নির্দিষ্ট জলাশয়ে ডিম পেড়ে আসতে যায়। বিস্ময়কর জৈব ঘড়ি এ ক্ষেত্রে তাদের সাহায্য করে। জলাশয়ে আসা-যাওয়ার জন্য একটি নির্দিষ্ট পথ বংশানুক্রমে এরা অনুসরণ করে থাকে।
[sorsce]https://www.google.com/search?q=%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F+%E0%A6%9C%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87&client=ms-android-vivo-rvo3&prmd=vimn&source=lnms&tbm=isch&sa=X&ved=2ahUKEwjp76W7y8D2AhUQUGwGHfyXCpwQ_AUoAnoECAIQAg&biw=384&bih=723&dpr=1.88)
কোনো কোনো ব্যাঙের আবার পকেট থাকে। স্ত্রী ব্যাঙের পিঠে থাকে এই বিশেষ পকেট। পুরুষ ব্যাঙের থাকে গলার সামনে। নিজের ডিমগুলোকে রেখে দেয় পিঠের পকেটে। আবার স্ত্রী ব্যাঙ ডিম পাড়ার সাথে সাথে পুরুষ ব্যাঙ গলার নিচের পকেটে ডিমগুলোকে চালান করে দেয়। ডিম ফুটে বাচ্চা বের হলেও এরা পকেট থেকে বাচ্চাদের বের করে না। যখন বড় হয়ে আত্মরক্ষা করতে পারবে ছানারা তখনি পকেট থেকে মুক্ত করে। দক্ষিণ আমেরিকাতে এ ধরনের প্রজাতি দেখা যায় ।
সাপের কথা
খা, খা, খা, বক্কিলারে খা, কিরপিনারে ধইরা খা। নিঝুম দুপুরবেলার দিকে ওদের আসতে দেখা যেত। মাথায় ঝাঁপি। তার ভেতরে কালনাগিনী, গোক্ষুর । কেমন বিচিত্র রকমের সুরে ডাকত 'সাপের খেইল দেখবেননি সাপের খেইল। দেখবেননি সা... পে... র খে...ই...ল... । বেদেনীদের কোলে বাচ্চা। কথায় রসিকতা । পান ছোপানো ঠোঁট। শহর গঞ্জে এক সময় ওদের অনেককেই দেখা যেত ।
আজকাল বেদেনীদের খুব বেশি দেখা যায় না । অর্থনৈতিক কারণে, জীবনের টানাপোড়েনে, আধুনিক নগরায়নে বহু পেশাই ক্রমশ লুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। বেদেনীরাও বোধহয় এমনি করে একদিন হারিয়ে যাবে।
আসলে সাপ নামে এই সরু প্রাণিটাকে যতই ভয় পাই না কেন, আমাদের জীবনে তার প্রভাব কিন্তু খুব কম না। সেই প্রাচীনকাল থেকে সাপ মানুষে জীবনের অনেকটা স্থান জুড়ে রয়েছে। বহু লোক সাপকে দেবতা ভেবে পূজো করত। অস্ট্রেলিয়ার অনেক উপজাতির মাঝে সাপপূজো প্রচলিত ছিল। দাদি নানির গল্পের ঝাঁপি অতীতে থেকে সাপও বেরিয়ে এসেছে রূপকথার রহস্যময় গন্ধ নিয়ে ।