কোনো মুসলমান যখন আক্রমণকারীর ভূমিকা হতে আক্রান্তের ভূমিকায় নামেন, তখন তার প্রধান কর্তব্য হলো আত্মরক্ষা এবং সর্বাগ্রে নেতৃত্ব দানকারী ব্যক্তিত্বকে জীবনবাজি রেখে রক্ষা করা। এ যুদ্ধের অন্যতম শিক্ষা হলো নেতার নির্দেশ পালন করতে গিয়ে যদি নিজেকে বিরাট প্রাপ্তি থেকেও বঞ্চিত হতে হয়, তারপরও আদেশ অমান্য করা যাবে না। পরিশেষে বলা যায়, উহুদ যুদ্ধের পটভূমি থেকে যদি আজকের পৃথিবীর মুসলমানগণ শিক্ষা নিয়ে আগামী দিনের কার্যনির্ধারণ করে, তবে অদূর ভবিষ্যতে তারাই হবে সমগ্র বিশ্বের প্রধান নেতৃত্বদানকারী।
Sorsce
| প্রদত্ত উদ্দীপকে জুয়েলের মন্তব্য "পরকালে জন্নাত লাভের জন্য দূর ফরজ আদায় করাই যথেষ্ট। সুন্নাতের প্রয়োজন নেই। তার মন্তব্যটি সমর্থনযোগ্য নয়। কেননা, সুন্নাতের প্রতি গুরুত্বারোপ করে মহান আল্লাম ইরশাদ করেন- yanga এ4, HUET) অর্থাৎ, তুমি বলে দাও, তোমরা আল্লাহ তাআলা ক তাঁর রসুল (স)-এর আনুগত্য করো। আর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেধু, তবে অবশ্যই আল্লাহ তায়ালা কাফিরদেরকে ভালোবাসেন না। ঘট মুসলমান হতে হলে তাকে অবশ্যই আল্লাহ ও তাঁর রসুল (স)-কে ভালোবাসতে হবে এবং কর্মক্ষেত্রে আনুগত্য করতে হবে। আল্লা তাআলা ইরশাদ করেন
E১৩ সোহেল ও জুয়েল দু'জনই মাদরাসার ছাত্র। সোহেল জীবনের সকল ক্ষেত্রে রসুলুল্লাহ (স)-এর সুন্নাতের প্রতি গুরুত্ব দেয় এবং সুন্নাত পালনে যথাসাধ্য চেষ্টা করে। একদিন জুয়েল তাকে বলল— পরকালে জান্নাত লাভের জন্য শুধুমাত্র ফরজ আদায় করাই যথেষ্ট। সুন্নাতের প্রয়োজন নেই।” একথা শুনে সোহেল পবিত্র কুরআনের নিম্নোক্ত আয়াতসমূহ তেলাওয়াত করে শুনিয়ে দেয়। যেখানে নিম্নোক্ত আয়াতাংশ রয়েছে— G-২, AUCTI
قدان للفم تحبون الله فاتبعوني يحببكم الله অর্থাৎ, তুমি বলে দাও, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবাসতে চাও, তবে আমাকে অনুসরণ করো। তবেই আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসতেন। সুতরাং একথা অনস্বীকার্য যে, আল্লাহর সন্তুষ্টি ও ভালোবাসা অন করতে হলে রসুল (স)-কে অনুসরণ করতে হবে। পরিশেষে বলা যায়, জুয়েলের মন্তব্যটি আনৌ সঠিক নয়, বরং সঠিক (২০১৪) যথার্থ কথা হলো- পরকাল লাভের জন্য ফরজ আদায়ের পাশাপ হবে এবং তাকে ভালোবাসতে হবে।
Egg আয়াতাংশের অনুবাদ দেখো। ১ রসুল (স)-এর সুন্নাতও যথাযথভাবে আদায় ও তাঁর আনুগত্য করতে FAlge is আয়াতাংশের
[38] মানিক মিয়া নিজেকে ইসলামি চিন্তাবিদ হিসেবেবিছানদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশিত হয়েছে। আয়াতাংশের অর্থ হলো, আর পরিণত জ্ঞানের অধিকারীগণ বলেন, আমরা তাতে বিশ্বাস স্থাপন করেছি। উল্লিখিত আয়াতাংশের ভা হলো, পবিত্র কুরআনে দু'ধরনের আয়াত রয়েছে। সেগুলো হে মুহকামাত এবং মুতাশাবিহাত। প্রকৃত বিজ্ঞানগণ উক্ত দু'ধরনের আয়াতের ওপর বিনা বাক্যে ইমান আনেন ও মেনে নেন। মানিক মিয়ার বক্তব্যটি সঠিক নয়।
পবিত্র কুরআনের সূরা আলে ইমরানের শুরুতে আরবি তিনটি হ রয়েছে। কুরআন মাজিনে ২৯টি সুরার প্রারম্ভে এরূপ বিচ্ছিন্ন বর্ণ রয়েছে। এ বর্ণগুলোকে J4Lh Sgali তথ্য ব বর্ণমালা বা হয়। মুফাসসিরগণ একে আয়াতে মুতাশাবিং এর মধ্যে গণ্য করেছেন। অধিকাংশ মুফাসসির এ রকম বিচ্ছিন্ন বর্ণমালার সঠিক মর্ম একমাত্র আল্লাহ ভালো জানেন বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন। প্রদত উদ্দীপকে মানিক মিয়ার দাবি নিতান্তই অমূলক। আল্লাহ ত CADEES নের আয়াত নাজিল করেছেন।
** Your post has been upvoted (6.39 %) **
Curation Trail Registration is Open!
Curation Trail Here
Delegate more BP for better Upvote + Daily BLURT 😉
Delegate BP Here
Thank you 🙂 @tomoyan
https://blurtblock.herokuapp.com/blurt/upvote