The story of expatriate life.

Hello..!!
My Dear blurt-friends,
I am @rjraju001 from Bangladesh
Today is Monday , September 30/2024

Assalamu alaikum how are you all I hope you all are very well I am also very well by the grace of Allah Almighty I am here today with a new post let's start. The post that I am going to share with you today is Prabas. Life. Today I will discuss some things about expat life. Please read my post carefully. Many of us grow up now when our parents dream that my son will be an officer or an engineer but as we grow up we have many things in our own lives. We have to face something. And especially we who live in Bangladesh are not all born with royal forehead. Because many of our parents are not very educated that's why when we pass 10 to 12 years of age our parents It is very difficult to raise girls and due to which we are human beings from childhood. To get a school peon job in Bangladesh, we have to pay around 10 to 12 lakh taka. And if the police army has to pay more money for big jobs, due to which our middle class family is not able to pay so much money because many of us eat daily.You may comment on me, but the reality is that not everyone is born with a golden spoon in their mouth. There are many of us who have grown up from childhood and did not understand the problem of money until now because he eats at his father's hotel. I will tell all those brothers once. That you go out of father's hotel once and see how much a handful of rice is worth in the world.

আসসালামু আলাইকুম আপনারা সবাই কেমন আছেন আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন আমিও আপনাদের দোয়ায় মহান আল্লাহতালার রহমতে অনেক ভাল আছি আমি আজ আপনাদের মাঝে আরো নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম চলুন শুরু করা যাক।আজকে যে পোস্টটি আপনাদের মাঝে আমি শেয়ার করতে যাচ্ছি সেই পোস্টটি হল প্রবাস জীবন।আজ প্রবাস জীবন নিয়ে আপনাদের মাঝে কিছু কথা আলোচনা করব দয়া করে আপনারা আমার পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।আমরা অনেকেই এখন বড় হয় তখন আমাদের বাবা-মায়ের স্বপ্ন থাকে যে আমার ছেলে অফিসার বা ইঞ্জিনিয়ার হবে কিন্তু আমাদের বড় হওয়ার সাথে সাথে আমাদের নিজের জীবনে অনেক কিছুর সম্মুখীন হতে হয়।আর বিশেষ করে আমরা বাংলাদেশের যারা বসবাস করি তারা সবাই রাজ কপাল নিয়ে জন্মগ্রহণ করি না।কারণ আমাদের অনেকেরই বাবা-মা খুব বেশি একটা শিক্ষিত নয় যার কারনে আমাদের যখন 10 থেকে 12 বছর বয়স পার হয়ে যায় তখন আমাদের বাবা-মায়ের অনেক কষ্ট হয়ে যায় মেয়েদের মানুষ করতে আর যার কারনে আমরা ছোটবেলা থেকেই অনেক কষ্টে মানুষ হয়। আমাদের বাংলাদেশে একটা স্কুলের পিয়নের চাকরি পেতে হলে প্রায় ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা গুনতে হয়।আর যদি পুলিশ আর্মি বড় বড় চাকরির জন্য বেশি টাকা গুনতে হয় যার কারণে আমাদের মধ্যবিত্ত ফ্যামিলিতে এত টাকা দেওয়া সম্ভব হয় না কারন আমরা অনেকেই দিনানি দিন খায়।আপনারা হয়তোবা আমার এই মন্তব্য করতে পারেন কিন্তু আসলে বাস্তবতা এমনই কারণ সবাই সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্ম নেয় না আমাদের ভেতরে অনেকেই আছে যারা ছোট থেকে বড় হয়েছে এখন অব্দি টাকা কষ্ট কি জিনিস সে বুঝতেই পারেনি কারন সে বাবার হোটেলে খাই।আমি একবার সেই সব ভাইদেরই বলবো যে আপনারা বাবার হোটেল থেকে একবার বের হয়ে দেখেন পৃথিবীতে এক মুঠো ভাতের কত মূল্য যাইহোক আর কথা বাড়াবো না আমরা মূল কথাই যাব।

I told you first that now we have to pay a lot of money to get a job in Bangladesh, which is not possible for our middle class family to pay so much money, because of which we spend 5 to 6 lakh taka in Middle Eastern countries such as Saudi Arabia, Malaysia, Kuwait, Oman, Qatar. First, I want to tell you one thing, if we ask someone for money to do business at home, no one wants to give us money, and even our own people don't give us money. Because if I lose business, how can I pay him. Again, if I want money to go abroad, many people show interest in giving me money because he knows that he will give my money after one month or three months, because of which we have 5 to 6 We can go to these Ministan countries with lakhs of taka. But it is not possible for our parents to pay five to six lakh takas. If we want to go abroad, we get a loan from Bashi Kalyan and if we reach out to our relatives, they also give money. We are like this in Middle East countries. We can go. But we leave the family and go to work in that far away country. But someone thought what do we do there. We only know that my elder brother and my son live abroad and earn a lot of money. So today I will show you who we went abroad. How to spend our expatriate life by working.

