আল্লাহ তাআলা সুদ ও ব্যবসায়ের মধ্যে পার্থক্য বর্ণনায় বলেন ব্যবসায় হালাল এবং সুদ হারাম

in iduvts •  3 years ago 

আল্লাহ তাআলা সুদ ও ব্যবসায়ের মধ্যে পার্থক্য বর্ণনায় বলেন ব্যবসায় হালাল এবং সুদ হারাম।

httrassedhatunbা তথা 'মহান আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল এবং সুদকে হারাম করেছেন, এর পেছনে যৌক্তিক কারণ হলো, ব্যবসার মধ্যে কোনো মানুষ প্রতারিত হয় না, ব্যবসার মধ্যে কোনোরূপ চক্রবৃদ্ধি হয় না, পক্ষান্তরে, সুদের মধ্যে রয়েছে প্রকাশ্য প্রতারণা ও চক্রবৃদ্ধির মধ্যে দরিদ্রকরণ পদ্ধতি। প্রত্যেক বস্তুর মধ্যে ভালো-মন্দ ও লাভ ক্ষতি

সম্পর্কে আল্লাহ অবগত রয়েছেন। উদ্দীপকে বর্ণিত ইমাম সাহেবের বক্তব্য সঠিক এবং সত্য।

সুন একটি সামাজিক ব্যাধি। আল্লাহ তাআলা ব্যবসাকে হালাল এবং সুদকে করেছেন হারাম। এমনকি সুদের সাথে জড়িত সবকিছু হারাম বলে ঘোষণা করেছেন।

উদ্দীপকে ইমাম সাহেবের বক্তব্য সুদের মাধ্যমে 'গরিব আরও গরিব হয়' যা কুরআন হাদিসের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ, তাই তার কথাটি সঠিক হয়েছে। সমাজের এক ধরনের লোক সুদের মাধ্যমে আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়

আর এক ধরনের লোক নিঃস্ব থেকে আরও নিঃস্ব হয়। অনেক সময় ভিটেমাটি বিক্রি করেও অনেকে সুদের পাওনা পরিশোধ করে। এজন্যে আল্লাহ সুদকে হারাম ঘোষণা করে ইরশাদ করেন- Ajanting gust অর্থাৎ, আল্লাহ তাআলা সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন এবং

দানকে বর্ধিত করেন। এ প্রসঙ্গে নবি করিম (স) বলেন sura Ghoslead

AugU,

অর্থাৎ, নিশ্চয় আল্লাহর নবি (স) সুদখোর, সুদ প্রদানকারী, সুদি কারবারের সাক্ষী এবং সুদের চুক্তি লেখককে অভিশাপ দিয়েছেন। আল্লাহ যে বিষয়ে নিষেধ করেছেন এবং রসুল (স) যে বিষয়ে অভিশাপ দিয়েছেন, তা কখনো সমাজের জন্য শান্তি আনতে পারে না। সুতরাং উদ্দীপকে ইমাম সাহেব সুদের ব্যাপারে যে বক্তব্য দিয়েছেন তা যথার্থ

ইমাম সাহেবের মুখে সুদের কুফল জানার পর আব্দুল আউয়াদ ব্যাপারীর করণীয় হলো, সুদী কারবার বাদ দিয়ে জাকাত প্রদান করা। ইসলাম সুদকে হারাম করেছে এবং জাকাতপ্রদানকে ফরজ করেছে। সুদের মাধ্যমে সমাজে বৈষম্য তীব্র আকার ধারণ করে। সমাজের প্রতিটি রন্ধ্রে রন্দ্রে বিষবাষ্প ছড়িয়ে পড়ে সমাজকে অশান্তিময় করে তোলে। অন্যদিকে জাকাতব্যবস্থা সমাজ হতে বৈষম্য দূরীভূত করে সমাজে শান্তি
প্রদত্ত উদ্দীপকে ইমাম সাহেবের বক্তব্য মূলত কুরআনের বক্তব্যেরই | প্রতিধ্বনি। যেমন, পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন- 3565 অন্যত্র বলেন, এl; এ দুটি নির্দেশবাচক শব্দের বিধান মেনে চলা বান্দার জন্য ফরজ। তাই ইমাম সাহেবের নির্দেশের আলোকে ইসলামের বিধান মেনে চলার জন্য আব্দুল আউয়াল ব্যাপারীর কর্তব্য হলো, কোনো নিষিদ্ধ বিষয় জানলে তা পরিত্যাগ করা এবং কোনো আদেশ জানলে তা মান্য করা। সুদের ব্যবসায় থেকে ফিরে আসা এবং অন্যকে এ সম্পর্কে অবগত করা। এ বিষয়ে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ

২। করেন- Asian

পরিশেষে বলা যায়, সুদি ব্যবসার মাধ্যমে সমাজে বৈষম্য, ঝগড়া বিবাদ, দারিদ্র্য মহামারি আকারে বিস্তার লাভ করে পারস্পরিক সম্পর্ক নষ্ট করে। তাই আব্দুল আউয়ালের উচিত, সুদী কারবার থেকে নিজে বাঁচা ঘ. ইমাম সাহেবের বক্তব্য শোনার পর আবদুল আউয়াল ব্যাপারীর এবং সকলকে এহেন খারাপ কাজ থেকে ফিরিয়ে রাখা এবং এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে উৎসাহ দেওয়া।

প্রশ্ন ৬ অবৈধ ব্যবসা আর চোরাকারবারি করে খালেদ সাহেব এখন কোটিপতি হয়েছেন। মসজিদে, মন্দিরে, সভা ও সমিতিতে তিনি প্রচুর টাকা দান করেন। জুমার দিন মসজিদে ইমাম সাহেবকে নিচের আয়াতের আলোকে দান সম্পর্কে আলোচনা করতে শুনে তিনি খুব প্রভাবিত হয়ে পড়েন। আয়াতটি এই

| Mousufigu

لعشوائيه

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!
Sort Order:  
  ·  3 years ago  ·  


** Your post has been upvoted (5.56 %) **

Thank you 🙂 @tomoyan
https://blurtblock.herokuapp.com/blurt/upvote