুলির মধ্যে নিম্নলিখিত কিছুটি রয়েছে:
ভিটামিন বি১: ভিটামিন বি১ ডিমে পাওয়া যায়, যা শরীরের কোষের প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট পরিণতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি পুষ্টি উন্নতি, স্বাস্থ্যসম্মত মস্তিষ্ককে সমর্থন করে এবং নার্ভস সিস্টেমের কার্যকলাপ পরিচালনা করে।
ভিটামিন বি২: ডিম ভিটামিন বি২ সম্পন্ন হতে পারে, যা হাড়, দাঁত এবং চোখের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। ভিটামিন বি২ ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলি পুনর্নির্মাণ করে এবং যদি এর অভাব থাকে তবে হড়পিন্ডে সমস্যা উত্পন্ন হতে পারে।
কোলিন: কোলিন ডিমে পাওয়া যায় এবং এটি মনস্তাত্ত্বিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি মানসিক চেষ্টার জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি অভিন্ন মাত্রায় পরিবেশ উপলব্ধি করে, শরীরের নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত প্রক্রিয়াগুলি সহায়তা করে এবং মেমরি ফাংশনে ভূমিকা পালন করে।
লুটিন এবং জিয়ান্থিন: ডিমে লুটিন এবং জিয়ান্থিন নামক দুটি ক্যারোটিনোয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়াডিমে সম্পর্কিত অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদানগুলির মধ্যে নিম্নলিখিত কিছুটি রয়েছে:
প্রোটিন: ডিম প্রোটিনের একটি প্রাকৃতিক উৎস। ডিমে গুরুত্বপূর্ণ পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে, যা শরীরের শিক্ষাগত কাজে এবং ঊর্জা সরবরাহে সহায়তা করে। প্রোটিন শরীরের স্ট্রাকচার গঠন, শিক্ষাগত কাজের জন্য প্রয়োজনীয় এয়ারন তৈরি এবং পুষ্টি উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
ফলাফলকারী পদার্থ: ডিমে ফলাফলকারী পদার্থ যেমন ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ক, ফোলেট, ফসফরাস, আয়রন, সিলেনিয়াম এবং জিংক রয়েছে। এগুলি শরীরের পুষ্টি উন্নতি, হাড়, দাঁত এবং চোখের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়তা করে।
অমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড: ডিমে অমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড যেমন ডোসাহেক্সানোয়াইক এসিড (DHA) এবং ইকোসাপেন্টানোয়াইক এসিড (EPA) পাওয়া যায়। এগুলি মস্তিষ্কের উন্নতি, হৃদয়ের স্বাস্থ্যে মাধ্যমিক ভূমিকা পালন করে, চিত্ত ও মানসিক স্বাস্থ্য উন্নতি করে এবং প্রতিরোধশীলতার বৃদ্ধি করে।
Telegram and Whatsapp
Telegram and Whatsapp