জাতিসংঘ

in r2cornell •  3 years ago 

জাতিসংঘ ১৯৮৫ সালকে ঘোষণা করেছিল ‘আন্তর্জাতিক বনবর্ষ' বলে। মানুষকে সচেতন করার চেষ্টা চলছে গাছের উপকারিতা বোঝানোর জন্য। গাছপালা কমে যাওয়ার জন্য আঞ্চলিক আবহাওয়াতে এসেছে পরিবর্তন। বেড়েছে ধূলিঝড়ের প্রকোপ । অনাবৃষ্টি । দিনরাত্রের তাপমাত্রাতে দেখা দিয়েছে ব্যাপক পরিবর্তন । এ সম্পর্কে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনের

images (7).jpeg(soruce)
https://www.google.com/search?q=%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%98&client=ms-android-vivo-rvo3&prmd=inmv&source=lnms&tbm=isch&sa=X&ved=2ahUKEwius9yPw6z2AhXu7nMBHZprCWUQ_AUoAXoECAIQAQ&biw=384&bih=723&dpr=1.88#imgrc=r9SYiGpY_eKh5M&imgdii=6b9912-nQaK7bM
গত একশো বছরে জীবাশ্ম জ্বালানীর চল বেড়েছে । জীবাশ্ম জ্বালানী বলতে বোঝায় কয়লা, খনিজ তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাস । এইসব জ্বালানী-পরিত্যক্ত কার্বন-ডাই-অক্সাইড বাতাসে কার্বন ডাই-অক্সাইডের মাত্রা বৃদ্ধি করছে। একই সঙ্গে তাল রেখে নির্মূল করা হচ্ছে বনের গাছপালা । জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে বৃক্ষচ্ছেদনও বেড়েছে প্রচুর । জ্বালানী হিসেবে ব্যবহৃত হয় বনের গাছপালা। কোথাও কোথাও পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে বন। বন ধ্বংস করে বাড়ানো হচ্ছে চাষের জমি। গাছপালা পোড়ানো এবং জ্বালানী হিসেবে অতিরিক্ত কাঠ ব্যবহার করায় বাতাসে দ্রুত বেড়ে চলছে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ। সেই সঙ্গে যুক্ত হয়েছে জীবাশ্ম জ্বালানী-পরিত্যক্ত কার্বন-ডাই-অক্সাইড। বাতাসে এই গ্যাসটির পরিমাণ এসে দাঁড়িয়েছে প্রতি দশ লক্ষ ভাগে ৩৪০ ভাগের মতো । ফলে আবহাওয়ার তাপমাত্রা বেড়েছে। আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা বলছেন, জীবাশ্ম জ্বালানী এবং গাছপালা পোড়ানোর ব্যাপারটা যদি এই হারে চলতে থাকে, অদূর ভবিষ্যতে পৃথিবীর আবহাওয়ার তাপমাত্রা বাড়বে গড়ে ৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো। আর তার ফলাফলটি দাঁড়াবে বিপজ্জনক। বাষ্পীভবন বাড়বে। কোনো কোনো অঞ্চল যাবে শুকিয়ে । কোথাও বাড়বে অতিবৃষ্টি । ঝড় । কুমেরুর বরফ

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!