আপনাদের আমি প্রথমেই বলেছি যে এখন আমাদের বাংলাদেশের চাকরি করার জন্য অনেক টাকা গুনতে হয় যা আমাদের মধ্যবিত্ত ফ্যামিলিতে এত টাকা দেয়া সম্ভব হয় না যার কারনে আমরা মিডল ইস্টার্ন দেশগুলোতে যেমন সৌদি আরব মালয়েশিয়া কুয়েত ওমান কাতার এই সব দেশগুলোতে ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা লাগে যেতে।তার আগে একটি কথা আপনাদের মাঝে বলতে চাই আমরা বাড়িতে ব্যবসা করার জন্য কারো কাছে টাকা চাইলে আমাদের কেউ টাকা দিতে চায় না আবার নিজের আপন জনও দেয় না। কারণ আমি যদি ব্যবসায় লস খাই তাহলে তার টাকা আমি কিভাবে দেব।আবার বিদেশে যাওয়ার জন্য যদি আমি টাকা চাই তখন অনেকেই আমাকে টাকা দেয়ার জন্য আগ্রহ দেখায় কারণ সে জানে বিদেশে গেলে এক মাস তিন মাস পর সে আমার টাকাটা দিয়ে দিবে যার কারণে আমরা ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা দিয়ে এই মিনিস্টান দেশগুলোতে যেতে পারি।কিন্তু আমাদের বাবা-মায়ের পাঁচ থেকে ছয় লাখ টাকা দেওয়া সম্ভব হয় না আমরা বিদেশ যেতে চাইলে ও বাশি কল্যান থেকে লোন দেওয়া হয় আবার আত্মীয়-স্বজনের কাছে হাত বাড়ালে তারাও টাকা দেয় আমরা এভাবে মিডিল ইস্টান দেশ গুলোতে যেতে পারি।কিন্তু আমরা পরিবার পরিজন ছেড়ে ওই দূর প্রবাসে কাজের উদ্দেশ্যে যায় কিন্তু কেউ ভেবেছে আমরা সেখানে গিয়ে কি কাজ করি।আমরা শুধু জানি যে আমার বড় ভাই আমার ছেলে প্রবাসে থাকে অনেক টাকা ইনকাম করে তাই আমি আজ আপনাদের মাঝে তুলে ধরব আমরা প্রবাসে গিয়ে কে কাজ করে আমাদের প্রবাস জীবন কিভাবে কাটে।

The picture that I have shown to you is in Saudi Arabia. Because you all know that Saudi Arabia is a desert country, although there are few plants in this country, we take care of those plants regularly. And in that picture, I show you how much we care to save a tree. .Brother expatriate life is really not that easy expatriate life is very difficult. Hi sir, we leave our children and go through this expatriate life to earn some money but we can't be. One thing keep in mind that those who live in expatriate are not good to everyone. When an expatriate is Everyone is good when they can pay, but when they can't, that expatriate becomes a cleaner vessel for everyone. We can't say anything with pride. If the pain of an expatriate can be put inside some common people, I think they will go crazy and expatriates and most of the people. It died that I could not cash even 5 taka 10 taka for my own family after being in exile for five years and ten years but later that family said what did you give. And when a diaspora brother hears this, he knows what goes on inside him.

