The summer fruit is jackfruit. Although it is our national fruit, many people do not like to eat this fruit. But the quality of jackfruit is not only in the fruit, but in the whole tree. As it has its uses, it also has many advantages in its parts. If we go for its botanical description, its quality and grandeur will surely overwhelm us. But before going to that description, we can know the importance of this fruit in detail. Jackfruit is our subcontinental fruit, no doubt. Because it is mentioned along with many other trees in the ancient epic Ramayana. But not as 'jackfruit', but as 'pons' - it is named with its medicinal properties in mind. Pons means to remove or drive away. But we don't have a headache with 'pons', we have with 'jackal'. Why is it so strangely named? It is known that one of its oldest names, 'Kantaki Fal', has gradually evolved into 'Kantal' and has come to 'Kanthale'. And it is meant to be. The quality of the fruit that is so much, can it be divided with a thorn or a thorn? In Hindi it is called Kanthal; And it goes without saying that it comes from Sanskrit 'Kantaki Phal'.
Jackals can be seen in some countries of South and Southeast Asia including Bangladesh, Indian subcontinent. Also found in tropical America. Presumably, it can also be found in other tropical regions of the world, such as parts of Africa and Australia. Jackfruit is the name of the tree that is often planted in our courtyards.
Jackfruit is a medium to large tree. We see medium sized trees around but in any established jackfruit garden we can find trees 20 meters or more in height. The evergreen tree is one of the longest living trees in our country. The tree can live for more than 100 years if given a favorable environment.
Jackfruit trees can take different shapes. There are spherical and spreading shapes, the most beautiful is the temple shape. This posture is usually seen in young trees. Beautiful dark green trees always have a few reddish leaves like almonds, olives or sea buckthorn.
Like many other members of the family, jackfruit leaves, stems, fruits and stems contain sap. The stem length is not very long. The stems spread out after growing a short distance. The trunk can be as tall as 80 cm. The trunks of older trees may be gnarled and curled. The color of the trunk is reddish brown, the bark is rough, sometimes it splits. The color of the bark of the second layer of the trunk is reddish. Stems are upward and quite thick. The roots usually do not reach a depth of more than 2 m, and their spread does not usually exceed 2 m. But it does not sound like it has been overturned like Gaganshiriya or Krishnachura in a storm.
The beauty of jackfruit leaves is unique. The color of the leaves is dark green, oval, that is, thin at the base and wide at the tip; 10-20 cm long and 6-12 cm wide, thick, lateral veins 7-8 pairs. The veins are clearly visible on the underside of the leaves. The edges of the leaflets are uneven. The leaves are usually undivided, but sometimes trilobed. Guess it's in the plant.
