The effect of addition-subtraction activities in state and social life is very serious.
The development activities of a country may be hampered due to militant activities. Moreover, militant activities can create various adversities in socio-economic, political and cultural life. Human life can become obsolete. We know little about the many crimes committed by militants in many parts of the world. This militancy is the cause of the destruction of America's Twin Towers.
Many assets have been destroyed, including the killing of thousands of people. Attacks and militancy at the Hotel Taj in Mumbai. It is the work of militants to kill innocent peace-loving people at the Udichi Shilpi group event in Jessore district of our country and by detonating a bomb at Ramna Batamul on the first day of Boishakh. In many cases, the militants sacrifice themselves in these activities.
Continued militancy in a country threatens the normal life of ordinary people. Individuals involved in militant activities pose a threat to their own use. In many cases, the bombings, carried out by militants, have caused extensive damage to people living together and to their neighbors. Basically they do not have a healthy family life. The family sees society and the ambassador in the eyes of the criminal. Many times their families and society look at the militants with hatred.
In this case, the whole family should be very careful about the behavior and activities of the child. It is very important to build a massive social movement to prevent militant activities. As part of the social movement, people need to be motivated to give correct interpretations of political or religious ideas. Militants can be brought back to normal life through special training on building healthy family and social life.
Thanks to everyone for visiting my post.
জঙ্গিবাদের প্রভাব ও প্রতিরোধ
রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক জীবনে যোগ-বিয়োগ কর্মতৎপরতার প্রভাব ভয়াবহ মারাত্মক।
জঙ্গী কর্মতৎপরতার কারণে একটি দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ব্যাহত হতে পারে। তাছাড়া জঙ্গি কার্যক্রম আর্থ-সামাজিক রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নানা প্রতিকূলতা সৃষ্টি করতে পারে। মানুষের জীবনযাত্রা অচল হয়ে যেতে পারে। আমরা বিশ্বের বহু দেশের জঙ্গিদের দ্বারা সংঘটিত অনেক অপরাধ কর্ম সম্পর্কে কমবেশি জানি। আমেরিকার টুইন টাওয়ার ধ্বংসের কারণ এই জঙ্গিবাদ।
হাজার হাজার মানুষকে হত্যা সহ বহু সম্পদ ধ্বংস হয়েছে এই জঙ্গি কর্মকাণ্ডে। মুম্বাইয়ের হোটেল তাজ এর হামলা ও জঙ্গিবাদের কর্মকাণ্ড। আমাদের দেশের যশোর জেলায় উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর অনুষ্ঠানে এবং পহেলা বৈশাখের রমনা বটমূলে বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে নিরীহ শান্তিপ্রিয় মানুষকে হত্যা জঙ্গিদের কাজ। অনেক ক্ষেত্রে জঙ্গিরা এসব কাজে আত্মাহুতি দিয়ে থাকে।
একটি দেশে অব্যাহতভাবে জঙ্গি কার্যক্রম সাধারন মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রার জন্য হুমকি স্বরূপ। জঙ্গী কার্যক্রমে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি নিজের ব্যবহারের জন্য হুমকি স্বরূপ। অনেক ক্ষেত্রে জঙ্গিদের সংরক্ষিত বোমা বিস্ফোরণে একইসাথে বসবাসকারী মানুষজন আবাসস্থল প্রতিবেশীদের ব্যাপক ক্ষতি হয়ে থাকে। মূলত এদের কোনো সুস্থ পারিবারিক জীবন থাকে না। পরিবার সমাজ এবং রাষ্ট্রদূতকে অপরাধীর চোখে দেখে। অনেক সময় তাদের পরিবার এবং সমাজ জঙ্গিদের ঘৃনার চোখে দেখে।
এক্ষেত্রে পরিবারের সকলকে সন্তানের আচরণ এবং কার্যক্রম সম্পর্কে অত্যন্ত সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। জঙ্গী কর্মতৎপরতার প্রতিরোধে ব্যাপক সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা খুবই দরকার। সামাজিক আন্দোলনের অংশ হিসেবে রাজনৈতিক কিংবা ধর্মীয় ধারনা সঠিক ব্যাখ্যা প্রদানের লক্ষ্যে জনগোষ্ঠীকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। সুস্থ পারিবারিক এবং সামাজিক জীবন গঠনের ওপর বিশেষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে জঙ্গিদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা যেতে পারে।
ধন্যবাদ সকলকে আমার লেখা টি পরিদর্শন করার জন্য।