আমি যে ছবিটা আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছি এটা সৌদি আরবে।কারণ আপনারা সবাই জানেন যে সৌদি আরব মরুভূমির দেশ এই দেশে কম যদিও গাছপালা সেই গাছপালা আমরা পরিচর্যা করে নিয়মিত।আর সেই ছবি আপনাদের মাঝে আমি তুলে ধরেছি যে আমরা একটি গাছ বাঁচানোর জন্য কতটা পরিচর্যা করে থাকি।ভাই প্রবাস জীবন আসলেই এতটা সহজ নয় প্রবাস জীবন অনেক কষ্টের আমরা আপনজন হাই শ্রী সন্তান রেখে এই প্রবাস জীবনে পাড়ি দিয়ে কিছু টাকা পয়সা রোজগারের জন্য কিন্তু আমরা হতে পারি না একটা জিনিস মাথায় রাখবেন যে প্রবাসে যারা থাকে তারা সবার কাছে ভালো হয় না একটা প্রবাসী যখন টাকা দিতে পারে তখন সবার কাছে ভালো থাকে কিন্তু পারেনা তখন সবার কাছে ওই প্রবাসী ক্লিনার পাত্র হয়।আমরা গর্ব করে কোন কিছুই বলতে পারি না।একজন প্রবাসীর কষ্ট যদি কিছু সাধারণ মানুষের ভিতরে দেওয়া যায় আমার মনে হয় পাগল হয়ে যাবে আর প্রবাসীরা তো ও বেশিরভাগ মানুষ মারা যায় যে আমি পাঁচ বছর দশ বছর প্রবাসে থেকে ৫ টাকা ১০ টাকাও ক্যাশ করতে পারলাম না কাদের জন্য আমার নিজের পরিবারের জন্য কিন্তু পরক্ষণে সেই পরিবারই বলে তুই কি দিয়েছিস। আর এটা যখন একটা প্রবাসী ভাই শোনে তখন তার ভেতরের কি হয় সে ভাই ভালো জানে।

An expatriate can't be like everyone's mind because we who live in expatriate understand the mind of expatriate expatriates only have value as long as expatriates have money you notice one thing that what we have not done for Bangladesh we expatriates are remittance fighters and many Bengalis say we are expatriates Kamla, let me go to the diaspora, then you tell me whose money the whole people of Bangladesh travel with, starting from the officers, if these expatriates send remittances, Bangladesh Bank improves. Today, they have no value. As long as we can pay the machine, we have respect, like we do Banglashare, we don't get respect, we get respect from our family as long as we can pay money, if we can't pay money, we have no respect and that's the reality.

একজন প্রবাসী সবার মনের মত হতে পারে না কারণ আমরা যারা প্রবাসে থাকি তারাই প্রবাসীদের মনের বুঝতে পারে প্রবাসীদের ততক্ষণই মূল্য আছে যতক্ষণ প্রবাসীর কাছে টাকা আছে আপনার একটা জিনিস লক্ষ্য করেন যে আমরা বাংলাদেশের জন্য কি করিনি আমরা প্রবাসীরা রেমিটেন্স যোদ্ধা আবার অনেক বাঙালি রাই বলে যে আমরা প্রবাসীরা কামলা দিইপ্রবাসে গিয়ে তাহলে আপনারাই বলুন যাদের টাকায় পুরো বাংলাদেশের মানুষজন চলাফেরা করে অফিসার থেকে শুরু করে এই প্রবাসীরা রেমিটেন্স পাঠালে বাংলাদেশ ব্যাংকের উন্নতি হয় আজ তাদের মূল্য নেই আমরা যখন বাংলা প্রবাস থেকে বাংলাদেশে যায় এয়ারপোর্টে আমাদের কোন মূল্যায়ন করা হয় না আসলে তখন আমরা বুঝতে পারি যে টাকার মেশিন যতক্ষণ টাকা দিতে পারব ততক্ষণ আমাদের সম্মান আছে যেমন আমরা বাংলাশেয়ার করে যেমন সম্মান পায় না তেমন আমাদের পরিবারের কাছে যত বেলা টাকা দিতে পারি তত বলে সম্মান পাই যত বলার টাকা না দিতে পারি তত পেলে আমাদের কোন সম্মান নেই আর এটাই বাস্তবতা।

Here you can see a lot of dead. We work here in Saudi Arabia in 48° sun and we try to save these grasses by spending a lot of water. So that grass can grow from those roots, brother, to be honest, no one understands the pain of an expatriate, just like every mother, no one understands the pain of an expatriate.

এখানে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন অনেক মারা গিয়েছে আমরা এই সৌদি আরবে ৪৮° রোদের মধ্যে কাজ করি আর এই ঘাসগুলো আমরা প্রচুর পরিমাণ পানি খরচ করে বাঁচানোর চেষ্টা করে থাকি আপনারা দেখতে পাচ্ছেন আমরা কিভাবে এই ঘাসগুলোকে করছে এবং আমরা পানি দিয়ে ভালো নিচে থাকা আকাশের শিকড় ভেজানোর চেষ্টা করছি যাতে সেই শিকড় থেকে ঘাস জন্ম নিতে পারে ভাই সত্যি কথা বলতে কি একটা প্রবাসীর কষ্ট আর কেউ বোঝে না যার মত প্রতিটা মা ছাড়া প্রবাসীর এই কষ্ট আর কেউ বোঝে না।

There is no end to the hardships of our expatriates. When we come from home to expatriate, we sign the contact paper in two years and three years. We can live comfortably at home. I get 30,000 to 40,000 taka. To be honest, we can't see this money because we are expatriates. We can see two to three notes of this money here. When we give it home, it becomes a bunch of money at home and when we can pay this money at home. Everyone at home can see a smile on the face and we are very happy in the country because we think at the end of the day that if we give the money we get to the family after a month of hard work, my family will be happy, so we also give the money to the family because brother, keep one thing in mind, our family is good. In order to keep, we are able to live abroad. If we hear from abroad that my family members are doing well, then we are very happy. Even after paying so much money, if we hear that my family members are not well then there is no one else in the world suffering like us. So let me say one thing, no brother should ever disrespect the expatriate brothers. They sacrifice animals for the family which no other person can.

