My Dear blurt-friends,
I am @rjraju001 from Bangladesh
Today is Friday , October 24/2024
Assalamu Alaikum how are you all I hope everyone is very well I am very well with your prayers and the grace of Almighty Allah. Today I am going to share with you some of my previous college life let's start.It started to rain for a few days. Sometimes it is raining in torrents, sometimes it is raining slowly, but whatever it is, the rain is not stopping in any way. After three long days, it has rained a little today, so today I thought that I should trim my hair and beard a bit. So I went to KG Mor market with my younger brother Shubo to do some shopping and freshen up. But unfortunately many shops were closed there as there was very little public due to torrential rains. Still, I see some van rickshaws that are running. Anyway, after hanging around there for a long time, me and my younger brother didn't find the salon open, so we came back to Betil and came to a salon after finishing our work. Today I will share a small part of my experience with you. I hope you will like this post today.But I noticed one thing that many people in our area suffered a lot due to rain. In particular, they have fish ponds, many ponds often collapse and the fish have gone to other ponds, which is a cause of great loss for them. But if such a natural disaster seems like that. But I pray to Almighty Allah that this calamity ends very soon and that everyone can benefit and continue their daily activities. And another thing I noticed is that those who drive rickshaws or vans here are not getting any sustenance at all because now everyone is moving in autos and CNG so some, some sections of people have become a little problem these days. However, we hope that the weather will improve very soon. Anyway sharing some random photography with you today let's check them out.
আসসালামু আলাইকুম আপনারা সবাই কেমন আছেন আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন আমি আপনার দোয়া ও মহান আল্লাহতালার রহমতে অনেক ভাল আছি।আমি আজ আপনাদের মাঝে আমার আগের কলেজ লাইফের কিছু কথা শেয়ার করতে যাচ্ছি চরণ শুরু করা যাক।এইত কিছুদিন ধরে শুরু হলো বৃষ্টির যেন কমছেই না।একবারের মুষলধারে কখনো বৃষ্টিপাত হচ্ছে কখনো বা ধীরে, ধীরে বৃষ্টিপাত হচ্ছে তবে যেটাই হোক না কেন বৃষ্টিপাত কিন্তু কোনভাবেই থামছে। দীর্ঘ তিন দিন পরে আজকে একটু ছ্যাক দিয়েছে বৃষ্টিটা তাই আজকে ভাবলাম যে একটু চুল দাড়িটা সাইজ করে আসি। তাই আমার একটা ছোট ভাই শুভকে নিয়ে কেজির মোড় বাজারে গিয়েছিলাম একটু কেনাকাটা করতে এবং নিজে একটু ফ্রেশ হতে। তবে দুর্ভাগ্যবশত অনেক দোকানপাশার ওখানে বন্ধ ছিল কারণ মুষলধারে বৃষ্টিপাত হওয়ার কারণে ওখানে পাবলিক একেবারেই কম। তবুও কিছু, কিছু ভ্যান রিক্সা দেখছি যে চলমান রয়েছে। যাই হোক অনেকক্ষণ ওখানে ঘোরাফেরা করার পরে আমি এবং আমার ওই ছোট ভাইটা দুজন মিলে যখন সেলুন খোলা পেলাম না তখন আমরা বেতিলে ব্যাক এসে আবার একটি সেলুনে এসে আমাদের কাজটা শেষ করে পরবর্তীতে আবার চারিদিকে একটু ঘুরাঘুরি করছিলাম। আজকে আমার যে অভিজ্ঞতাটুকু হলো সেই অভিজ্ঞতা থেকে ছোট একটি অংশ আপনাদের মাঝে শেয়ার করে নেব আশা করি আজকের এই পোস্টটি আপনাদের বেশ ভালই লাগবে।