Hostages, hostages, how many more hostages will we have to be? A subject we try to understand in a very simple way. Because the opposite will not enter our heads. Each of us is born into a family. And went out with that family. It is absolutely true that we are hostages from the day we are born. Let it start from our family. How do you now say that the family is hostage again? Family belongs to all of us, addresses. From childhood, if our children want to do something, if we don't like that work, we stop them from doing that work by giving them various threats. We do these things without our own knowledge. But what we don't know is that these enter into the subconscious minds of these little people in such a way that the effect remains even after adulthood. As a result, even after he grows up, when he goes to do many types of work or decisions, he remembers that small time and suffers from panic and indecisiveness and falls behind in the battle of life, so I will refrain from doing such things for the well-being and healthy growth of our child.
Now let's come to our daily life. We have been held hostage to every basic need like food, clothing, shelter, education, medical care, and entertainment. Among these things, we are held horribly hostage to basic needs like food, medical care and entertainment. As almost every food contains toxic chemicals and adulterants. Corruption in the name of medical care and spread of false culture and fake news in the name of entertainment. It is being inserted into us so deeply that we cannot come out even if we want to. Now let's aim a little globally. The struggle of capitalists around the world is going on in such a way that underdeveloped and developing countries are going to create famine-like situations. Many men and women are losing their lives. Not going to drop. Young children too. For example, a virus is created and a vaccine is prepared and sold at a high price. Which is not in our sight. Grants from the profits of the sale of arms by binding war. Thousands of such techniques are constantly being applied in us. One such strategic weapon is social media developed by capitalists. Through this weapon, from taking us as hostages and trafficking all kinds of personal information to mentally crippling us, the process is ongoing. Children are the most affected by its effects. This situation will become more pronounced in the future.
In recent times, countries like Russia and Ukraine have been fighting hostage. This war is going on thousands of kilometers away from our country. The terrible effects of which have come into our homes. The world economic system has collapsed and millions of people are suffering. From here we can take a lesson. As long as the people around us are not in a good position, we cannot be good. It is true even if it is not apparent. A good example of this can be the corona epidemic. Biological weapons war and war in Ukraine in two thousand and twenty two years. Therefore, if we want to get rid of the hands of the invisible hostage above our heads, we have to acquire knowledge and have a sharp mind. Self-education should be educated and developed. As active said know yourself. Always keep your conscious mind and subconscious mind awake. Have to judge good and bad. Besides, we should be engaged in the welfare of the people around us. Therefore from today we can take a decision. I will try to use social media today and from now on. We will use social media in a good way and for our needs. Not necessarily through social media. On the other hand, I will do at least one good deed a day. So that the next person can be well. If my neighbor is good, I will be good. The country will be better.
