প্রজাতির ডিবা কাছিম আবিষ্কারের কৃতিত্ব তাঁর । এই আবিষ্কারে তাঁর সঙ্গী ছিলেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট প্রাণিবিজ্ঞানী ড. আলী রেজা খান। তার ভাষায়, ১৯৮১ সালের জুলাই মাসে রোমুলাসের সাথে কক্সবাজার এলাকায় হন্যে হয়ে এক ধরনের কালো গোসাপ রামগাদি খুঁজছিলাম। নারকেল বাগানের পাশে এক রাস্তার উপর হঠাৎ দেখলাম একটা প্রাণি রাস্তা পার হচ্ছে । রোমুলাস ছুটে গিয়ে প্রাণিটাকে ধরল । তারপর বিস্মিত হয়ে চিৎকার করে সে জানাল, দুষ্প্রাপ্য ডিবা কাছিম খুঁজে পেয়েছে। বিরল সবুজ কাছিম। মাংস, ডিম ও খোলসের জন্য নির্বিচারে যাদের হত্যা করা হয়েছে। পর্যটকদের স্মারক তৈরির কাজে এদের খোলস ব্যবহৃত হয়েছে। উদ্বেগজনকভাবে কমে গেছে এদের সংখ্যা। রোমুলাস বঙ্গোপসাগরের সবুজ কাছিম রক্ষা করার চেষ্টা করছেন। রোমুলাসের আরেকটি প্রধান কাজ হলো ইরুলাদের সামাজিক জীবনকে উন্নত করা। সাপের চালচলন ও ব্যবহারিক জ্ঞান সম্বন্ধে ইরুলাদের রয়েছে ব্যাপক ধারণা ।
সাপের বিষ কি উপকারী
সাপে ছোবল মানেই মৃত্যু। সাপ আমাদের কাছে ভয়াল মৃত্যুর প্রতীক । সাপের বিষে মানুষ খুব তাড়াতাড়ি মরে যায় বলে আমরা জানি ।
গত কয়েক দশক ধরে সরীসৃপের জীবনযাত্রা এবং ব্যবহার নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে। সাপ সম্পর্কে পাওয়া গেছে বিচিত্র সব তথ্য। অনেক ভুল ধারণাও গেছে কেটে। যেমন সব সাপই কিন্তু বিষধর নয় । দেখা গেছে মানুষের চেনা আড়াই হাজার রকমের সাপের মধ্যে মাত্র চারশো বারো রকমের সাপ বিষাক্ত । পাঁচ ভাগের একভাগেরও কম।
সাপ বিষাক্ত হোক বা না হোক বহুলোক তাকে দেখলেই মেরে ফেলতে চায় । এবং ফেলেও। সাপের বিষ নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে। প্রমাণিত হয়েছে
ওষুধ হিসেবে ও গবেষণার কাছে সাপের বিষ অত্যন্ত মূল্যবান। এবং অতুলনীয় । আজকাল মানুষের শরীরে সাপের বিষের