তবে আমি একটা জিনিস খেয়াল করলাম বৃষ্টি হওয়ার কারণে আমাদের এলাকাতে অনেক মানুষের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়ে গেছে। বিশেষ করে তাদের মাছের পুকুর রয়েছে অনেকের পুকুর প্রায়ই ভাটিয়ে মাছ অন্যান্য পুকুরে চলে গেছে যেটা তাদের জন্য অনেক ক্ষতির একটা কারণ তারা লক্ষ টাকা ব্যয় করে মাছ চাষ করে একটু লাভের আশায়। তবে এমন যদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ এমন ভাবে লাগে। তবে মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি যেন খুব দ্রুতই এমন দুর্যোগ চলে যায় এবং সবাই যেন উপকৃত হতে পারে এবং তাদের দৈনিক কাজকর্ম চলাফেরা সবকিছু চলমান রাখতে পারে। আর আরেকটা জিনিস খেয়াল করলাম যারা এখানে রিক্সা বা ভ্যান চালায় এদের একেবারেই কোনরকম রুজি হচ্ছে না কারণ এখন সবাই অটো এবং সিএনজি এগুলোতে বেশ চলাফেরা করছে তাই কিছু, কিছু অংশ মানুষের এই দিনগুলোতে একটু সমস্যায় হয়ে গেছে। যাহোক আবহাওয়া হয়তোবা খুব দ্রুতই ভালো হয়ে যেতে পারে এটাই প্রত্যাশা আমাদের । যাই হোক আপনাদের মাঝে আজকে কিছু রেন্ডম ফটোগ্রাফী শেয়ার করছি চলুন দেখে আসি সেগুলো।
In this picture you can see an alley of veterinary. Actually, we don't often go to this place, Veterinary University, which is behind our hostel, but we see this place from a distance and it looks pretty good, so I thought I'd share a photograph of it with you today.
এই ছবিটা দেখতে পাচ্ছেন ভেটেনারির একটি গলি। আসলে আমাদের হোস্টেলের পিছনের দিকে ভেটেনারি বিশ্ববিদ্যালয় এ জায়গাটিতে আমরা সচরাচর তেমন যাই না তবে দূর থেকে এই জায়গাটায় আমরা দেখি এবং দেখতে বেশ ভালোই লাগে তাই ভাবলাম যে আজকে এটার একটা ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করি।
It is a higher secondary school in Enayetpur. I was watching from home that many boys and girls were walking around outside, then I thought that this place is not usually visited, so I took a photograph when I came. I like this place in Sirajganj.
এটা হচ্ছে এনায়েতপুরের একটি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়। বাড়ি থেকে দেখছিলাম যে অনেকগুলো ছেলে-মেয়ে বাইরে হাটাহাটি করছে তখন ভাবলাম যে এ জায়গাটিতে তো সচরাচর আসা হয় না যখন এসেছি তখন একটা ফটোগ্রাফি করে ফেলি। সিরাজগঞ্জে এই জায়গাটা আমার কাছে বেশ ভালই লাগে।
I really liked this fruit shop, especially if you look carefully, you will see that the apples are hung very nicely and this is a rare sight, so I thought I would take a photo.
এই ফলের দোকানটা আমার দেখে খুব ভালো লাগলো বিশেষ করে আপনারা যদি একটু খেয়াল করে দেখেন তাহলে দেখবেন যে আপেলগুলো অনেক সুন্দর করে ঝুলানো রয়েছে আর এমন দৃশ্য খুব কমই চোখে পড়ে তাই ভাবলাম যে একটা ফটোগ্রাফি করে ফেলি।
This is a view of KG junction. Buses are always standing at this place. It is not a bus stand but maybe buses are kept at this place for cleaning. And after the cleaning is done it is rented again from here.
এটা হচ্ছে কেজির মোড়ের একটা দৃশ্য এই জায়গাটিতে বাস সবসময় দেখি দাঁড়িয়ে থাকে এটা কিন্তু কোন বাস স্ট্যান্ড না তবে হয়তো বা বাস পরিষ্কার করার জন্য এই জায়গাটায় রাখা হয়। এবং পরবর্তীতে পরিষ্কার করা শেষ হয়ে গেলে এখান থেকে আবার ভাড়া দিয়ে দেওয়া হয়।
The view outside from our hostel building is so beautiful that day I was standing enjoying the view outside and soaking in the beautiful nature breeze. Then all of a sudden, this man's eyes turned to the data works, just then I took this photography.
