Benefits of radish, corn and green leaves. মুলা,ভুট্টা ও কচু পাতার উপকারিতা।

in r2cornell •  2 months ago 

FunPic_20240928_094914391.jpg

IMG_20240915_193321_642.jpeg

Radish is one of the winter vegetables. Although now this vegetable is more or less available throughout the year. But many people don't like it because they think it is a common vegetable. Many people like it so much. Some also use raw radish in salads. But this vegetable has extraordinary qualities. You will also be surprised to know its benefits.

A greater variety of fruits and vegetables are available in winter than at other times of the year. Radish is one such vegetable. Although it is available at other times of the year, this vegetable is consumed more in winter. Various curries with radish can be eaten raw at the same time.

Red and white radishes are available in the market. None the less considering the nutritional value. Radish is more nutritious than radish. Young radish leaves can be fried as a vegetable. Mulo greens can also be cooked in many other ways.

Radishes are rich in Vitamin A. Apart from winter, radishes are available in the market almost all year round these days. So it will be beneficial if you keep it regularly.

Eat it cooked, but also eat raw radish. Eating raw radish in winter increases enthusiasm for work. When eating rice and bread, raw radish is grated and eaten with salt, the food is digested quickly and the taste of the food increases. So if you don't like it, you can eat radish. It will be beneficial.

Now know about the benefits of radish-

  • This combination of winter vegetables is great for solving various physical problems. Radish purifies the blood. Helps remove toxic waste from the body. It is very effective in treating jaundice. Because it controls bilirubin in the blood and increases the supply of oxygen to the body.

  • Radish leaves are thrown away by many people. But this leaf is also rich in nutrients. Radish leaves contain vitamins A, B, C, chlorine, phosphorus, sodium, iron, magnesium, etc. They are good for stomach. It is also very effective in curing urinary diseases.

  • There is no possibility of gaining weight by eating this vegetable. So if you want to lose weight, you can start eating radish. Radish improves digestion in winter. It contains high amount of fiber, which helps in relieving constipation. Radish juice mixed with lemon and salt can reduce weight. Radish controls appetite. As a result, there is no desire to eat from time to time. So if you want to lose weight, you can start eating radish.

  • Radish helps to keep the kidneys healthy. Because, this vegetable is rich in diuretic natural ingredients. It also reduces the amount of toxins in the blood.

  • Radish keeps the heart healthy. It contains sufficient amount of potassium, which helps in maintaining balance in our body. Radish is also very beneficial for those who have high blood pressure problem. Radish with anti-hypertensive properties helps control high blood pressure.

  • This vegetable is rich in vitamin C. Which acts as a powerful antioxidant. Radish is effective in treating various types of cancer. Especially effective in colon, kidney, small intestine, stomach and mouth cancer.

  • Acts as a panacea for jaundice patients. The ingredients present in it also work in regulating insulin.

  • Fried radish leaves or fried radish does not cause cold. Chewing radish and its leaves cures tooth and gum problems. The anti-bacterial properties present in its leaves help reduce swelling and pain. Piles patients can get relief by eating radish or its leaves curry.

  • Eating radish increases urine production in the body. It also helps in reducing the irritation in the urinary tract. At the same time it keeps the kidney and urinary system clean. Liver, gallbladder infection and ulcers can be saved by eating root regularly.

Radish salad helps increase appetite. Those who are suffering from fever and have no taste in their mouth, they can cut and chew radish. Fever will decrease, mouth taste will also increase.

Do you sometimes suffer from stomach pain? Radish can free you in this case. Those who have stomach ache and gastric problems, they will benefit from radish juice mixed with lemon juice.

Nutrients are provided from the inside, even from the outside of the skin, the use of radish will provide nutrients. Radish can also be used in skin care. Applying thin slices of raw radish on the skin reduces acne. Besides, raw radish paste is also very useful as a face pack and cleanser. So use Muller to get beautiful skin instantly.

Mothers who breastfeed their babies, regularly consume mulo to increase breast milk. Radish is also very beneficial for piles patients. Piles can be relieved by eating radish regularly. Consuming dried radish soup and tying dried radish in a cloth and baking it will also relieve the pain of piles.

