Fang then drops Souchi off at his home. Coming home, Souchi tells Xiaobu that she is now a man's girlfriend. Shame on the aliens. Then don't worry about Jiabu. As Fung's girlfriend, you can easily get a job in his office. And then you can find your blue stone. The next day, Fang showed Souchi to all his family and told him how. As his father is very angry, he will not accept Sauchie easily. And her stepmother wants Lai to own the company so she constantly finds fault with him. Tai Fang tells Souchi to stay away from her stepmother. Then Fang asks about Souchi's family. Then Sauchi hides her true identity saying she is an orphan. Hearing this, Fang was very distressed. Sou Chi then asks Fang to offer her a job at his company. Fang agrees so Souchi comes to say goodbye to Chai. Souchi thinks Chai will be very angry. But he is more than happy to hear that he will work in Fang's office.
Then Fang comes to meet his father with Souchi. Fang tells his father that after his mother died, he never asked for anything from his father, but now his only request is for him to accept Souchi. Then Fang's father says ok you can have a relationship with Souchi. But no one outside can know it. Meanwhile, Fang's stepmother keeps talking back and forth to Souchi about Fang. But Souchi can handle her stepmother very well. Then, while leaving the house, Fang noticed that Souchi was having a hard time walking in heels. So he picks Souchi up.
The next day Souchi gets ready and comes to Fang's office. And meets Han. Han then tells him that I have prepared a seat for you next to me. After Souchi comes to his place, he sees Fang and some of his clients passing by. And in their hormone Ismail, Sauchi gets excited. He cleverly stuffs the tissue paper in his nose. The hormonal smile of the caste boys does not come to her. A little later Fang called him to his cabin. Sauchi wants to know what happened to her mother and doesn't know what to say. Suddenly she says she has a cold then Fang asks how are you doing at the office. She says she feels very good. But it would be better if you let me buy the research and work. Fung says ok Han says you should be given some responsibility there. Souchi is very happy to hear this. Because it will find the blue stone very easily.
Then Fang brought Souchi to eat. Souchi couldn't eat properly using a stolen spoon. So Fang himself sized the food and let Souchi eat it. While eating, Sauchi puts food in his mouth. Fang laughed at that and cleaned it up himself.
Then they met Jian while leaving the restaurant. Jian asks Souchi why Souchi is here now I am Fang's secretary Fang takes Souchi and leaves quickly then Jian asks Fang for a lift. And Fang Wo agrees, then Fang drops Souchi home. He then tells Jian that my father likes you. But I can never love you. So you should forget me. Jian is very distressed after hearing this and then Fang sits in his car and he finds that Souchi forgot to leave his mobile in the car. So he goes out to return the mobile and also brings cold medicine for him. And Sauchi gives him cold medicine then says don't pay so much attention to me then I will go crazy with your love. It will be hard to be without you. Fung says no problem I won't let you get mad at me. Fang then left.
The next day, Fang Han tells them to give the file of the research department to Souchi. And after receiving the file, Souchi starts looking for the blue stone somewhere. But he finds nothing then Jiabu says that the people of the world don't know about the stone anymore they may call it by other names. Then Sauchi checked well and called this stone in the world as Nilkant Moni. Then Sauchie enters the research center and gives the file to Ellen, the scientist there. And then asked him to show Neelkant Moni's project. So Elen brought Sauchie to Neelkant Moni at that opportunity Sauchie took it in his bag then Fang came there and took Sauchie from there.
