মুনাফিক হলো, তারা যাদের অন্তর ঘোর অন্ধকারে আচ্ছন্ন হয়ে গেছে। হিদায়াত ও সদুপদেশ গ্রহণ এবং এর জন্য অনুতাপ প্রকাশের শক্তি একেবারেই হারিয়ে ফেলেছে। তারা সত্য অনুধাবনে, সত্য শ্রবণ, সত্য প্রকাশে এবং সত্য দর্শনে অক্ষম। তাদের সভ্যের দিকে ফিরে আসা এবং একনিষ্ঠভাবে সত্য বা হিদায়াত গ্রহণ করা অসম্ভব।
Sorsce
সাথেই আছি, অথচ তাদের অন্তর নিফাক ও কপটতায় পূর্ণ থাকত। তাই তাদের ব্যাপারে মুসলমানদের সতর্ক থাকতে হবে। এ ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা বলেন— J Greath Ex বস্তুত মুনাফিকদের চরিত্র বিধ্বংসী। বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করাই এদের মূল উদ্দেশ্য। সুতরাং উক্ত আলোচনায় একথা প্রমাণিত হয় যে, মাতব্বর হাতেম আলীর কর্মে একজন মুনাফিকের যথাযথ বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠেছে।
BEL-১৬) মুকিম মিয়া একজন মুদি দোকানদার। ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে তার কথা ও কর্মে কোনো মিল না থাকায়, অনেকেই তার দোকান ছেড়ে | দিয়েছে। একদা সে মসজিদের ইমাম লুৎফুর রহমানের নিকট দোকানের দৈন্যদশার কথা জানাল। ইমাম সাহেব তাকে তার কথা ও কাজের বৈপরীত্য পরিহার করে, মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনের পরামর্শ দিলেন এবং মুনাফিকের চরিত্র সম্পর্কে তাকে সতর্ক করতে গিয়ে নিম্নোক্ত আয়াত পড়ে শোনালেন-bangla stag
خلوا إلى شيلينهم قال اللامعكم إنما نحن مستهزون.
ক. than 4,54 আয়াডাংশের অনুবাদ লেখো।
star dj gaypist আয়াভাংশের ভাষাৰ্থ দেখো।
এর garg বিন্যাস করো। ঘ, ইমাম লুৎফুর রহমানের বক্তব্যের আলোকে মুনাফিকদের
বিশ্লেষণ করো।
১৬ নং প্রশ্নের উত্তর
চরিত্র
অর্থ- তারা আল্লাহ ও ইমানদারগণকে প্রতারিত করতে চায়। | আয়াতাংশে মহান আল্লাহ মুনাফিকদের মুনাফিকির স্বরূপ প্রকাশ
করেছেন।
আয়াতাংশের অর্থ- আর মুনাফিকরা যখন তাদের শয়তান দলপতির সাথে নির্জনে মিলিত হয়, তখন তারা বলে, আমরা তোমাদের সাথেই রয়েছি। মুনাফিকরা যখন মুমিনদের সাথে সাক্ষাৎ করে, তখন বলত, আমরা ঈমান এনেছি, আমরা তোমাদের সাথেই আছি। অথচ তাদের অন্তর নিফাক ও কপটতায় পূর্ণ থাকত। তারা মুসলমানদের থেকে সুযোগ লাভের জন্য একথা বলত। কিন্তু যখন তাদের নেতৃবৃন্দের সাথে মিলিত হয়, তখন তারা তাদের সাথে উপহাস করে বলত, আমরা তাদের বোকা বানানোর চেষ্টা করছি। আলোচ্য আয়াতে তাদের পপতিদেরকে শয়তান বলা হয়েছে। কারণ তারা ইসলামের ক্ষতিসাধনে ইবলিস শয়তানের মতোই তৎপর থাকে।
বাক্যটি Egg c হয়েছে।