মুলা শীতকালীন সবজির মধ্যে একটি। যদিও এখন সারাবছরই কম-বেশি এই সবজি পাওয়া যায়। তবে সাধারণ সবজি মনে করে এটিকে অনেকেই পছন্দ করেন না। আবার অনেকে এতটাই পছন্দ করেন। কেউ কেউ সালাদেও কাঁচা মুলা ব্যবহার করেন। তবে এই সবজির রয়েছে অসাধারণ গুণ। এর উপকারিতা জানলে অবাক হবেন আপনিও।

বছরের অন্য সময়ের থেকে শীতকালে অনেক বেশি রকমের ফল ও সবজি পাওয়া যায়। সেরকমই একটা সবজি হলো মুলা। বছরের অন্য সময় এটি পাওয়া গেলেও শীতকালেই এই সবজি বেশি পরিমাণে খাওয়া হয়। মুলা দিয়ে বিভিন্ন তরকারি তো হয়ই একই সঙ্গে কাঁচাও খাওয়া যায়।

বাজারে লাল ও সাদা দুই ধরনের মুলা দেখতে পাওয়া যায়। পুষ্টিগুণের বিবেচনা করলে কোনোটিই কম নয়। মুলার চেয়ে আবার মুলা শাকের গুণ বেশি হয়। কচি মুলার পাতা শাক হিসেবে ভেজে খাওয়া যায়। এছাড়াও অন্য অনেকভাবেই মুলো শাক রাঁধা যায়।

মুলায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘এ’ পাওয়া যায়। শীত ছাড়াও আজকাল প্রায় সারা বছরই মুলা কমবেশি বাজারে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। তাই এটি নিয়মিত পাতে রাখলে উপকারই মিলবে।

রান্না করে তো খাবেনই, পাশাপাশি কাঁচা মুলাও খান। শীতকালে কাঁচা মুলা খেলে কাজে উৎসাহ বাড়ে। ভাত, রুটি খাওয়ার সময় কাঁচা মুলা গ্রেটারে কুড়িয়ে লবণ দিয়ে খেলে খাবার তাড়াতাড়ি হজম হয় ও খাদ্যে রুচি বাড়ে। তাই অরুচি হলে মুলা খেতে পারেন। উপকার মিলবে।

এবার জেনে নিন মুলার উপকারিতা সম্পর্কে-

  • বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা মেটাতে শীতের এই সবজির জুড়ি মেলা ভার। মুলা রক্ত পরিশোধন করে। শরীর থেকে বিষাক্ত বর্জ্য বের করতে সহায়তা করে। এটি জন্ডিসের চিকিৎসায় ভীষণ কার্যকরী। কারণ এটি রক্তে বিলিরুবিন নিয়ন্ত্রণ করে এবং শরীরে অক্সিজেনের সরবরাহ বাড়িয়ে দেয়।

  • মুলার পাতা অনেকেই ফেলে দেন। কিন্তু এই পাতাও পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। মুলার পাতায় ভিটামিন এ, বি, সি-র পাশাপাশি ক্লোরিন, ফসফরাস, সোডিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম ইত্যাদি বর্তমান। এগুলো পেটের জন্য ভালো। পাশাপাশি মূত্র রোগ সারিয়ে তুলতেও অত্যন্ত কার্যকরি।

  • এই সবজি খেলে ওজন খুব একটা বাড়ার সম্ভাবনা নেই। তাই ওজন কমাতে চাইলে মুলা খাওয়া শুরু করতে পারেন। শীতে হজম প্রক্রিয়া বাড়ায় মুলা। এতে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে ফাইবার, যা কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। মুলার রসে লেবু ও লবণ মিশিয়ে খেলে ওজন কমানো যেতে পারে। মুলা ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে। যার ফলে সময়-অসময়ে খাওয়ার ইচ্ছে জাগে না। তাই ওজন কমাতে চাইলে মুলা খাওয়া শুরু করতে পারেন।

  • কিডনি ভালো রাখতে সাহায্য করে মুলা। কারণ, এই সবজি মূত্রবর্ধক প্রাকৃতিক উপাদানে সমৃদ্ধ। এছাড়া এটি রক্তে বিষাক্ত পদার্থের পরিমাণ কমিয়ে দেয়।

  • হার্ট বা হৃদয়কে সুস্থ রাখে মুলা। এতে পর্যাপ্ত পরিমাণ পটাসিয়াম রয়েছে, যা আমাদের দেহে ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। যাদের উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যা আছে তাদের জন্যও মুলা খুব উপকারী। অ্যান্টি-হাইপারটেনসিভ বৈশিষ্ট্যযুক্ত মুলা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