আমাদের প্রবাসীদের কষ্টের শেষ থাকে না আমরা যখন বাড়ি থেকে প্রবাসে আসি দুই বছর তিন বছরে কন্টাকে পেপারে সাইন করে আসি বাড়িতে আমরা যেভাবে স্বাচ্ছন্দ্যভাবে থাকতে পারি আমরা প্রবাস জীবন এসে সেভাবে স্বাসন্ত ভাবে থাকতে পারিনা কারণ ওই যে আমরা পাঁচ থেকে ছয় লাখ টাকা খরচ করে এসেছি আমরা বেতন পাই ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা সত্যি কথা বলতে কি আমরা এই টাকা চোখে দেখতে পারি না কারন আমরা যে প্রবাসী আমরা এখানে এই টাকা দুই থেকে তিনটা নোট দেখতে পারি বাড়িতে দেই তখন বাড়িতে এক গুচ্ছ টাকা হয়ে যায় আর যখন আমরা এই টাকা গুলো বাড়িতে দিতে পারি তখন বাড়ির সকলে মুখে হাসি দেখতে পায় প্রবাসের অনেক সুখে থাকি কারন আমরা দিনশেষে ভাবি যে এক মাস কষ্ট করে কাজ করার পরে যে টাকাটা পাই আমরা পরিবারে দিলে আমার পরিবার সুখে থাকবে তাই আমরা টাকা পয়সা গুলোও পরিবারের কাছে দিয়ে থাকি কারণ ভাই একটা জিনিস মাথায় রাখবেন আমাদের পরিবারকে ভালো রাখার জন্য আমরা প্রবাস জীবনে পারি জমিয়েছি।আমরা প্রবাসে থেকে যদি শুনতে পাই আমার পরিবারের লোকজন ভালো আছে তাহলে আমরা অনেক ভালো থাকি। এত টাকা পয়সা দেয়ার পরও যদি আমরা শুনতে পাই যে আমার পরিবারের লোকজন ভালো নেই তাহলে আমাদের মতন কষ্ট আর পৃথিবীতে কেউ থাকেনা। তাই একটা কথা বলবো কোন ভাই প্রবাসী ভাইদের অসম্মান কখনো করবেন না এরা পরিবারের জন্য পশুর পরিমাণ ত্যাগ স্বীকার করে থাকে যা আরেকজন মানুষ পারবে না।

So always respect the expatriate brothers because they have sacrificed for the country and for the people of the country and for their families. We can't go and think about our own life in youth because we think about how our family will be and we think about our parents first then we think about our wife then when our child is born we start thinking about the child and when we start thinking about ourselves Our life is full of youth. To tell the truth, an expatriate can never be happy and can never be good to anyone, not to his family or to his wife and children, because the expatriate is earning money by working hard and those who are at home are in that family. Sends money to the country and sends money to his wife's children and is busy with it and when he sends a little less money, what happens to the rest of the money brother, I will never end talking about the expatriate brothers because the expatriates try to save some part of his life when he tries to settle down in his own life. But part of it is lost through negligence. You do something for your family now. You will find your family worth a lot. Some days you pay money to your family. You will not get the respect in your family that you got earlier. I can't even tell you how I put it, but if you have read the post, please comment. And the only thing for you is that you are sitting in the salary office today only for one remittance warrior expatriate brothers learn to respect them. All of you will pray for all expatriate brothers that they will be healthy in expatriate life. May you all be well. Wishing you all the best. Allah is Hafez.

I am Md. Roknuzzaman Raju. I am a Muslim. I live in Gangni Police Station, Meherpur District, Khulna Division, Bangladesh. I feel proud as a Bangladeshi citizen. I love my native Bangladesh very much. Currently I am expatriate in Saudi Arabia. You can say, I am a Bangladeshi Remittance warrior.I love to do photography and I love to hang out with my friends.I love to serve the poor and needy people. You all pray for me.May I reach my destination inshallah.