আমাদের হোস্টেলের বিল্ডিং থেকে বাইরের দৃশ্য গুলো দেখতে বেশ চমৎকার লাগে সেদিন দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে বাইরের দৃশ্যগুলো উপভোগ করছিলাম এবং সেই সাথে যেই প্রকৃতির সুন্দর বাতাস বইছিল সেটা গায়ে লাগাচ্ছিলাম। তখন হঠাৎ করে এই সজনে ডাটার কাজগুলোর দিকে চোখ পরল ঠিক তখনই আমি এই ফটোগ্রাফি টা করেছিলাম।
I took this photograph when I was at home and it was raining almost all day and when the sky cleared after the rain I went outside and took this data photograph.Puishak is a well-known vegetable, which is cultivated in rural areas of Bangladesh, especially during the cool season. The leaves, stems and fruits of this creeping vegetable plant are all edible. But not only in the quality of food, but also in the appearance of Puishak, there is a kind of beauty, which fascinates the nature lovers. In particular, when raindrops accumulate on the leaves of the plant, it becomes a unique subject for photography.
When raindrops fall on the leaves of a plant, tiny water particles glisten on the leaves. These raindrops are a special reflection of the immense beauty of nature. Framing such a moment in nature is truly a joy for a photographer. The green color of the leaves and the crystal-like glistening raindrops create a scene that makes for a beautiful picture. Light plays a big role in photography of rain-soaked plants. Usually the sun's rays mix with the water droplets on the leaves after rain to create a kind of shimmer. Morning sunlight or soft afternoon sun changes the appearance of the droplets that accumulate on the leaves. Camera angle and lighting management are very important to capture such moments.Puishak's rain-soaked photography helps us see the beauty of nature in a new way. Every drop, the touch of rain on every leaf presents an enchanting scene of nature. This image is not only soothing to the eyes but also reminds us of our relationship with nature.Photography of rain-soaked puishak is a special way to capture the immense beauty of nature on camera. It includes a love of nature, an eye for beauty and an opportunity to see the world around us in a new way. If a photographer uses the right approach and technique, a photo of a rain-soaked poishak can become truly mesmerizing.
আমি যখন বাড়িতে ছিলাম তখন এই ফটোগ্রাফি টা করেছিলাম সেদিন প্রায় সারাদিনই বৃষ্টি হচ্ছিল এবং বৃষ্টি শেষে যখন আকাশটা পরিষ্কার হলো তখন বাইরে গিয়ে আমি এই ডাটার ফটোগ্রাফিটা করেছিলাম।আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে এটি খুব ভালোই লেগেছে আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে চাইলে কমেন্টে জানাতে পারেন।
পুঁইশাক একটি সুপরিচিত সবজি, যা বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে বিশেষ করে শীতল মৌসুমে চাষ করা হয়। এই লতানো সবজি গাছটির পাতা, কাণ্ড এবং ফল সবই খাওয়া যায়। তবে শুধু খাদ্যগুণেই নয়, পুঁইশাকের চেহারায়ও রয়েছে এক ধরনের সৌন্দর্য, যা প্রাকৃতিক দৃশ্যপ্রেমীদের মুগ্ধ করে। বিশেষত, যখন বৃষ্টির ফোঁটা পুঁইশাকের পাতায় জমে থাকে, তখন এটি ফটোগ্রাফির জন্য এক অনন্য বিষয় হয়ে ওঠে।