  • এই সবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। যা শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার চিকিৎসায় কার্যকরী মুলা। বিশেষ করে কোলন, কিডনি, ক্ষুদ্রান্ত্র, পেট এবং মুখের ক্যান্সারে খুবই কাজ দেয়।

  • জন্ডিস রোগীদের জন্য প্যানিসিয়া হিসাবে কাজ করে। এতে উপস্থিত উপাদানগুলো ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণেও কাজ করে।

  • মুলার পাতা ভাজা বা মুলা ভাজা খেলে সর্দি লাগে না। মুলা ও এর পাতা চিবিয়ে খেলে দাঁত ও মাড়ির সমস্যা দূর হয়। এর পাতায় উপস্থিত অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল গুণ ফোলাভাব ও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। পাইলসের রোগীরা মুলা বা এর পাতার তরকারি খেলে স্বস্তি পেতে পারেন।

  • মুলা খেলে শরীরে ইউরিন প্রডাকশন বেড়ে যায়। এছাড়াও ইউরিনারী ট্র্যাকে জ্বালা যন্ত্রণা কমাতেও সাহায্য করে। একই সঙ্গে কিডনি আর ইউরিনারী সিস্টেম পরিষ্কার রাখে। নিয়মিত মূলো খেলে লিভার, গলব্লাডার ইনফেকশন আর আলসারের হাত থেকে বাঁচা যায়।

কচি মুলার সালাদ ক্ষুধা বাড়াতে সাহায্য করে। যারা জ্বরে ভুগছেন ও মুখে রুচি নেই, তারা মুলা কুচি কুচি করে কেটে চিবিয়ে খেতে পারেন। জ্বর কমবে, মুখের রুচিও বাড়বে।

মাঝেমাঝেই পেটে ব্যথায় কাতর হয়ে পড়েন? এক্ষেত্রে আপনাকে মুক্তি দিতে পারে মুলা। পেটে ব্যথা ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা যাদের আছে, তারা মুলার রস করে লেবুর রসের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে উপকৃত হবেন।

ভেতর থেকে তো পুষ্টি জোগায়ই, এমনকী ত্বকের বাইরে থেকেও পুষ্টি মিলবে মুলার ব্যবহারে। ত্বক পরিচর্যাতেও মুলা ব্যবহার করতে পারেন। কাঁচা মুলাকে পাতলা টুকরো করে ত্বকে লাগিয়ে রাখলে ব্রণ কমে। এছাড়া কাঁচা মুলা বাটা ফেসপ্যাক এবং ক্লিনজার হিসাবেও দারুণ উপকারী। তাই ঝটপট সুন্দর ত্বক পেতে মুলার ব্যবহার করুন।

যে মায়েরা শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ান, তারা নিয়মিত মুলো খেলে বুকের দুধ বাড়ে। পাইলস রোগীদের জন্যও মুলা অত্যন্ত উপকারী। নিয়মিত মুলা খেলে পাইলস রোগে আরাম পাওয়া যায়। শুকনো মুলার স্যুপ খাওয়ালে এবং শুকনো মুলা একটি কাপড়ের পুঁটলিতে বেঁধে সেঁক দিলেও পাইলসের কষ্ট থেকে মুক্তি মিলবে।

IMG_2024091516.jpeg

Kachu is a very popular vegetable. Its leaves are also eaten as a vegetable. Kachu can be seen growing in almost all areas of Bangladesh. Kachu grows in many places around the village houses and along the road. But there are many varieties of kachu, which are cultivated with care. We use such cultivated cucumbers in various types of cooking. Kachu Danga and Pani, can grow quite easily in both places. But the few born on the ground are more numerous. There are some kachus, which grow in forests, known as wild kachus. Such curds are not fit for human consumption. Among the varieties suitable for human consumption, Mukhikchu, Dudhkachu, Manakchu, Panikchu, Panchmukhikchu and Olakchu are notable.

No part of kachur is felna, from kachur roots, kachur stems, leaves, flowers, stems—everything is edible. Kachu contains a lot of vitamins, which are very beneficial for the human body. But many people think that eating kachu is quite troublesome, so they avoid kachu even if they eat all other vegetables. The nutritional value of this vegetable that can be eaten raw is surprising.