গ্রীষ্মের ফল কাঁঠাল। এটি আমাদের জাতীয় ফল হলেও অনেকেই এই ফলটি খেতে পছন্দ করেন না। তবে কাঁঠালের গুণ কিন্তু শুধু ফলে নয়, রয়েছে পুরো গাছেই। এর ব্যবহার-উপযোগিতা যেমন রয়েছে, তেমন অনেক চমৎকারিত্বও রয়েছে এর অঙ্গে অঙ্গে। আমরা যদি এর উদ্ভিদতাত্ত্বিক বর্ণনা দিতে যাই, তাহলে এর গুণ ও মহিমা আমাদের অভিভূত করবে নিশ্চিত। তবে ওই বর্ণনায় যাওয়ার আগে আমরা এ ফলের নাম-মাহাত্ম্যের বিষয়টি বিস্তারিতভাবে জেনে নিতে পারি। কাঁঠাল আমাদের উপমহাদেশীয় ফল, সন্দেহ নেই। কেননা প্রাচীন মহাকাব্য রামায়ণে অন্যান্য অনেক গাছের সাথে এর উল্লেখ রয়েছে। তবে ‘কাঁঠাল’ হিসেবে নয়, ‘পনস’ হিসেবে—ঔষধি গুণের কথা মাথায় রেখেই এর এমন নাম। পনস অর্থ দূর করা বা তাড়িয়ে দেয়া। তবে ‘পনস’ নিয়ে আমাদের মাথাব্যথা নেই, আছে ‘কাঁঠাল’ নিয়ে। কেন এর এমন অদ্ভুত নামকরণ? জানা যায়, এর অন্যতম প্রাচীন নাম ‘কণ্টকী ফল’ কথাটা কালক্রমে ‘কাঁটাল’ হয়ে লোকমুখে বিবর্তিত হতে হতে ‘কাঁঠালে’ এসে ঠেকেছে। আর তা হওয়ারই কথা। এত যার ফলের গুণ, তাকে কি আর কণ্টক বা কাঁটা দিয়ে বিভূষিত করা যায়? হিন্দিতে একে ডাকা হয় কানথাল বলে; এবং তা সংস্কৃত ‘কণ্টকী ফল’ থেকেই যে এসেছে, তা না বললেও চলে।
বাংলাদেশ, ভারতীয় উপমহাদেশসহ দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশে কাঁঠালের দেখা মিলবে। দেখা মিলবে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় আমেরিকাতেও। অনুমান করা যায়, দুনিয়ার অন্যান্য গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এলাকা, যেমন আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়ার কিছু অংশেও একে পাওয়া যাবে। আমাদের ঘরদোরপ্রাঙ্গণে অহরহ রোপিত গাছের নাম কাঁঠাল।
কাঁঠাল মাঝারি থেকে বড় আকারের বৃক্ষ। আমরা চারপাশে মাঝারি আকারের গাছ দেখতে পেলেও যেকোনো প্রতিষ্ঠিত কাঁঠালবাগানে গেলে দেখতে পাব ২০ মিটার বা তার বেশি উচ্চতার গাছ। চিরসবুজ বৃক্ষটি আমাদের দেশের দীর্ঘজীবী গাছের অন্যতম। অনুকূল পরিবেশ পেলে ১০০ বছরেরও বেশি সময় পর্যন্ত জীবন ধারণ করতে পারে বৃক্ষটি।
কাঁঠাল গাছ বিভিন্ন আকৃতি পেতে পারে। গোলাকৃতি ও ছড়ানো আকৃতি তো রয়েছেই, সবচেয়ে সুন্দর হয় মন্দিরাকৃতি পেলে। এর এমন ভঙ্গিমা সাধারণত অল্পবয়স্ক গাছে দেখতে পাওয়া যায়। মনোহরা কালচে সবুজ গাছে সব সময় অল্পবিস্তর লালচে পাতার উপস্থিতি মেলে কাঠবাদাম, জলপাই কিংবা সমুদ্রপারের গেওয়া গাছের মতো।
পরিবারের অন্য অনেক সদস্যের মতো কাঁঠালের পাতা, ডালপালা, ফল ও কাণ্ডে দুধকষ রয়েছে। কাণ্ডের দৈর্ঘ্য খুব একটা বেশি হয় না। অল্পদূর বেড়েই ডালপালাগুলো বিস্তৃত হয়। কাণ্ডের বেড় হতে পারে ৮০ সেন্টিমিটারের মতো। বয়স্ক গাছের কাণ্ড এবড়ো-থেবড়ো আবার কুঁচকানোও হতে পারে। কাণ্ডের রঙ লালচে বাদামি, বাকল খসখসে, মাঝে মধ্যে চাড় ধরে ফেটে যায়। কাণ্ডের দ্বিতীয় স্তরের ছালের রঙ লালচে। ডালপালা ঊর্ধ্বমুখী ও বেশ মোটাসোটা। শিকড় সাধারণত ২ মিটারের বেশি গভীরতা পায় না, আবার আশেপাশেও এর বিস্তৃতি ২ মিটারের বেশি সাধারণত হয় না। কিন্তু ঝড়ে গগনশিরীয় কিংবা কৃষ্ণচূড়ার মতো উল্টে পড়েছে, এমন শোনা যায় না মোটেও।
কাঁঠালের পাতার সৌন্দর্য অনন্য। পাতার রঙ কালচে সবুজ, বিডিম্বাকৃতি, অর্থাৎ গোড়ার দিকে চিকন ও আগার দিকে প্রশস্ত; ১০-২০ সেমি লম্বা ও ৬-১২ সেমি চওড়া, পুরু, পার্শ্বশিরা ৭-৮ জোড়া। পাতার নিচে শিরাগুলো স্পষ্টভাবে দেখা যায়। সবৃন্তক পাতাগুলোর কিনারা অসমান নয়। পাতা এমনিতেই অখণ্ডক, তবে মাঝে মধ্যে তিন খণ্ডকও হয়। অনুমান করি, তা চারাগাছে।
Many stay away because of the bitter taste, many love to eat this vegetable. I'm talking about doing it. Although bitter in taste, it is unique in its benefits. These vegetables help boost immunity and help our body fight infections. Bitter gourd contains ingredients that control blood sugar. So bitter gourd can be a beneficial vegetable for diabetic patients. Again, by mixing bitter gourd juice with honey and water, you will get relief from problems like asthma, bronchitis, respiratory disease and sore throat.