এরপর ফাং সাউছিকে তার বাড়িতে নামিয়ে দেয়। বাড়িতে এসে সাউছি জিয়াবুকে বলে সে এখন একজন মানুষের গার্লফ্রেন্ড। এলিয়েনদের জন্য এটা অনেক লজ্জা জনক। তখন জিয়াবু বলে চিন্তা করো না। ফাং এর গার্লফ্রেন্ড হওয়ার কারণে তুমি ওর অফিসে খুব সহজেই চাকরি নিতে পারবে। আর তখন তুমি তোমার নীল পাথর খুঁজে বের করতে পারবে। পরের দিন ফাং সাউছিকে তার পরিবারের সবাইকে দেখিয়ে কে কেমন সেগুলো বলতে থাকে। যেমন তার বাবা অনেক রাগী সকল একজন মানুষ সহজে তিনি সাউছি কে মেনে নেবেন না। আর তার সৎ মা চায় লাই কোম্পানির মালিক হোক তাই সে প্রতিনিয়ত তার দোষ খুঁজে বেড়ায়। তাই ফাং সাউছিকে তার সৎ মায়ের কাছ থেকে দূরে থাকতে বলে। তারপর ফাং সাউছির পরিবার সম্পর্কে জানতে চায়। তখন সাউছি তার আসল পরিচয় গোপন করে বলে সে অনাথ। এ কথা শুনে ফাং অনেক কষ্ট পায়। তারপর সাউছি ফাং কে বলে তার কোম্পানিতে তাকে একটি চাকরি দেওয়ার জন্য। ফাং এতে রাজি হয়ে যায় তাই সাউছি চাই এর কাছ থেকে বিদায় নিতে আসে।সাউছি ভেবেছিল চাই অনেক রাগ করবে। কিন্তু ফাং এর অফিসে চাকরি করবে শুনে সে অনেক বেশি খুশি হয়ে যায়।
তারপর ফাং সাউছিকে নিয়ে তার বাবার সঙ্গে দেখা করতে আসে।ফাং তার বাবাকে বলে তার মা মারা যাওয়ার পর তার বাবার কাছে আর কোনদিন কিছু চাইনি কিন্তু এখন তার বাবার কাছে তার একটাই চাওয়া সে যেন সাউছিকে মেনে নেয়। তখন ফাং এর বাবা বলে ঠিক আছে তুমি সাউছির সাথে সম্পর্ক রাখতে পারো। তবে এটা বাইরের কেউ যেন জানতে না পারে। এদিকে ফাং এর সৎ মা ফাং কে নিয়ে সাউছির কাছে উল্টাপাল্টা কথা বলতে থাকে। তবে সাউছি খুব সুন্দর ভাবে তার সৎ মা কে হ্যান্ডেল করতে পারে। এরপর বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় ফাং লক্ষ্য করে হিল করে হাঁটতে সাউছির খুব কষ্ট হচ্ছিল। তাই সে সাউছিকে কুলে তুলে নেয়।
পরের দিন সাউছি রেডি হয়ে ফাং এর অফিসে চলে আসে।আর হান এর সাথে দেখা করে হান তখন তাকে বলে আমার পাশেই তোমার জন্য বসার জায়গা রেডি করেছি এরপর সাউছি তার জায়গায় এসে বসে তখন সে দেখতে পায় ফাং এবং তার কিছু ক্লাইন্ট সেখানে দিয়ে যাচ্ছিল। আর তাদের হরমোনের ইসমাইলে সাউছি এক্সাইটেড হয়ে যায়। সে বুদ্ধি করে নাকের মধ্যে টিস্যু পেপার গুঝে নেয়। জাতে ছেলেদের হরমোনের স্মাইল তার কাছে না আসে। একটু পরে ফাং তাকে তার কেবিনে ডাকে। আর জানতে চায় তার মাকে কি হয়েছে সাউছি বুঝতে পারে না সে কি বলবে। হঠাৎ করে সে বলে ফেলে তার সর্দি হয়েছে তারপর ফাং জিজ্ঞেস করে অফিসে তোমার কেমন লাগছে। সে বলে তার খুব ভালো লাগছে। তবে আরো ভালো হতো যদি তুমি আমাকে রিসার্চ কিনে কাজ করতে দিতে।ফাং বলে ঠিক আছে হান কে বলে তোমাকে যেন ওখানে কোন দায়িত্ব দেয়া হয়। এটা শুনে সাউছি অনেক খুশি হয়ে যায়। কারণ এতে করে সেটা নীল পাথরটি খুব সহজেই খুঁজে পাবে।
তারপর ফাং সাউছিকে নিয়ে খেতে আসে সাউছি চুরি চামচ ব্যবহার করে ঠিকভাবে খাবার খেতে পারছিল না।তাই ফাং নিজে খাবারগুলো সাইজ করে সাউছি কে খেতে দেয়। খাবার খেতে গিয়ে সাউছি তার মুখে খাবার লাগিয়ে ফেলে। সেটা দেখে ফাং হাসতে থাকে আর নিজেই সেটা পরিষ্কার করে দেয়।
এরপর রেস্টুরেন্টে থেকে বের হওয়ার সময় জিয়ান এর সাথে তাদের দেখা হয়। জিয়ান জিগ্গেস করে সাউছি এখানে কেন সাউছি বলে এখন আমি ফাং এর সেক্রেটারি ফাং সাউছিকে নিয়ে তাড়াতাড়ি চলে যেতে নেয় তখন জিয়ান ফাং এর কাছে লিফট চায়। আর ফাং ও রাজি হয়ে যায় তারপর ফাং সাউছিকে বাড়িতে নামিয়ে দেয়। এরপর সে জিয়ান কে বলে তোমাকে আমার বাবা পছন্দ করেছে। কিন্তু আমি তোমাকে কখনই ভালবাসতে পারব না। তাই তোমার উচিত আমাকে ভুলে যাওয়া। এটা শুনে জিয়ান অনেক কষ্ট পায় এরপর ফাং তার গাড়িতে এসে বসে এবং সে দেখতে পায় সাউছি ভুলে গাড়িতে তার মোবাইল রেখে গিয়েছে। তাই মোবাইল ফেরত দেয়ার জন্য সেটার বাইরে চলে আসে সেই সাথে তার জন্য সর্দির ঔষধ নিয়ে আসে। আর তাকে সর্দির ঔষধ খাইয়ে দেয় সাউছি তখন বলে তুমি আমার এত খেয়াল রেখো না এতে করে তোমার ভালোবাসায় পাগল হয়ে যাব। তোমাকে ছাড়া থাকতে কষ্ট হবে। ফাং বলে সমস্যা নেই আমি তোমাকে আমার প্রতি পাগল হতে দেবো না। এরপর ফাং চলে যায়।
পরের দিন ফাং হান কে বলে তাদের রিসার্চ ডিপার্টমেন্টের ফাইল সাউছিকে দেয়ার জন্য।আর ফাইলটি পেয়ে সাউছি খুঁজতে থাকে কোথাও নীল পাথর সম্পর্কে লেখা আছে কিনা। কিন্তু সে কিছুই খুঁজে পায় না তখন জিয়াবু বলে পৃথিবীর লোকজন তো আর পাথরের ব্যাপারে জানে না তারা হয়তো এটাকে অন্য নামে ডাকে। তখন সাউছি ভালোভাবে চেক করে দেখে পৃথিবীতে এই পাথরকে নীলকান্ত মনি বলে ডাকে। এরপর সাউছি রিসার্চ সেন্টারে ঢুকে সেখানকার সাইন্টিস্ট এলেন কে ফাইলটি দেয়। আর তারপর তাকে নীলকান্ত মনির প্রজেক্ট দেখাতে বলে।তাই এলেন সাউছি কে নীলকান্ত মনির কাছে নিয়ে আসেন সেই সুযোগে সাউছি সেটি তার ব্যাগে নিয়ে নেয় এরপর ফাং সেখানে এসে সাউছি কে ওখান থেকে নিয়ে চলে যায়।