বৃষ্টির ফোঁটা যখন পুঁইশাকের পাতায় পড়ে, তখন পাতার উপর জ্বলজ্বল করে ওঠে ক্ষুদ্র পানির কণা। এই বৃষ্টির ফোঁটাগুলো প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের এক বিশেষ প্রতিফলন। প্রকৃতির এমন একটি মুহূর্ত ফ্রেমবন্দি করা একজন ফটোগ্রাফারের জন্য সত্যিই আনন্দদায়ক। পাতার সবুজ রঙের সঙ্গে স্ফটিকের মতো জ্বলজ্বলে বৃষ্টির ফোঁটা যে দৃশ্য তৈরি করে, তা এক অপূর্ব সুন্দর ছবি হয়ে ওঠে।বৃষ্টি ভেজা পুঁইশাকের ফটোগ্রাফিতে আলো একটি বড় ভূমিকা পালন করে। সাধারণত সূর্যের কিরণ বৃষ্টির পর পাতায় জমে থাকা পানির ফোঁটাগুলোর সঙ্গে মিশে এক ধরনের ঝলমলে ভাব তৈরি করে। সকালবেলার সূর্যের আলো বা বিকেলের কোমল রোদ পুঁইশাকের পাতার উপর জমে থাকা ফোঁটাগুলোর চেহারা পাল্টে দেয়। এ ধরনের মুহূর্তগুলোতে ছবি তোলার জন্য ক্যামেরার অ্যাঙ্গেল এবং আলোর ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।পুঁইশাকের বৃষ্টি ভেজা ফটোগ্রাফি প্রকৃতির সৌন্দর্যকে নতুনভাবে দেখতে সাহায্য করে। প্রতিটি ফোঁটা, প্রতিটি পাতায় বৃষ্টির স্পর্শ প্রকৃতির এক মোহনীয় দৃশ্য তুলে ধরে। এই ছবি শুধু চোখের প্রশান্তি নয়, বরং প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ককেও স্মরণ করিয়ে দেয়।বৃষ্টি ভেজা পুঁইশাকের ফটোগ্রাফি প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যকে ক্যামেরায় বন্দি করার একটি বিশেষ মাধ্যম। এর মধ্যে রয়েছে প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা, সৌন্দর্যের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি এবং আমাদের আশেপাশের জগতকে নতুনভাবে দেখার সুযোগ। একজন ফটোগ্রাফার যদি সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি ও কৌশল ব্যবহার করে, তাহলে বৃষ্টি ভেজা পুঁইশাকের ছবি হয়ে উঠতে পারে সত্যিকার অর্থেই মুগ্ধকর।
This is the last photography for today. In this photograph you can see that the rivers have dried up and are getting fresh again because of the torrential rains in Eknagar for the last three days which is causing the dried up river to rise again. I love to see the river and the roar of the river is even more dear to me.
এটাই হচ্ছে আজকের শেষ ফটোগ্রাফি। এ ফটোগ্রাফি তে দেখতে পাচ্ছেন আপনারা যে নদীগুলো শুকিয়ে গেছে এবং নতুন করে আবার তরতাজা হচ্ছে কারণ গত তিনদিন যাবৎ একনাগারের মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে যার কারণে শুকিয়ে যাওয়া নদীটা আবার জেগে উঠছে। নদীটা দেখতে আমার অনেক ভালো লাগে এবং নদীর পানির গর্জন তো আরো বেশি প্রিয় আমার।
I am Md. Roknuzzaman Raju. I am a Muslim. I live in Gangni Police Station, Meherpur District, Khulna Division, Bangladesh. I feel proud as a Bangladeshi citizen. I love my native Bangladesh very much. Currently I am expatriate in Saudi Arabia. You can say, I am a Bangladeshi Remittance warrior.I love to do photography and I love to hang out with my friends.I love to serve the poor and needy people. You all pray for me.May I reach my destination inshallah.
Your post after many days is still appreciated by blurt users.
Post has received 1 additional community votes in the past 7 days. Reward from this comment will be credited to your account to additionally support your work!
You can check post ranking on https://blurt.pl/en/promo.php
if you want to support others by this tool just vote on any article you like at any time no matter when it was publish. Help dig up good content from the depths of the Blurt network and reward good authors! :)
hey @rjraju001
i am curating you from ecosyntheszier Account and I invite you to post in our community we support quality posts and we must support you please join us thanks
https://blurt.blog/created/blurt-1787181
I try to make quality posts in blrt community. If you support me regularly, then I will work in your community. Because I want to support those who support quality posts, I always try to support them. I want you to do better.
@janita2024 If your community has its own discord, you can give me the link, I want to join your discord.