ড্রিমার্স গার্ডেন ভ্রমণ
আজকে আমার বন্ধু অফার করল আমাকে এক জায়গায় ঘুরতে নিয়ে যাবে সেটি হচ্ছে ড্রিম অফ গার্ডেন আমি আর তার সাথে দ্বিমত না করে তার কথায় সায় দিয়ে বললাম চলো ঘুরে আসি।
ঘুরার কথা বললে সবাই চায় ঘুরাঘুরি করতে আমি আর সেই সুযোগটা মিস করলাম না তার কথায় ছয় দিয়ে ঘুরতে যাওয়ার আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করলাম। যেই কথা সেই কাজ যেহেতু মাদ্রাসা আজকে তাড়াতাড়ি ছুটি দিয়েছে তাই দুজন মিলে মিলে চললাম। আমরা আমাদের সেই গন্তব্যের দিকে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে আমরা চলে গেলাম রাজশাহীর কাছাকাছি গার্ডেনে
সেখানে গিয়ে গেটে দেখলাম একজন ব্যক্তি দাঁড়িয়ে আছে সে আমাদেরকে জিজ্ঞাসা করল কিছু বলবেন নাকি আমরা বললাম যে আমরা একটু ভেতরে যাব আসলে কাকে ফোন করে বলল এবং আমাদেরকে ভিতরে যাওয়ার জন্য সে অনুমতি প্রদান করল এবং ভিতরে গিয়ে ম্যানেজারের সাথে কথা বলতে বলল যাই হোক আমরা এরপর ভিতরে গিয়ে আমরা ডিভোর্স গার্ডেনের ম্যানেজারের সাথে কথা বললাম।
এবং তিনি ভাবছিলেন যা আমরা হয়তো ডিভোর্স গার্ডেনে কিছু ফুলের চারা নেব তাই তিনি আমাদেরকে বলছিলেন এটা এত টাকা দাম ওইটা এত টাকা দাম এই ধরনের কেউ দিলেন তাহলে এটা এরকম ধরনের দাম তিনি বিভিন্ন চারা দেখাচ্ছিলেন আর আমাদেরকে বলছিলেন কিন্তু আমাদের উদ্দেশ্য ফুলের গাছ কেনার ছিল না আমাদের উদ্দেশ্য ছিল দেখা তাই আমরা ম্যানেজারকে আকার লিঙ্গতে বিষয়টা বুঝিয়েছিলাম এবং তিনিও বুঝেছিলেন যে আসলে এরা এ গার্ডেনটি দেখার জন্য এসেছে ফুল কেনার জন্য নয় কাজে তিনি আমাদেরকে খুব সহজেই বললেন যে আপনারা ঘুরে ঘুরে দেখেন সমস্যা নাই।
আমরা একে অপরের কিছু ফটো তুললাম এবং ঘুরে ঘুরে সমস্ত গার্ডেনটি আমরা দেখলাম অধিক চমৎকার সুন্দর ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না এত সুন্দর একটি গার্ডেন যেহেতু এখন ফুল মৌসুম পুরাপুরি আসেনি কেবলই ফুল আসতে শুরু করেছে
তাই আমরা ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারিনি কিন্তু তাদের যে ফুলের শৈলী যেভাবে তারা সাজিয়ে রেখেছে অবশ্যই যে কাউকে মুগ্ধ করবে। আমি সামান্য উপমা আপনাদের সামনে পেশ করব যে কি রকম নান্দনিক একটি পার্ক তৈরি করা হয়েছে।