Improves digestion
There are few people who do not suffer from digestive problems. This happens due to various food problems. But if you eat bitter gourd regularly it will improve digestion. Because this vegetable helps in digestion. If you can eat bitter gourd juice with a little difficulty then there is no problem. Digestion and many other problems will disappear quickly. A little bitter taste is necessary to get so many benefits, right?
Keeps sugar under control
Keeping blood sugar levels under control is important. Or many other problems including diabetes will start breathing down your neck. If you suffer from excess sugar problems, there will be restrictions on eating many foods. But if you can drink bitter gourd juice regularly, then it will be easy to get rid of this problem.
তেতো স্বাদ বলে অনেকে দূরে থাকেন, অনেকে আবার ভালোবেসে খান এই সবজি। বলছি করলার কথা। স্বাদে যত তেতো হোক না কেন, উপকারিতায় কিন্তু অনন্য। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে এবং আমাদের শরীরকে সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে এই সবজি। করলায় থাকে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করার উপাদান। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য করলা হতে পারে উপকারী একটি সবজি। আবার মধু ও পানির সঙ্গে করলার রস মিশিয়ে খেলে মুক্তি পাবেন অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিস, শ্বাসরোগ ও গলার প্রদাহের মতো সমস্যা থেকে।
হজম ভালো করে
হজমের সমস্যায় ভোগেন না এমন মানুষ কমই আছে। খাবারের বিভিন্ন সমস্যার কারণে এমনটা হয়ে থাকে। তবে আপনি যদি নিয়মিত করলা খান তাহলে হজমক্ষমতা উন্নত হবে। কারণ হজমের কাজে দারুণভাবে সাহায্য করে এই সবজি। যদি একটু কষ্ট করে করলার জুস খেতে পারেন তাহলে তো কথাই নেই। হজমসহ আরও অনেক সমস্যা দ্রুত উধাও হবে। এতগুলো উপকার পাওয়ার জন্য একটু তেতো স্বাদ তো নেওয়াই যায়, তাই না?
সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে
রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। নয়তো ডায়াবেটিসসহ আরও অনেক সমস্যা ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলতে শুরু করবে। আপনি যদি অতিরিক্ত সুগারের সমস্যায় ভোগেন তাহলে অনেক খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধ থাকবে। তবে যদি নিয়মিত করলার রস খেতে পারেন, তাহলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ হবে।
Nutrient-packed Banana Mocha is also delicious to eat. Banana mocha also contains all the nutrients of bananas. It also contains menthol extract. Which acts as a powerful antioxidant. It also contains beneficial phenolic acids. Banana mocha can be eaten cooked as a vegetable. Mocha can also be made into chops, bells, kaliya, bara etc. Any pada of mocha is delicious to eat with hot rice. Its list of qualities is no less long.
Nutritional value of mocha
Per 100 grams of mocha contains - vitamin A, vitamin B six, vitamin C 420 mg; Vitamin E, protein 1.7 grams; Calcium 32 mg, Phosphorus 42 mg, Iron 1.6 mg, Fat 0.7 g, Potassium 185 mg, Carbohydrate 5.1 g, Riboflavin .02 mg, Fiber 1.3 g, Thiamin .05 mg.
Mocha is beneficial and also quite readily available. Mocha can be found in almost all vegetable shops in the market. A lot of iron in it works in bone formation. It is very beneficial for women especially pregnant women. Banana mocha is popular not only in our country but also in many South Asian countries. Know about the benefits of banana mocha-
Effective in ovarian syndrome problems
Many women today suffer from polycystic ovarian syndrome or PCOS. Many normal functions including childbearing are affected by such problems. Regular consumption of banana mocha works to cure polycystic ovarian syndrome. It also relieves constipation, flatulence etc.
Keeps the mind good
Banana mocha can be consumed by those suffering from depression or depression. Banana mocha contains magnesium. It helps in reducing depression, anxiety etc. It keeps the mind good. Helps to overcome depression.
