সবাই যেখানে হতাশায় ভোগে।
পৃথিবীতে কোনো মানুষই সকল দিক দিয়ে সুস্থ, বা স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়। কোনো না কোনো দিক দিয়ে তার জীবনে দুঃখ, কষ্ট, হতাশা, বেদনা থাকবেই। এরমধ্যে এক শ্রেণীর মানুষ হলাম আমরা ছাত্ররা। আমাদের অনেকের জীবনেই রয়েছে নানা হতাশা আর হতাশা। কেউ চাকরি না পেয়ে হতাশা, কেউ বা পড়াশুনা ঠিক ঠাক না করতে পারার হতাশা, কেউ ক্লাসে সহজেই বোঝে আবার অন্য জন সহজো না বুঝতে পারার জন্য হতাশা। হতাশা যেনে কাউকেই পিছু ছাড়ে না। বেশির ভাগ সময় ছাত্র জীবনে হতাশা আসে তিনটা সময়।
১. যখন কোনো পরিক্ষার রেজাল্ট দেয়। তখন হতাশা, ভয়, দুঃশ্চিন্তা কাজ করে।
২. যখন কেউ বিশ্ববিদ্যালয় বা অন্য কোথায় এডমিশন দেয় বা প্রস্তুতি গ্রহণ করে।
৩. আর যখন কেউ চাকরি না পায় চেষ্টটা শর্তেও।
এছাড়াও আরও বিভিন্ন দিক রয়েছে হতায় পড়ার। তবে আমি মনে করি এইগুলো সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও নিজের ব্যক্তিগত এবং পারিবারিক সমস্যা তো লেগেই থাকে।
আমি নিজেও একজন হতাশার পাত্র। আমি বর্তমানে ডুয়েটে এডমিশন দেওয়ার জন্য কোচিং করতেছি৷ নিজের পড়াশুনাগুলো কোচিং এর সাথে সাথে তাল মিলিয়ে চলতে না পারার কারণে সব সময় হতাশা কাজ করে। কি করব, কিভাবে পড়াগুলো কাভার করব, কিভাবে বেশি বেশি রিভিশন করব। এই বিষয়গুলো সব সময় আমার মাথায় ঘুর পাক খেতে থাকে। শুধু যে আমি এমনটা না। গাজিপুরে এডমিশনে থাকা প্রত্যেকটা ছাত্রের জীবনেই হতাশা শব্দটা হলো খুব সাধারণ। তবে এরই মাঝে আমাদেরকে এগিয়ে যেতে হবে৷ যাতে আমরা আমাদের লক্ষ্যে পৌছতে পারি।
সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। আমার জন্য দোয়া করবেন যাতে আল্লাহ তায়ালা আমার মনের নেক আশাগুলো পূরণ করেন। (আমিন)।
ধন্যবাদ।