Australia won the play-off tiebreaker 5-4 on Monday night at the Qatar National Stadium. For the sixth time in a row, Australia is going to participate in the biggest game of football.
Their opponents in Group D will be France, Denmark and Tunisia.
Neither team scored in the allotted 90 minutes and 30 minutes. Australia then failed to score at first but later found the address again.
Defender Luis Advinkula didn't get a shot in Peru's number three shot. In the 116th minute, Christian Cueva had to leave the field due to injury and was replaced by Valera. Redman blocked his shot and led the team to the final of the World Cup. The 33-year-old goalkeeper was a penalty specialist. He also has a history of avoiding 3 consecutive penalties. He interrupted the sudden death.
With three minutes left, Redmain danced in the Google line during their shots as if trying to increase the pressure on the Peruvian players. The player who came on the field at the end of all became the best hero of all in the end.
No one created a chance to score in the first 80 minutes, then Australia got a great chance. But none of this put the Peruvian goalkeeper to the test in any way.
Edison Flores' shot was blocked in the ninth minute of extra time by Australia's saving goalkeeper Matthew Ryan. In the end the Latin American team was under pressure but nothing worked. The fifth-ranked team in Latin America and Asia is ranked 31st in the World Cup qualifiers.
কাতারের জাতীয় স্টেডিয়ামে সোমবার রাতে প্লে-অফে টাইব্রেকারে ৫-৪ গোলে জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। টানা ষষ্ঠবারের মতো ফুটবলের সবচেয়ে বড় খেলায় অংশগ্রহণ করতে চলেছে অস্ট্রেলিয়া।
ডি গ্রুপে তাদের প্রতিপক্ষ হিসেবে খেলবেন শিরোপাধারী ফ্রান্স, ডেনমার্ক ও তিউনিসিয়া।
নির্ধারিত 90 মিনিট ও অতিরিক্ত 30 মিনিটে কোনো গোলের দেখা পাওয়া যায়নি কোন দলেরই। এরপরে প্রথমে অস্ট্রেলিয়া গোল করতে ব্যর্থ হয় কিন্তু পরবর্তীতে আবার ঠিকানা খুঁজে পায় তারা।
পেরুর তিন নাম্বার শটে কোন গলই পাননি ডিফেন্ডার লুইস আদভিনকুলা। 116 তম মিনিটে ক্রিস্তিয়ান কুয়েভার চোটের জন্য মাঠ ছাড়তে হয় এবং তার বদলে নামেন ভালেরা। তার শটই ঠেকিয়ে দলকে বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বের জন্য এগিয়ে নিয়ে যান রেডমেইন। 33 বছর বয়সী এই গোলরক্ষক ছিলেন একজন পেনাল্টি বিশেষজ্ঞ। টানা 3 টি পেনাল্টি ঠেকিয়ে দেওয়ার ইতিহাসও রয়েছে তার। তিনি ব্যবধান করে দিলেন সাডেন ডেথে।
তিন মিনিট বাকি থাকতে মাঠে নামা রেডমেইন নিজেদের শটের সময় গুগল লাইনে দাঁড়িয়ে নাচানাচি করে যেন পেরু খেলোয়ারদের উপর চাপ বাড়ানোর চেষ্টা করছিলেন তিনি তার প্রভাব কিছুটা পড়েছিল। সবার শেষে মাঠে নামা খেলোয়াড়ই শেষ পর্যন্ত হয়ে গেলেন সবার সেরা নায়ক।
প্রথম 80 মিনিট গোল করার সুযোগ কেউই তৈরি করতে পারেনি , পরবর্তীতে দারুন একটা সুযোগ পায় অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু এর মধ্যে কোনটিই পেরুর গোলরক্ষককে কোন রকম ভাবেই পরীক্ষাতে ফেলতে পারেননি।
অতিরিক্ত সময়ে সর্বশেষ নবম মিনিটে এদিসন ফ্লোরেসের শট ঠেকিয়ে দেয় অস্ট্রেলিয়ার ত্রাতা গোলরক্ষক ম্যাথু রায়ান। শেষে ল্যাটিন আমেরিকার দলটি চাপ সৃষ্টি করেছিল কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। লাতিন আমেরিকা ও এশিয়ার পঞ্চম হওয়া দলের স্থান হলো বিশ্বকাপের বাছাইপর্বের 31 তম নাম্বারে।