"আধুনিক ধান-ধনদা এবং গবেষণাই বিজ্ঞানের জগতে ব্যাপক পতি এনেছি- উদ্দীপক এবং 'আকাশ' প্রবন্ধের আলোকে উদ্ভিটি বিশ্লেষণ করো।
(source)[https://images.app.goo.gl/hQ7Y3A6tUarFcWeP8]
দোয়া' অর্থ- শামিয়ানা বা কাপড়ের ছাউনি।
প্রবন্ধ জুড়ে আকাশ সম্পর্কে বিভিন্ন রকম আলোচনা থাকায় এর নাম
" রাখা হয়েছে
'আকাশ' প্রবন্ধে আকাশ সম্পর্কিত নানা বিষয় উঠে এসেছে। পুরো প্রবন্ধ খুঁড়ে আকাশের স্বরূপ, বর্ণ এবং এ সম্পর্কিত প্রাচীন ও আধুনিক ধারণার কথা বলা হয়েছে। তাই প্রবন্ধটির নাম 'আকাশ' রাখা হয়েছে। উদ্দীপকের রফিক সাহেবের মধ্যে 'আকাশ' প্রবন্ধের আকাশ সম্পর্কিত প্রাচীন ধারণার দিনটি উঠে এসেছে।
‘আকাশ' প্রবন্ধে আকাশ সম্পর্কে নানা তথ্য উঠে এসেছে। আধুনিক যুগে আকাশ সম্পর্কে প্রাচীন মানুষের যে ধারণা ছিল তা পাল্টে গিয়েছে। আকাশের নীল চাঁদোয়াটা মূলত গ্যাসভর্তি ফাঁকা জায়গা। হরহামেশা আমরা বিজ্ঞানের আবিষ্কৃত তথ্যের মাধ্যমে মানুষ জানতে পেরেছে বলেই আকাশ সম্পর্কে ধ্যান-ধারণা সঠিক ও আধুনিক হয়েছে। পাশাপাশি বিজ্ঞানের
যে আকাশ দেখি তা হলো বায়ুমণ্ডলের নানান বর্ণহীন গ্যাসের মিশেল। কিন্তু অতীতে আকাশ সম্পর্কে মানুষের ধারণা এমন ছিল না। উদ্দীপকে রফিক সাহেবের প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে বলা হয়েছে তিনি আধুনিক ধারার চিকিৎসায় তেমন বিশ্বাসী নন। এর সাথে আকাশ সম্পর্কে আগেরকার দিনের মানুষের ভাবনার তুলনা করা যায়। তারা ভাবত আব্বশটা পরতে পরতে ভাগ করা। অর্থাৎ উদ্দীপকের রফিক সাহেবের মধ্যে 'আকাশ' প্রবন্ধের সনাতন ধারণাকে পুষে রাখার দিকটি ফুটে উঠেছে। উক্তিটি যথার্থ।
পরীক্ষায় কমন পেতে আরও প্রশ্ন ও উত্তর
Tutor প্রয় অ্যাপোলো-১১ প্রথম মনুষ্যবাই মহাকাশযান, যা চাদে অবতরণ উদ্দীপকটি 'আকাশ' প্রবন্ধের সমগ্রভাবলে ধারণ করেনি"— মন্ত্রবাতি করে। এটি অ্যাপোলো প্রোগ্রামের পণ্যম মহাকাশ অভিযাত্রা যাতে शश নভোচারীরা অংশগ্রহণ করেছিলেন। ১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দের ১৬ জুলাই এই অভিযানের সূচনা হয়। এই অভিযানে অংশ নেন দলপতি নিল আর্মস্ট্রং, কমান্ড মডিউল চালক মাইকেল কলিন্স এবং চন্দ্র অবতরণমানের চাক এডুইন অল্ড্রিন জুনিয়র। ২০ জুলাই আর্মস্ট্রং ও অচিন প্রথম মানুষ হিসাবে প্রবন্ধে। চাঁদে পা রাখেন
ক. জলীয়বাষ্প' কী? মি. দূরদেশের সঙ্গে যোগাযোগ অনেক সহজ হয়ে উcke
কীভাবে?
