This rice plant is about 25 days old. And its lifespan is 120 days. And after a lot of hard work a farmer gets paddy from these paddy plants as a crop.
Today I have tried to present to you the photography of the rice plant. I hope you will like it.
Dear friends, let's go back to our photography rice tree writing without delay.
Since Dhan is the main food grain of Bangladesh, it is generally seen that everyone is a little more interested in music. In these 120 days i.e. four months a farmer spends a lot of labor behind the production of this paddy crop.
All he has to do is keep an eye on it, not just on the ground. Every morning winter dew falls on the paddy. The child is covered with a stick on the leaves of the tree so that the water of the dew falls at the base of the tree. We all know that foggy water is as pure as natural rainwater.
How useful is this rain water? This water is more effective than artificial fertilizer. And the greatest benefit and medicine of a paddy field is the dust of that farmer's feet. That is to say, the one who has planted the seedlings from the sowing of the seed, and the one who takes care of it every day, is called the dust of the farmer's feet. Because when a person keeps an eye on something, his eyes are always fixed on what is wrong or what is changing.
It is a well known fact that if we cannot diagnose the disease then it is not possible to provide proper medicine. The same is true of rice.
Thanks everyone for visiting my post.
এই ধান গাছটির বয়স প্রায় 25 দিনের মতো। এবং এর জীবনকাল 120 দিন। এবং একজন কৃষক অনেক পরিশ্রম করার পরে এই ধান গাছ গুলো থেকে ধান পায় ফসল হিসেবে।
আজ আমি আপনাদের সামনে ধান গাছের ফটোগ্রাফি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
প্রিয় বন্ধুরা চলুন আর বিলম্ব না করে আমরা আমাদের ফটোগ্রাফি ধান গাছের লেখাটিতে ফিরে আসি।
ধন বাংলাদেশের প্রধান খাদ্যশস্য হওয়ার জন্য সাধারণত দেখা যায় গানের উপর সবারই আগ্রহ টা একটু বেশি। এই 120 দিন অর্থাৎ চারমাসের মত একজন কৃষক অনেক বেশি শ্রম ব্যয় করে এই ধান ফসল উৎপাদনের পিছনে।
প্রতিনিয়তঃ তাকে নজরদারি করতে হয় শুধুমাত্র মাটির উপরে আসলেই কাজ শেষ নয়। প্রতিদিন সকালে ধানগাছে শীতের শিশির পড়ে। যে শিশুটি লাঠি দিয়ে গাছের পাতার ওপর দিয়ে ঢাকা দেওয়া হয় যার ফলে ওই শিশিরের পানিটা গাছের গোড়ায় পড়ে। আমরা সকলেই জানি যে কুয়াশার পানিটা কিন্তু একদম প্রাকৃতিক অর্থাৎ বৃষ্টির পানির মত বিশুদ্ধ।
এই জল বৃষ্টির পানি কত উপকারী। কৃত্রিম সার এর থেকেও বেশি কার্যকরী এই জলটা। এবং একটি ধান ক্ষেতের সবথেকে বড় উপকারী এবং ঔষধ হচ্ছে ওই কৃষকের পায়ের ধুলো। অর্থাৎ যিনি বীজ বপন থেকে চারা রোপণ করেছেন তিনি প্রতিদিন যে দিকপাল আর তার দেখাশোনা করে এটাকেই বলা হয় কৃষকের পায়ের ধুলো। কারণ একজন মানুষ যখন কোন জিনিসের উপর নজর রাখে তার চোখে সবসময়ের জন্য ধরা পড়ে কোথায় কি ত্রুটি আছে বা পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে।
এটা আমাদের সকলেরই জানা যে আমরা যদি রোগ সনাক্ত করতে না পারি তাহলে উপযুক্ত ঔষধ প্রদান করা সম্ভব নয়। ঠিক তেমনি ধানের ক্ষেত্রে।
ধন্যবাদ সকলকে আমার লেখাটি পরিদর্শন করার জন্য।