এক দেশের সাথে অন্য দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে রয়েছে অতিরিক্ত কিন্তু প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে সে দরিদ্র তাই খাদ্যের আছে কিন্তু পিয়াজ নাই।
(source)[https://images.app.goo.gl/WW6DLYiDTso5X3SF9]
তখন পারস্পরিক সম্পর্কের মাধ্যমে এগুলো বিনিময় করতে হয়। বিশেষ করে একই অঞ্চলের দেশসমূহের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতার জন্যে আঞ্চলিক অনেক সংস্থা বা সংগঠন গঠিত হয়েছে। যার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দেশসমূহ পরস্পর সাহায্য সহযোগিতা নিয়ে বিশ্বের দরবারে টিকে থাকতে পারে। হ্যাঁ, আমি মনে করি, সাকও সহযোগিতামূলক প্রতিষ্ঠান
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো মিলে তৈরি করেছে সার্ক। সংস্থাটির মূল লক্ষ্য সদস্য দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতা হলেও এর কর্মক্ষেত্র সমাজ, শিক্ষা, সংস্কৃতি, যোগাযোগ প্রযুক্তিসহ উন্নয়নের সর্বক্ষেত্রেই বিস্তৃত। বাংলাদেশ ছাড়া সার্কের অন্যান্য সদস্য দেশগুলো হলো ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, ভুটান ও আফগানিস্তান। সুতরাং বলা যায় একই অঞ্চলের দেশগুলো একত্রিত হয়ে যেমন সহযোগিতাপূর্ণ প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে তেমনি সার্ক দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের দেশসমূহের পারস্পরিক সহযোগিতার জন্যে গড়ে ওঠা একটি প্রতিষ্ঠান।