গ. উদ্দীপকে আকাশ' প্রবন্ধের কোন বিষয়টি প্রতিফলিত
ঘ. হয়েছে? ব্যাখ্যা করো উদ্দীপকটি 'আকাশ' প্রবন্ধের সময়ভাবকে ধারণ করেনি -
মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।
২ নম্বর প্রশ্নের উত্তর
8
'জলীয়বাষ্প' হলো পানির বায়বীয় অবস্থা। মহাকাশযানের কল্যাণে দূরদেশের সঙ্গে যোগাযোগ অনেক সহ হয়ে উঠেছে।
বৈজ্ঞানিক গবেষণার জন্য মানুষ পৃথিবী থেকে দেড়শ-দুশো মাইল উপরে নানা ধরনের মহাকাশযান পাঠিয়েছে। এসব মহাকাশযান থেকে টেলিফোন ও টেলিভিশনের সংকেত পাঠানো হচ্ছে। ফলে দূরদেশের সঙ্গে যোগাযোগ আজ অনেক সহজ হয়েছে
বিজ্ঞানের অগ্রগতি ও অবদানের বিষয়টি 'আকাশ' প্রবন্ধে স্থান পেয়েছে, যার সঙ্গে উদ্দীপকের মিল রয়েছে। ‘আকাশ' প্রবন্ধে বিজ্ঞানের অভূতপূর্ব অগ্রগতির বিষয়টি ফুটে উঠেছে। মহাশূন্যে আজ মানুষ মহাকাশযান প্রেরণ করেছে। বিজ্ঞানের জয়যাত্রার
ফলে দূরদেশের সঙ্গে যোগাযোগ আজ সহজ হয়ে উঠেছে। বিজ্ঞানের
কল্যাণে মানুষের জীবনযাত্রা বদলে গেছে। উদ্দীপকে বিজ্ঞানের জয়যাত্রার ফলে মানুষের চাঁদে যাওয়ার বিষয়টি ফুটে উঠেছে। বিজ্ঞানীদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর মানুষ চাঁদে মহাকাশযান প্রেরণ করতে সক্ষম হয়েছে। প্রথমে মনুষ্যবিহীন যান পাঠালেও ১৯৬৯ সালে মানুষ প্রথম চাঁদে অবতরণ করে। মানুষের চাঁদে অবতরণের
সাথে সাথে রচিত হয় নতুন ইতিহাস। বিশ্বব্যাপী বিজ্ঞানের জয়গান ধ্বনিত
হয়। উদ্দীপকে 'আকাশ' প্রবন্ধে উল্লিখিত বিজ্ঞানের অগ্রগতি ও অবদানের
বিষয়টি প্রতিফলিত হয়েছে।
[াণা এবং গবেষণাই বিজ্ঞানের জগতে ব্যাপক পরি এনে ছিদ্দীক এবং আকাশ' প্রবন্ধের আলোকে উত্তিটি যথার্থ। বিজ্ঞানের কল্যাণে আধুনিক হয়ে উঠছে পৃথিবী। দিয়ে বিজ্ঞানসম্মত আধুনিক ম্যান-ধারণা এবং নিত্য নতুন গবেষ বিজ্ঞানের কে অবিশ্বাস্য সাফল্য এনে দিয়েছে। উদ্দীপকের র সাহের সনাতন চিকিৎসা পরতিকে আঁকড়ে ধরে থাকলেও তাঁর পুত্র সুমন সাহের চিকিৎসাক্ষেত্রে আধুনিক পদ্ধতি অনুসরণ করেন। সুমন সাহের রোগীর রোগ নির্ণয়ে আলট্রাসনোগ্রাফি, ইসিজি, এক্স-রে ইত্যাদি নানারকম পদ্ধতি অনুসরণ করেন।
জগতে মানুষ লাভ করেছে অধাগতি। অর্থাৎ উদ্দীপক ও আকাশ প্রবশে দেখা যায়, আধুনিক ধ্যান-ধারণা আকাশ সম্পর্কে মানুষের চিন্তাকে যেমন পাল্টে দিয়েছে, তেমনি আধুনিক গবেষণা চিকিৎসাক্ষেত্রে এনেছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। তাই বলা যায়, প্রশ্নো