পুষ্টিগুণে ভরা কলার মোচা খেতেও ভীষণ সুস্বাদু। কলায় থাকা সব পুষ্টিগুণ থাকে কলার মোচায়ও। সেইসঙ্গে এতে আরও থাকে মেন্থলের নির্যাস। যা শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এতে আরও থাকে উপকারী ফেনলিক অ্যাসিড। কলার মোচা খাওয়া যায় সবজি হিসেবে রান্না করে। এছাড়াও মোচা দিয়ে তৈরি করা যায় চপ, ঘণ্ট, কালিয়া, বড়া ইত্যাদি। গরম ভাতের সঙ্গে মোচার যেকোনো পদ খেতে বেশ সুস্বাদু। এর গুণের তালিকাও কিন্তু কম দীর্ঘ নয়।
মোচার পুষ্টিগুণ
প্রতি ১০০ গ্রাম মোচায় থাকে - ভিটামিন এ, ভিটামিন বি সিক্স, ভিটামিন সি ৪২০ মিলিগ্রাম; ভিটামিন ই, প্রোটিন ১.৭ গ্রাম; ক্যালসিয়াম ৩২ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ৪২ মিলিগ্রাম, লৌহ ১.৬ মিলিগ্রাম, ফ্যাট ০.৭ গ্রাম, পটাশিয়াম ১৮৫ মিলিগ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৫.১ গ্রাম, রিবোফ্লেবিন .০২ মিলিগ্রাম, আঁশ ১.৩ গ্রাম, থায়ামিন .০৫ মিলিগ্রাম।
মোচা উপকারী এবং এটি বেশ সহজলভ্যও। বাজারে সবজির প্রায় সব দোকানেই মোচার দেখা পাবেন। এতে থাকা প্রচুর আয়রন হাড়ের গঠনে কাজ করে। এটি নারীদের জন্য বিশেষ করে গর্ভবতীদের জন্য অনেক বেশি উপকারী। শুধু আমাদের দেশে নয়, দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশেই কলার মোচা জনপ্রিয়। জেনে নিন কলার মোচার উপকারিতা সম্পর্কে-
ওভারিয়ান সিন্ড্রোম সমস্যায় কার্যকরী
বর্তমানে অনেক নারীর পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোম বা পিসিওএস দেখা দেয়। এ ধরনের সমস্যায় সন্তানধারণসহ স্বাভাবিক অনেক কাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। নিয়মিত কলার মোচা খেলে তা পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোম সারাতে কাজ করে। সেইসঙ্গে এটি কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটে ফোলাভাব ইত্যাদিও দূর করে।
মন ভালো রাখে
যারা বিষণ্নতা বা হতাশায় ভুগছেন তারা পাতে রাখতে পারেন কলার মোচা। কলার মোচায় আছে ম্যাগনেশিয়াম। এটি হতাশা, উদ্বেগ ইত্যাদি কমাতে সাহায্য করে। এটি মন ভালো রাখে। বিষণ্নতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে।
Tomato is a delicious and nutritious vegetable. Tomatoes are a winter vegetable but are now available all year round. Tomatoes can be eaten raw or ripe. Pair with tomatoes to enhance the taste of the food. Many people eat tomatoes in salads. Not only does it add flavor to food, various types of ketchup and sauce are made from tomatoes.
Tomatoes are packed with nutrients. It is rich in vitamins A, C, K, folate and potassium. Tomatoes also provide thiamin, niacin, vitamin B6, magnesium, phosphorus and copper. Apart from this, one cup of tomato contains about two grams of fiber. There is a lot of water in it.
• Tomatoes are very effective ingredients for skin diseases. If there is any problem with the skin, you can use processed tomatoes. Its juice works to cure skin diseases.
• Tomatoes are very effective in maintaining the beauty of the face and removing the signs of aging. Its juice makes the facial skin smooth and soft. Tomatoes help to hide the age marks on people's faces as they grow older.
• It controls high blood pressure. Eating one or two tomatoes every morning on an empty stomach helps in controlling high blood pressure.
• Helps to cure anemia. Tomatoes are very beneficial for those suffering from anemia. every day
One or two servings of tomatoes can cure anemia.
• Tomatoes are also very effective in preventing colds. If you have a cold and cough, take one or two tomatoes and slice them and heat them in a pot with a little sugar or a little salt and make a soup. As a result, you will get benefit from cold and cough.
