বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে (শুরু করছি)।
এশিয়া মহাদেশের ভিতরে সবচেয়ে বেশি আপেল উৎপাদন হয় ভারত ও চীনে, ভারতের কাশ্মীরের আপেল গুলো নামকরা, বাংলাদেশ বেশি অংশ ভারতের আপেল ইনপোর্ট হয়, চায়না থেকে আপেল নিয়ে আসতে গেলে ক্যারিং খরচটা একটু বেশি পড়ে। তাই বেশি অংশ ফল ভারত থেকে বাংলাদেশে আসে। বাংলাদেশে এখন বাণিজ্যিকভাবে কিছু কিছু এলাকায় আপেল উৎপাদন করছে।
তো বন্ধুরা , চলুন এখন জেনে নেওয়া যাক আপেল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।
১/ আপেল একটি পুষ্টি গুণাগুণ সমৃদ্ধ ফল যা মানব দেহের জন্য খুবই উপকারী। আপেলের ভিতরে থাকা নিউরোপ্রোটেক্টিভ যা মস্তিষ্কের ‘নিউরন’গুলো আরও বেশিসময় কর্মক্ষম বৃদ্ধি করে।
২/ যদি আমাদের খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন আপেল থাকতো তাহলে কতই না ভালো হতো আপেলে রয়েছে , উচ্চমাত্রার ফাইবার যা আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। তাই অনেক ডাক্তার পরামর্শ দেয় যে খাওয়ার শেষে এক টুকরা আপেল খাবেন।আপেল খাওয়ার অপকারিতা।
২/ যাদের শরীরে এলার্জি আছে তারাও আপেল খাওয়া থেকে সতর্ক অবলম্বন করবেন আপেল খাওয়ার ফলে শরীরের এলার্জি আরও বাড়তে পারে অবশ্যই খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।
৩/ আপেলে অধিক আয়রন সামগ্রী থাকে , যা অতিরিক্ত আয়রন অ্যাকুমুলেশনে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে শরীরের প্রতিটা খাদ্যের ক্ষতিকার দিক জানা খুবই জরুরী আমাদের।
লেখার প্রতি এতটাই মনোযোগী ছিলাম যে লেখক বন্ধুগণ আপনারা কেমন আছেন সেটা জিজ্ঞাসা করতে ভুলে গেছি। তো কেমন আছেন অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন।
আজকের মত বিদায় নিচ্ছি সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশাই করি। আর আমার লেখার ভিতর যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে ক্ষমার দৃষ্টি দেখবেন।
অসংখ্য ধন্যবাদ আমার ওই সকল বন্ধুদের যারা আমার লেখাটি পরিদর্শন করছেন।