Bismillahir Rahmanir Rahim.
I came back again after many days. Time is not given online due to busy schedule. Today I brought a fruit which is called grapefruit in our village language. Many people know its real name as Jamrul. It is the current seasonal fruit so more or less everyone has eaten it. Anyway, yesterday came with a large fruit, had to take pictures first.
It's not as big on the inside as it looks from the top. Inside, the skull is so small that it cannot be seen. Waking up in the morning, I rush to peel it off and have already started. The pre-requisite for eating it is to peel it, so it's just as it says. Of course, I didn't help anything to release Khushi and started working directly by holding my hand. This is the first time I have done my own work like this by hand only.
After peeling it, I see that inside is very hollow, that is due to ripening. I have never eaten this ripe fruit before so I have not seen how it is inside. This time I saw the inside very well and with the ripe fruit this time I found it very good. Let's eat some ripe fruit and see how it feels. Anyway, it's like a cell, each cell is one of a kind. I have already divided it into cells which looks great.
After dividing the cell, I tried something new with its shell. Finally, I found many inspirations to live by clinging to those childhood memories with its shell. Finally I made an umbrella out of its shell which I used a lot for sports activities as a child. It is very nice to be able to do those sweet memories in childhood again at this age.
Today I want to go back to those golden childhood days. Aslam, after a long time, I have a lot of things stored in my mind. Insha'Allah, I will share it when I get the opportunity. Everyone will take care of their health and stay healthy.
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
ফিরে আসলাম আবারো অনেক দিন পর। ব্যস্ততার কারণে সময় দেওয়া হয় না অনলাইনে। আজকে আমি নিয়ে এসেছি একটা ফল যেটা আমাদের গ্রামের ভাষায় জাম্বুরা বলে। এটার প্রকৃত নাম জামরুল হিসাবে অনেকেই জানে। এটা বর্তমান সিজনাল ফল তাই কম বেশি সবাই খেয়ে দেখেছে। যাই হোক বড় মাপের একটা ফল নিয়ে এসেছিল গতকাল ছবি তোলার হয়েছে প্রথমে।
এটা উপর থেকে যতটা বড় মনে হয় ভিতরে আসলে ততটা বড় নয়। ভিতরে এর খুলি অনেক ছোট যা না দেখলে বোঝা যেত না। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে আমি এটা খোসা ছাড়ানোর জন্য তাড়াহুড়া করতে শুরু করি খোসা ছাড়ানোর কাজ ও ইতিমধ্যে শুরু করে দিয়েছি। এটা খাওয়ার পূর্ব শর্ত হলো খোসা ছাড়ানো তাই যেমন বলা তেমন কাজ। অবশ্য খুশি ছাড়ানোর জন্য আমি কোন কিছুর সাহায্য নেইনি সরাসরি আমার হাত ধরাই কাজ শুরু করে দিয়েছি। এই প্রথমবার শুধুমাত্র হাত দ্বারা এভাবে নিজের কাজ করলাম।
খোসা ছাড়ানোর পর দেখি ভিতরে অনেকটাই ফাঁপা অর্থাৎ পেকে যাওয়ার কারণে এমন হয়েছে। এর আগে কখনো এই ফল পাকা খাইনি তাই দেখিওনি ভিতরে কেমন হয়। এবার ভেতরে খুব ভালোভাবে দেখলাম সেই সাথে পাকা ফলের সাথে এবার অনেক ভালোই পেলাম। চলুন মাঝে মাঝে পাকা ফল খেয়ে দেখি কেমন লাগে। যাই হোক এটা অনেকটা কোষের মত এক একটা কোষ এক এক রকম।। আমি এটাকে ইতিমধ্যে কোষে ভাগ করে নিয়েছি যা দেখতে দারুন।
কোষ বিভক্ত করার পর এটার খোসা নিয়ে নতুন কিছু করার ট্রাই করলাম আমি। অবশেষে এটার খোসা নিয়ে ছোটবেলার সেই শৈশবের স্মৃতিগুলোকে আঁকড়ে ধরে বাঁচার অনেক অনুপ্রেরণা দেখলাম আমি। শেষমেশ আমি এর খোষা দিয়ে বানিয়ে ফেললাম ছাতা যা ছোটবেলায় খেলাধুলার কাজে অনেক ব্যবহার করেছি। অনেক ভালো লেগেছে শৈশবে সেই স্মৃতি মধুর কাজগুলো এই বয়সে এসে আবার করতে পারার জন্য।
আজ মন চায় ফিরে যেতে সেই সোনালী অতিতে শৈশবের দিনগুলিতে।। দীর্ঘদিন পর আসলাম আমার মনের মধ্যে অনেক কথা জমা রয়েছে ইনশাআল্লাহ সময় সুযোগ বুঝে শেয়ার করব। সবাই নিজেদের শরীর স্বাস্থ্যের যত্ন নিবেন ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।