মার পবিত্রতা মানুষকে কল্যাণের পথে পরিচালিত করে। পবিত্র থাকলে শরীর সুস্থ থাকে। ফলে মানুষের মন প্রফুল্ল হয়।
(source)[https://images.app.goo.gl/1qiLxxShKhKLTm4e7]
আর লেখাপড়া ও কাজকর্মেও মন বসে। তাছাড়া পবিত্রতা অর্জনকারী ব্যক্তিকে আল্লাহ তায়ালা ভালোবাসেন।
সিজদায়ে তিলাওয়াতের শর্ত হলো চারটি
সালাত আদায়ের অন্যতম দিক হলো সাম্যের শিক্ষা লাভ করা। নামায আদায়কারী মুসল্লিগণ মসজিদে একত্র হয়ে একই কাতারে দাঁড়িয়ে একই উদ্দেশ্যে আল্লাহর সামনে দণ্ডায়মান হন। সকল মুক্তাদিই ইমামের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন। তখন ধনী-গরিবের মাঝে কোনো ভেদাভেদ থাকে না। সমাজের পরস্পরের প্রতি গড়ে ওঠে সহমর্মিতা।
এভাবে সাম্যের শিক্ষালাভ করা যায়। ইমাম সাহেব সূরা পড়ার সময় সিজদায়ে তিলাওয়াতের নিয়ম পালন তায়াম্মুম অর্থ ইচ্ছা করা। ইসলামি পরিভাষায় পবিত্র মাটি বা ঐ জাতীয় পবিত্র বস্তু (যেমন: পাথর, চুনা, বালি ইত্যাদি) দিয়ে পবিত্র হওয়ার নিয়তে মুখমন্ডল ও হাতের কনুইসহ মাসেহ করা হচ্ছে তায়াম্মুম। ওযু ও গোসল উভয়ের পরিবর্তে তায়াম্মুম করা যায়। তায়াম্মুমের মাধ্যমে পবিত্র হওয়ার অনুমতি আল্লাহর এক বিশেষ অনুগ্রহ।
করতে হবে যে, তিনি আমাকে দেখছেন। উদ্দীপকের মুনিরা ফজরের দুই রাকাত ফরজ নামাযের জন্য দাঁড়াল। কিন্তু
সে প্রথম রাকাআতে বুকু না করেই সিজদায় চলে গেল। ব্যাপারটি দেখে ফাতিমা মুনিরাকে সঠিক নিয়মে নামায পড়তে পরামর্শ দেয়। সিজদায়া যাওয়ার আগে 'আল্লাহু আকবার' বলে বুকু করতে হবে। এতে কমপক্ষে তিনবার 'সুবহানা রাব্বিয়াল আমি' বলতে হবে। এরপর সামি আল্লাহ্ লিমান হামিদা' বলে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে 'রাব্বানা লাকাল হামদ' বলতে হবে। অভঃপয় 'আল্লাহু আকবার' বলে সিজদাহ করতে হবে। মহানবি (স) বলেন- তোমরা নামায আদায় কর যেমনিভাবে আমাকে আদায়