পোস্টমাস্টার ও মিনুর

in iduvts •  3 years ago 

পোস্টমাস্টার ও মিনুর পিসেমশাই দুজন বিপরীত প্রান্তের মানুষ মন্তব্যটি যথার্থ।

119-2203291322.jpg
(source)[https://images.app.goo.gl/UH1uN25pGQbjjvCd7]
পিতৃ-মাতৃহীন মিনু দূরসম্পর্কের এক পিসিমার বাড়িতে আশ্রয় পেয়েছে পিসেমশাই মিনুকে আশ্রয় দিলেও সেই বাড়িতে সে চাকরানী ছাড়া আর কিছুই না। কেবল পেট ভাড়ায় তাকে বাড়ির সব বয়ানেরানী দ্বারা তার উদ্দীপকের পোস্টমাস্টার চরিত্রে মানবিক গুণাবলির সংমিশ্রণ ঘটেছে। রতন

তার বাড়ির কাজের মেয়ে হলেও পোস্টমাস্টার রতনের সাথে গল্প করে। রতনের কাজে সাহায্য করে। পাশাপাশি তাকে পড়াশোনাও শেখায়। উদ্দীপকের পোস্টমাস্টার এবং আলোচা গল্পের পিসেমশ্যই দুজন বিপরীত প্রান্তের মানুষ। পরে পিসেমশাই অনাথা মিনুকে নামমাত্র আশ্রয় দিয়েছে সামান্যতম থেকেও সে বঞ্ছিত। অন্যদিকে উদ্দীপকের পোস্টমাস্টার সহানুভূতিসম্পন্ন মানুষ। অনাথা রতনকে আশ্রয় দিলেও তাকে কখনও সে কাজের মেয়ে মনে করেনি। পোস্টমাস্টার রতনকে স্নেহ, মমতা থেকে বঞ্চিত করেননি। তাই উপরিউস আলোচনার প্রাপ্তিতে বলা যায়, ফুটবে কী করে? লখা যে জন্ম বোবা। তবুও রাতে মায়ের পাশে শুয়ে
স্বামীর মৃত্যুর পর সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে মানিককে তার চাচার সাথে কলকাতা পাঠিয়ে দেন মানিকের মা। টাচা

তাকে আদর করলেও চাচি কিন্তু মানিককে ভালোভাবে মেনে নিতে

পারেনি। ব্যস্ত শহরে সবসময় মানিক তার মায়ের কথা চিন্তা করত

মায়ের প্রতি এই টান আর চাচির অনাদর মানিকের উপর মারলোক মানসিক চাপ ফেলে। শেষ পর্যন্ত মানিক পৃথিবী থেকেই চলে যায়।

ক. "কালা" শব্দের অর্থ কী? . তারা দেখে মিন্টুর মুখে হাসি ফুটে উঠত কেন?

গ. মায়ের প্রতি মানিকের টান মিনু' গল্পের মিন্টুর যে দিকটি তুলে য, মিনু ও মানিকের মানসিক অবস্থা কাছাকাছি হলেও পরিণতি

ধরে তা বাখ্যা করো।

ভিন্ন মূল্যায়ন করো। ৬ নম্বর প্রশ্নের উত্তর 8

ক 'কালা' শব্দের

মিনু শুকতারাকে তার সই মনে করে বলে তাকে দেখে মিনুর মুখে হাসি ফুটে উঠত। মিনু প্রতিদিন খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে পড়ে। আকাশে শুকতায়

দেখা যায়। মিনুর মনে হয় প্রতিদিন শুকতারাও তার মতো করলাতে উনুন জ্বালায়। ভাবে, শুরুভারারও আকাশে কোনো পিসেমশাই আছে। এভাবে একসময় সে শুকতারাকে নিলেই সই ভাবতে শুরু করে। এ কারণে

সঙ্গে মায়ের প্রতি মানিকের টম বিষয়টির সাদৃশ্য রয়েছে। অনাথ মিন্টু রসম্পর্কের এক পিসিমার বাড়িতে মাথা গোজার জায়গাটুক পেয়েছে। একদিন কেউ একজন মিনুকে বলেছিল তার বাবা বিদেশে গেছে এবং একদিন সে ফিরে আসবে। এরপর থেে

জন্য অপেক্ষার প্র

উদ্দীপকের মানিক কলকাতার ব্যস্ত শহরে বন্দি চাষ পেলেও তাকে প্রতিনিয়ত। মায়াহীন এই শহরে সে মানতি থাকে। এ অবস্থায় কেবলই কথা মনে পড়ে। মায়ের কোলে তোর হয়ে ওঠে। আনোস পার মিনুও বাবাকে দেখার জন্য অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করে। আপনজনের সাহিত্য লাভেরার থাকে তাই মিশু ও মানিকের ন্ত হলেও পরিণতি