জিম্মি, জিম্মি, আর কত জিম্মি হয়ে থাকতে হবে আমাদের. একটি বিষয় আমরা খুব সরল ভাবে বোঝার চেষ্টা করি. কেননা উল্টো বিষয়ে আমাদের মাথায় ঢুকবে না. আমরা প্রত্যেকেই এক একটি পরিবারে জন্মগ্রহণ করি. এবং বেরে উঠি সেই পরিবারের সাথেই। এটা নিতান্তই সত্য যেদিন থেকে আমরা জন্মগ্রহণ করি সেদিন থেকেই আমাদের জিম্মি হওয়া। শুরুটা হোক আমাদের পরিবার থেকেই. আপনি এখন বলবেন পরিবার আবার কিভাবে জিম্মি করে? পরিবারিত আমাদের সবার আপন, ঠিকানা. ছোটবেলা থেকেই আমাদের সন্তানেরা কোন কিছু করতে গেলেই সেই কাজ আমাদের পছন্দসই না হলে তাদেরকে আমরা বিভিন্ন রকমের ভয় দেখিয়ে সেই কাজ করা থেকে বিরত রাখি. আমরা এই কাজগুলো আমাদের নিজের অজান্তেই করে থাকি. কিন্তু আমরা জানি না ছোট্ট এই মানুষগুলোর অবচেতন মনের মধ্যে এই গুলো এমন ভাবে ঢুকে যায় যার প্রভাব প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পরেও থেকে যায়. তার ফলে সে বড় হয়ে ওঠার পরেও অনেক ধরনের কাজ বা সিদ্ধান্ত নিতে গেলে সেই ছোট্ট সময়ের কথা মনে করে সে আতঙ্কগ্রস্ত ও সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগতে থাকে এবং জীবন যুদ্ধে পিছিয়ে পড়ে অতএব আমাদের সন্তানের মঙ্গল ও সুস্থ ভাবে বেড়ে ওঠার জন্য এই ধরনের কাজ করা থেকে বিরত থাকবো।
এবার আসা যাক আমাদের দৈনন্দিন জীবনে. খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা, ও বিনোদনের মতো প্রতিটি মৌলিক চাহিদার ক্ষেত্রে আমাদেরকে জিম্মি করে রাখা হয়েছে. এই বিষয়গুলোর মধ্যে খাদ্য, চিকিৎসা ও বিনোদনের মতো মৌলিক চাহিদার ক্ষেত্রে আমাদেরকে ভয়ঙ্করভাবে জিম্মি করে রাখা হয়েছে। যেমন প্রায় প্রতিটি খাবারের মধ্যেই বিষাক্ত কেমিক্যাল ও ভেজাল. চিকিৎসা সেবার নামে দুর্নীতি এবং বিনোদনের নামে অপসংস্কৃতি ও মিথ্যা নির্ভর সংবাদ প্রচার. আমাদের মধ্যে এমন গভীরভাবে প্রবেশ করানো হচ্ছে আমরা চাইলেও সেখান থেকে বের হতে পারছি না. এবার একটু বিশ্বব্যাপী লক্ষ্য করতে পারি. বিশ্বজুড়ে পুঁজিবাদীদের লড়াই এমন ভাবে চলছে যার মধ্যে যেমনি হচ্ছে অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলো তৈরি হতে যাচ্ছে দুর্ভিক্ষের মতো পরিস্থিতি. প্রাণ হারাচ্ছেন অসংখ্য নারী পুরুষ. বাদ যাচ্ছে না. কোমলমতি শিশুরাও. যেমন ধরুন ভাইরাস তৈরি করা হয় এবং তার প্রতিষেধক হিসেবে ভ্যাকসিন প্রস্তুত করে চড়া মূল্যে বিক্রয় করা হয়. যা আমাদের দৃষ্টিগোচর হয় না. যুদ্ধ বাঁধিয়ে দিয়ে অস্ত্র বিক্রি সেই অস্ত্র বিক্রির মুনাফা থেকে অনুদান. এরকম হাজারো কৌশল আমাদের মধ্যে প্রতিনিয়ত প্রয়োগ হচ্ছে. এরকম কৌশলগত অস্ত্রের মধ্যে একটি অস্ত্র হচ্ছে পুঁজিবাদীদের তৈরি করা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম. এই অস্ত্রের মাধ্যমে আমাদেরকে জিম্মি করে আমাদের সকল প্রকার ব্যক্তিগত তথ্য পাচার করা থেকে শুরু করে মানসিকভাবে বিকলাঙ্গ করার প্রক্রিয়া চলমান. এর প্রভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশুরা. ভবিষ্যতে এই পরিস্থিতি আরো প্রকট আকার ধারণ করবে।
সাম্প্রতিক সময়ে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মতো দেশকে জিম্মি করে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে. এই যুদ্ধ চলছে আমাদের দেশ থেকে হাজার কিলোমিটার দূরে. যার ভয়ঙ্কর প্রভাব আমাদের ঘরের মধ্যে এসে পরেছে। ভেঙে পড়েছে বিশ্ব অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে লাখো লাখো মানুষ. এখান থেকে আমরা একটি শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি. যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের পাশের মানুষগুলো ভালো অবস্থানে থাকবে না ততক্ষণ পর্যন্ত আমরাও ভালো থাকতে পারবো না. এটা আপাত দৃষ্টিতে উপলব্ধি না করতে পারলেও এটাই সত্য. এটার উত্তম উদাহরণ হতে পারে করোনা মহামারী। জৈব অস্ত্রের যুদ্ধ এবং দুই হাজার বাইশ সালের রাশিয়ায় ইউক্রেনের যুদ্ধ. অতএব আমাদের মাথার উপরে অদৃশ্য জিম্মি নামক হাত থেকে মুক্তি পেতে চাইলে নিজেদের জ্ঞান অর্জন করে তীক্ষ্ণ বুদ্ধি ধারণ করতে হবে. স্বশিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে. যেমনটা সক্রিয় বলেছিল নিজেকে চিনতে হবে. নিজের চেতন মন এবং অবচেতন মনকে সবসময় জাগ্রত করে রাখতে হবে. করতে হবে ভালো মন্দের বিচার. পাশাপাশি আমাদের চারপাশের মানুষগুলোর মঙ্গলকাজে নিয়োজিত থাকতে হবে. অতএব আজ থেকে আমরা একটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারি. আজ এবং এখন থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে সচেষ্ট হবো. উত্তম ভাবে এবং আমাদের প্রয়োজনে ব্যবহার করবো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম. সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রয়োজনে নয়. পক্ষান্তরে দিনে অন্তত একটি ভালো কাজ করবো. যাতে করে পাশের মানুষটি যেন ভালো থাকতে পারে. আমার প্রতিবেশী ভালো থাকলে ভালো থাকবো আমি. ভালো থাকবে দেশ.