Iron is the main component of Kachur, which maintains the oxygen supply to the body by maintaining the level of hemoglobin in the blood. Every 100 grams of kachusha contains 39 grams of protein, 6.8 grams of sugar, 15 grams of fat, 227 milligrams of calcium, 10 milligrams of iron and 56 milligrams of dietary energy.

Kachusha is rich in vitamin A. It helps in maintaining good eyesight. It also reduces eye related complications. Saponins, tannins, carbohydrates and flavonoids present in kachusha reduce high blood pressure. Kachur stalks contain a lot of water, so during hot season, eating kachur stalks by cooking them fills up the water deficiency in the body. Regular consumption of kachushak reduces the risk of heart disease. Kachusha is rich in vitamin C, due to which it boosts the body's immunity. Kachushak regulates blood sugar levels. Eating vegetables regularly reduces the risk of diabetes. It also helps in improving digestion.

Kachushak helps reduce any type of inflammation, as it contains anti-inflammatory and antimicrobial properties. According to nutritionists, kachushak can easily meet the calcium and iron needs of an adult.

Kachu contains iron, which helps prevent anemia. Normalizes blood circulation. Those who have anemia will benefit from regular consumption of kachu. Eating kachu lowers blood cholesterol, so ole kachu juice is very beneficial for high blood pressure patients.

Regular consumption of kachu reduces the risk of colon cancer and breast cancer. During fever, if the patient is fed with boiled milk, the fever will be cured quickly. It is wise to take natural protection instead of running to the doctor all the time. Kachu is rich in fiber, folate and thiamin, which are essential elements for the human body.

কচু খুবই পরিচিত একটি সবজি। এর পাতা শাক হিসেবেও খাওয়া হয়। বাংলাদেশের প্রায় সব এলাকাতেই কচু জন্মাতে দেখা যায়। গ্রামের বাড়ির আনাচকানাচে ও রাস্তার পাশে অনেক জায়গায় কচু জন্মে। তবে অনেক প্রজাতির কচু আছে, যা যত্নের সঙ্গে চাষ করা হয়ে থাকে। এ ধরনের চাষ করা কচুই আমরা নানা ধরনের রান্নায় ব্যবহার করে থাকি। কচু ডাঙা ও পানি, দুই স্থানেই বেশ সহজে জন্মাতে পারে। তবে মাটিতে জন্ম নেওয়া কচুর সংখ্যাই বেশি। কিছু কচু আছে, যেগুলো বনজঙ্গলে জন্মে থাকে, এগুলো বুনো কচু নামে পরিচিত। এ ধরনের কচু মানুষের খাওয়ার উপযোগী নয়। মানুষের খাওয়ার উপযোগী জাতের মধ্যে মুখিকচু, দুধকচু, মানকচু, পানিকচু, পঞ্চমুখিকচু ও ওলকচু উল্লেখযোগ্য।

কচুর কোনো অংশই ফেলনা নয়, কচুর মূল থেকে শুরু করে, কচুর কাণ্ড, পাতা, ফুল, লতি—সবকিছুই খাওয়ার উপযুক্ত। কচুতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, যা মানবদেহের জন্য খুবই উপকারী। তবে অনেকেই মনে করেন, কচু খাওয়া বেশ ঝামেলার কাজ, তাই অন্য সব সবজি খেলেও কচু এড়িয়ে চলেন। আগাগোড়া খাওয়া যায় এই সবজির পুষ্টিগুণ অবাক করার মতো।

কচুর মূল উপাদান হলো আয়রন যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক রেখে শরীরে অক্সিজেনের সরবরাহ ঠিক রাখে। প্রতি ১০০ গ্রাম কচুশাকে ৩৯ গ্রাম প্রোটিন, ৬ দশমিক ৮ গ্রাম শর্করা, ১৫ গ্রাম চর্বি, ২২৭ মিলি গ্রাম ক্যালসিয়াম, ১০ মিলিগ্রাম আয়রন ও ৫৬ মিলিগ্রাম খাদ্যশক্তি থাকে।

কচুশাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে। এটি দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে। এ ছাড়া চোখসম্পর্কিত জটিলতা কমায়। কচুশাকে থাকা স্যাপোনিনস, টেনিনস, কার্বোহাইড্রেট ও ফ্লাভোনয়েড উচ্চ রক্তচাপ কমায়। কচুর ডাঁটায় প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে, তাই গরমের সময় কচুর ডাঁটা রান্না করে খেলে শরীরের পানির ঘাটতি পূরণ হয়। নিয়মিত কচুশাক খেলে হৃদ্‌রোগের ঝুঁকিও কমে। কচুশাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে, এ কারণে এটি শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে কচুশাক। নিয়মিত শাকটি খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে। এটি হজমশক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে।

কচুশাক যেকোনো ধরনের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, কেননা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান রয়েছে এতে। পুষ্টিবিদদের মতে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক লোকের ক্যালসিয়াম ও লৌহের চাহিদা কচুশাক সহজেই মেটাতে পারে।

কচুতে আছে আয়রন, যা রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করে। যাঁদের রক্তশূন্যতা আছে, তাঁরা নিয়মিত কচু খেলে উপকার পাবেন। কচু খেলে রক্তের কোলেস্টেরল কমে, তাই উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য ওল কচুর রস বেশ উপকারী।

নিয়মিত কচু খেলে কোলন ক্যানসার ও স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি কমে। জ্বরের সময় রোগীকে দুধকচু রান্না করে খাওয়ালে জ্বর দ্রুত ভালো হয়ে যায়। সব সময় ডাক্তারের পিছু পিছু না দৌড়ে প্রাকৃতিক সুরক্ষা গ্রহণ করা হলো বুদ্ধিমানের কাজ। কচুতে আছে প্রচুর ফাইবার, ফোলেট ও থায়ামিন, যা মানবদেহের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় উপাদান।

IMG_20240916.jpeg

Corn contains a considerable amount of protein. Although these are not class I proteins. That is, the amount of protein found in fish and meat is not there. However, corn has more protein than rice.

Essential amino acids include lysine and tryptophan. And there's beta-carotene, aka vitamin A. Apart from this, thiamine, i.e. vitamin B is also found in it. Corn has vitamin C. It boosts immunity. Apart from vitamin C, corn also contains antioxidants. As a result, the quality required for disease resistance is very high in this crop. Apart from this, corn contains a lot of fiber.

Good for the eyes

Corn contains essential antioxidants such as the carotenoids lutein and zeaxanthin. It removes harmful free radicals from the optic tissue and improves eyesight. Also protects the delicate parts of the eye from damage. Also protects against problems like glaucoma and cataracts.

To cure anemia

It works like a medicine for those who have low hemoglobin levels in their blood. So corn is very helpful in treating anemia.

In the protection of the heart

Corn is low in cholesterol and sodium. It contains fiber and vitamin B3 that increases good cholesterol and lowers bad cholesterol. Bread made from corn flour is very beneficial for heart patients.

To prevent aging

Eating corn produces collagen in the body, due to which the skin becomes soft and smooth. In addition, the buphenolic acid and flavonoids in corn seeds, two antioxidants, eliminate the problem of free radicals. Regenerates new skin cells as well as smoothes fine lines.

To eliminate stomach problems

The fiber in it removes stomach pain, flatulence and several stomach problems. Improves gastrointestinal function.

Kidney problems

Corn is also beneficial in gastrointestinal and kidney problems. Middle-aged and elderly people should consume corn in moderation. But young men can eat corn every day.

In improving the nervous system

Corn helps the nervous system to function well. This corn is able to increase memory, reduce stress and eliminate insomnia.

To strengthen bones

Corn contains natural calcium, which strengthens bones. It increases bone density and prevents osteoporosis.

during pregnancy

Consuming corn as food during pregnancy is considered very beneficial. Because corn contains calcium, iron, and folic acid along with vitamin A, vitamin C, vitamin D, etc. And these nutrients are very beneficial for the health of pregnant women. Folic acid and vitamin B are also considered very beneficial for the fetus. They reduce the chances of any defects in the formation of the baby's brain and spinal cord. Also, doctors recommend corn as food for women suffering from honeydew during pregnancy.

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!
Sort Order:  
Thank you for sharing such great content!
Congratulations on your post in #blurt-131902 or #blurtconnect
Blurt to the Moon
Most welcome Votes for our community Witness Here
Your publication has been manually upvoted by @oadissinOfficial Blurtconnect-ng Page
Please delegate Blurt power to @blurtconnect-ng and help support this curation account
Also, keep in touch with Blurtconnect-ng family on 

Telegram and Whatsapp