• Helpful in curing fever. Body temperature can rise due to various reasons. If you have a slight fever, you can get relief by eating tomatoes.
• Helps control bleeding gums. If there is bleeding from the gums due to lack of vitamin C. Tomatoes are rich in vitamin C. So if you have bleeding gums by eating one tomato every day you will get benefit.
• Regular consumption of tomatoes keeps the skin healthy. And the skin will become lively. Protects skin from sun damage. As a result, the amount of wrinkles on the skin is reduced.
টমেটো একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর সবজি। টমেটো শীতকালীন সবজি হলেও এখন সারা বছর পাওয়া যায়। কাঁচা কিংবা পাকা দুভাবে টমেটো খাওয়া যায়। খাবারের স্বাদ বাড়াতে টমেটোর জুড়ি মেলা ভার। অনেকে আবার সালাদে টমেটো খেয়ে থাকেন। শুধু খাবারে স্বাদই বাড়ায় না, টমেটো থেকে তৈরি হয় নানা রকমের কেচাপ, সস।
• পুষ্টিতে ভরপুর টমেটো। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, সি, কে, ফলেট এবং পটাসিয়াম। টমেটো থেকে আরও পাওয়া যায় থায়ামিন, নায়াসিন, ভিটামিন বি৬, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস এবং কপার। এ ছাড়াও এই এক কাপের টমেটোর মধ্যেই থাকে দুই গ্রামের মতো ফাইবার। অনেকটা পানিও রয়েছে এর মধ্যে।
• চর্মরোগের জন্য টমেটো অত্যন্ত কার্যকর উপাদান। ত্বকে যদি কোনো সমস্যা হয়ে থাকে, তবে প্রক্রিয়াজাত করে টমেটোর ব্যবহার করতে পারেন। চর্মরোগ নিরাময়ে এর রস কাজ করে থাকে।
• মুখের সৌন্দর্য ধরে রাখতে এবং বয়সের ছাপ দূর করতে টমেটো বেশ কার্যকর। এর রস মুখের ত্বক মসৃণ ও কোমল করে। বয়স বাড়তে থাকলে মানুষের মুখে যে বয়সের ছাপ পড়ে, তা টমেটো দেওয়ার ফলে সেই ছাপ লুকাতে সাহায্য করে।
• এটি খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে একটি বা দুটি টমেটো খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে অনেক ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে সাহায্য করে।
• রক্তস্বল্পতা দূরীকরণে সাহায্য করে। যাঁরা রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য টমেটো বেশ উপকারী। প্রতিদিন
এক বা দুইবার টমেটো খেলে রক্তস্বল্পতার সমস্যা অনেকটাই দূর হতে পারে।
• সর্দি-কাশি প্রতিরোধেও টমেটো বেশ কার্যকর। সর্দি-কাশি হলে এক বা দুটি টমেটো নিয়ে স্লাইস করে অল্প চিনি বা অল্প লবণ দিয়ে পাত্রে গরম করে স্যুপ তৈরি করে খেতে পারেন। এর ফলে সর্দি-কাশিতে উপকার পাবেন।
• জ্বরের নিরাময়ে সহায়ক। গায়ের তাপমাত্রা নানান কারণে বাড়তে পারে। সামান্য জ্বর হলে টমেটো খেলেই আরাম পেতে পারেন।
• মাড়ি থেকে রক্তপাত নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ভিটামিন সির অভাবে মাড়ি থেকে যদি রক্তপাত হয়। টমেটোতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। তাই প্রতিদিন একটি করে টমেটো খেলে মাড়ি থেকে যদি রক্তপাতের বিষয় থাকে উপকার পাবেন।
• নিয়মিত টমেটো খেলে ত্বক সুস্থ থাকে। আর ত্বক হয়ে উঠবে প্রাণবন্ত। সূর্যের ক্ষতি থেকে ত্বককে রক্ষা করে। ফলে ত্বকে বলিরেখা পড়ার পরিমাণ কমে যায়।
Congratulations, your post has been upvoted by @dsc-r2cornell, which is the curating account for @R2cornell's Discord Community.
Enhorabuena, su "post" ha sido "up-voted" por @dsc-r2cornell, que es la "cuenta curating" de la Comunidad de la Discordia de @R2cornell.