পরিবেশে বেড়ে উঠে তিত আশ্রিত। মেলাঞ্চিত প্রতিকূল

সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভেবে মানিকের মা মানিককে কলকা চাচার বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। কিন্তু কলকাতার রঞ্চ পরিবেশে নেই মানিকের মন বিষিয়ে উঠতে থাকে। একসময় সে মায়ের কাছে ফিরে যাওয়ার টান অনুভব করতে করতে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। মিনু ও মানিক দুজনই স্নেহবঞ্চিত পরিবেশে লালিত। 'মিনু' গল্পের মিনু তার পিসিমার বাড়িতে কোনো স্নেহ, মমতা, আদর, পায়নি। প্রতিকূল পরিবেশে ও অবহেলায় কোনো রকমে টিকে রয়েছে সে। চিদীপকের মানিক চাচির অনাদর ও শহরের অপরিচিত পরিবেশে হাঁপিয়ে ওঠে। একস মানিক এই পৃথিবী ছেড়েই চলে যায়। তাই বলা যায়, দিলু ও মানিকের মানসিক অবস্থা কাছাকাছি হলেও পরিণতি ভিন্ন। বাপকে লখ্য চোখে দেখেনি। চেনে না। মা তার ত্যানা পরে দিনভর কেঁদে কেঁদে ভিখ মেঙে ফেরে। লখার দিন কাটে গুলি
খেলে, ছেঁড়া কাগজ কুড়িয়ে, বন্ধুদের সঙ্গে। মারামারি করে আর
এটোপাড়া চেটে। কিন্তু তার গলা দিয়ে তো কথা ফোটে না। আসলে
কথা খিদের কষ্ট ভুলে যায়।
মিনু কার জন্য অপেক্ষা করে?
ছাদে গিয়ে মিনুর সর্বাঙ্গ রোমান্বিত হয়ে উঠল কেনা গ. উদ্দীপকের পথ্য ও মিশু' গল্পের মিনুর ভেতরকার বৈসাদৃ লখার মতো প্রতিবন্ধী শিশুদের অধিকার কীভাবে সমাজে প্রতিষ্ঠা করা যায় বলে তুমি মনে কর
মিনু তার বাবার জন্য অপেক্ষা করে।
ছাদে গিয়ে কাঁঠালের সব ভালের ওপর হলদে মিনুর সাজা রোমান্বিত হয়ে উঠল
পাখি দেখতে পেয়ে পাশের বাড়ির টুলুর বাবার বিদেশ থেকে আসার দিন একটি হলদে পাখি কাঁঠাল গাছের ডালে বসেছিল আর সে ঘটনা দেখে মিনুর বিশ্বাস হয়ে গিয়েছিল, যেদিন কাঁঠালের ডালে হলদে পাখি এসে বসবে সেদিন তার বাবা ফিরে আসবে। এ কারণেই কাঁঠালের ভাগে হলদে পাখি দেখে ব ফিরে আসবে ভেবে মিনুর সব্যস্ত। রোমান্বিত হয়ে উঠল

মমিনু মায়ের স্নেহ-ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত এক অনাথ সন্তানের পরিপূর্ণ বিষাদের ক্ষেত্রে মা-বাবার ভালোবাসা ও স্নেহ-আদর পুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাদের সহযোগিতায় সন্তান সমাজ ও

পরিবেশের সাথে মানিয়ে নিতে পারে। বিদেশ থেকে আসবে, মিনুর এই ভাবনা উদ্দীপকের বাকপ্রতিবন্ধী লম্বা বাবার স্নেহবঞ্চিত হলেও মায়ের আদরে বেড়ে উঠেছে। সে সারাদিন গুলি খেলে, ছেঁড়া কাগজ কুড়িয়ে, বন্ধুদের সাথে মারামারি করে আর এঁটোপাতা চেটে সময় পার করে। তারপর রাতে মাকে পাশে গেলে দিনের কট তুলে যায় সে। অন্যদিকে গল্পের মিলু বাবা-মরত একটি প্রতিবন্ধী শিশু। বাবা-মার ভালোবাসা। তার ভাগ্যে মোটেও ফোটেনি। বড় হয়ে বাবাকে কাছে পাবে বলে তার মনে একটা স্বপ্ন রয়েছে। সে তা দেখে একদিন তার বাবা তাকে আদা করে তার কপালে চুমু খাবে। অর্থাৎ শিশু প্রতিবন্ধী হলেও মায়ের স্নেহ-ভালোবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে এবং জীবন ভাবনার দিক থেকে উদ্দীপকের লম্বার সাথে 'মিনু' গল্পের মিনুর ব্রিটি বৈসাদৃশ্য রয়েছে।

প্রতিবন্ধী শিশুদের প্রতি সহমন্ত্রী হয়ে সকলের সম্মিলিত চেষ্টায় তাদেরকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব।

উদ্দীপকের লম্বা ও দিনা গল্পের মিনু বাকপ্রতিবন্ধী। এদের মতো শিশুরা সমাজের অনেক ধরনের সুবিধা থেকে বঞ্চিত। সুশিক্ষা ও কর্মসংস্থানের

ব্যবস্থা করে এদেরকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করা প্রয়োজন। এই মেয়েটিকে মিনু বাকপ্রতিবন্ধী শিশু। অনেক কষ্টের মধ্য দিয়ে তাদের জীবন ঝার্টে। এছাড়া তাদের প্রতি সমাজের মানুষের তেমন সুদৃষ্টি নেই। লগার সারাদিন কাটে গুলি খেলে, ছেঁড়া কাগজ

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!
Sort Order:  

Peace
Thank you for sharing such great content!
We are happy you posted in #blurtconnectBlurt to the moon 🌕You can delegate any amount of Blurt power to @blurtconnect-ng
This post has been upvoted manually by @oadissinblurtconnect.gifPlease help support this curation account.

Also, keep in touch with Blurtconnect-ng family on Telegram and Whatsapp


Posted from https://blurt.one