অনুশীলনীর প্রশ্নের পাশাপাশি এ অংশে দেওয়া প্রশ্নগুলো সাধিক গুৰুত্ব দিয়ে
on প্র্যাকটিস করো। তাহলে এ উদ্যানে সা শিক্ষকলের ওপর প্রস্তুতি সম্পন্ন হবে।
'আকাশ প্রবন্যে আকাশ সম্পর্কে মানুষের প্রাচীন বিশ্বাসের কথা রয়েছে। এছাড়া আকাশের স্বরূপ, বর্ণ প্রভৃতির উল্লেখ রয়েছে এ প্রবন্ধে সেইসাথে পবেষণার ক্ষেত্রে বিজ্ঞানীদের সফলতার কথাও আলোচিত হয়েছে 'আকাশ'
উদ্দীপকে বিজ্ঞানের অগ্রগতির ফলে মানুষের চাঁদে অবতরণের বিষয়ে
আলোকপাত করা হয়েছে। ১৯৬৯ সালে অ্যাপোলো-১১ মহাকাশযানে চড়ে প্রথম চাঁদে অবতরণ করে মানুষ। বিজ্ঞানের কল্যাণে পৃথিবীর পর তাদের রহস্য উদ্ঘাটন করে মানুষ রচনা করেছে সফলতার নতুন ইতিহাস। 'আকাশ' প্রবন্ধে দেখা যায়, একসময় মানুষ মনে করত আকাশ হলো পৃথিবীর ওপরে একটি কঠিন ঢাকনা। পরবর্তীকালে বিজ্ঞানের কল্যাণে মানুষ জানতে পারে আকাশটা হলো নিতান্তই গ্যাস-ভর্তি ফাঁকা জায়গা। আজ শূন্যে মহাকাশযান পাঠিয়ে বিজ্ঞানীরা নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছেন। উদ্দীপকে বিজ্ঞানের জয়যাত্রার নিদর্শনস্বরূপ মানুষের চন্দ্র বিজয়ের কথা বলা হয়েছে। তবে 'আকাশ' প্রবন্ধে উল্লিখিত মানুষের প্রাচীন বিশ্বাস, আকাশের বর্ণ প্রভৃতি বিষয় উদ্দীপকে অনুপস্থিত। তাই বলা যায়, উদ্দীপকটি 'আকাশ' প্রবন্ধের সামগ্রিক ভাবতে নয়, আংশিক ভাবকে ধারণ করেছে।
স্ট্রাটোমণ্ডল ট্রপোমণ্ডল চৌষকমণ্ডল
মেসোমণ্ডল
তাপমণ্ডল এক্সোমণ্ডল
ক. এসো বিজ্ঞানের রাজ্যে' রচনাটি কার লেখা? খ. পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ঢাকনা বলতে কোনটিকে বোঝায়? শ, উদ্দীপকের সঙ্গে আকাশ' প্রবন্ধটির সাদৃশ্য দেখাও। ঘ, “উদ্দীপকটি 'আকাশ" প্রবন্ধের মূলভাবের অনুসারী"
কথাটি তুমি কীভাবে মূল্যায়ন করবে? ৩ নম্বর প্রশ্নের উত্তর
এসো বিজ্ঞানের রাজ্যে' রচনাটি আবদুল্লাহ আল-মুতীর লেখা। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ঢাকনা বলতে আকাশকে বোঝায়। আকাশ হলো গ্যাস-ভর্তি ফাঁকা জায়গা। প্রায় বিশটি বর্ণহীন গ্যাস নিয়ে বায়ুমণ্ডল গঠিত। আর বায়ুমন্ডলের উপরিস্তর হচ্ছে আকাশ। তাই আকাশকে পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের ঢাকনা বলা হয়েছে।
Also, keep in touch with Blurtconnect-ng family on Telegram and Whatsapp