বাক্যটির প্রথমে যমির আসায় Agnetic হয়েছে। আরবি বাক্যের শুরুতে এ থাকলে se হয়
تخن مستهزمون
মুনাফিকদের চরিত্রে কথা ও কাজের কোনোরূপ মিল পাওয়া যায় না। তাই ইমাম সাহেবের বক্তব্যটি সঠিক ও যথার্থ ছিল।
উদ্দীপকহ মুকিম মিয়া একজন মুদি দোকানদার। ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে তার কথা ও কর্মে কোনো মিল নেই। তার কথা ও কাজের মধ্যে মুনাফিকি চরিত্র ফুটে উঠেছে। মুনাফিকদের চরিত্র সম্পর্কে ইরশাদ হয়েছে-
Syngitissues andisinteg
منكم إلا لحن مستهزمون
কুরআনে মুনাফিকদের যে সকল চরিত্র বর্ণিত হয়েছে, তা নিম্নরূপ।
তারা প্রকাশ্যভাবে নিজেদেরকে আল্লাহ, তাঁর রসুল এবং আখিরাতে বিশ্বাসী বলে দাবি করে। কিন্তু অন্তরে এ সকল বিষয়ে ঘোর
অবিশ্বাস পোষণ করে। তাই তারা প্রকৃত ইমানদার নয়। তারা মনে করে, তারা আল্লাহ ও মুমিনদেরকে ধোঁকা দিচ্ছে। আসলে নিজেরাই প্রতারিত হচ্ছে।
৩. তাদেরকে অশান্তি সৃষ্টি করতে নিষেধ করলে, তারা বলে, caly নিশ্চয় আমরা শান্তি স্থাপনকারী ।
৪. তাদেরকে যখন বলা হয় অন্যান্যরা যেরূপ ইমান এনেছে, তোমরাও সেরূপ ইমান আনো। তখন তারা বলে, বিরোধীরা যেমন ইমান
এনেছে, সেরূপ আমরা ইমান আনব না। পরিশেষে বলা যায়, আসলে মুনাফিকরা কখনো হিদায়াত লাভ করবে
না।
8
সমাজের মানুষ
| এ অংশের মানুষের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, তারা- ১. অদৃশ্যে বিশ্বাস করে।
এ অংশের মানুষের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, তার ১. মুমিনদেরকে ধোঁকা দেয়।
২. নামাজ প্রতিষ্ঠা করে।
৩. দান সদকা করে
২. অন্তরে রোগ লালন করে। 10. মিথ্যা প্রতিপন্ন করে।
৪. আসমানি কিভাবে বিশ্বাস করে। 8. জমিনে বিশৃঙ্খলা করে। ৫. পরকালে দৃঢ়বিশ্বাস রাখে।
৫. দ্রষ্টতায় নিমজ্জিত থাকে।
.haus আয়াতাংশের অর্থ লেখো।
الله يستهزئ بهم ويمدهن في عنيانهم يعمهون * আয়াতাংশের ব্যাখ্যা দেখো
গ. 'ক' অংশে বর্ণিত বৈশিষ্ট্যের অধিকারী মানুষের পরিচয় কী? আল কুরআনের আলোকে বর্ণনা করো।
‘খ’ আশে বর্ণিত বৈশিষ্ট্যের অধিকারী মানুষের পরিণতি আল কুরআনের আলোকে বিশ্লেষণ করো। 8
১৭ নং প্রশ্নের উত্তর
Qudi aus আয়াতাংশের অর্থ হলো- এটি এমন
একটি গ্রন্থ যাতে কোনো সন্দেহ নেই।
আয়াতে মহান আল্লাহ কাফিরদের মুখোশ উন্মোচন করেছেন মহান আল্লাহ বলেন, আল্লাহ তাদের সাথে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করেন ঠোট্টা
। বিদ্রূপের জবাব দেন]। মুনাফিকরা মুমিনদের সাথে থাকলে ইমানদার হিসেবে পরিচয় দেয় এবং মুসলমানদের নিকট থেকে সুযোগ-সুবিধা,