বিনা কারণে প্রায়শই শিশুরা নির্যাতনের শিকার হয়। তাদের প্রতি প্রয়োজন।
(source)[https://images.app.goo.gl/3TrVrVuNjiP63u1j9]
উপহাস, তিরস্কার, গালমন্দসহ শারীরিক ও মানসিক নানা অমানবিক ও নির্দয় আচরণ করা হয়। শিশুর প্রতি এরূপ আচরণ ও নির্যাতনকে শিশু নির্যাতন বলা হয়।
এটি ছাড়াও শিশু অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আরও পদক্ষেপ গ্রহণ করা
আবির সাহেবের উল্লিখিত পদক্ষেপের পাশাপাশি শিশু অধিকার প্রতিষ্ঠায় আরও যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করা যায় তা হলো— শিশুর অপুষ্টি দূরীকরণ; শিশুর স্বাস্থ্য নিশ্চিতকরণ; জবরদস্তিমূলক ভারী ও ঝুঁকিপূর্ণ কাজে শিশুদের ব্যবহার নিরুৎসাহিতকরণ; পথশিশু ও বিপথগামী শিশুদের বিকাশে ব্যবস্থা গ্রহণ; শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টি; সুবিধাবঞ্চিত ও প্রতিবন্ধী শিশুদের প্রতি বিশেষ দৃষ্টি প্রদান; শিশু অধিকার বাস্তবায়নে ব্যাপক গণসচেতনতা সৃষ্টি; শিশুদের মধ্যে শিশু অধিকার সম্পর্কে ব্যাপক আগ্রহ, সচেতনতা ও চাহিদা সৃষ্টি করা ইত্যাদি।
উদ্দীপকে লক্ষ করা যায়, জনাব হাসিব সাহেব বাড়ির কাজে সহায়তাকারী ছোট শিশুটিকে কারণ অকারণে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। এছাড়া তিনি নানাভাবে শিশুটিকে কষ্ট দেন। জনাব হাসিব সাহেবের এরূপ আচরণ শিশু নির্যাতনের প্রকৃতির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। তাই বলা যায়, জনাব হাসিব সাহেবের আচরণ শিশু নির্যাতনকে নির্দেশ করে।