খেলাধুলার মাধ্যমে শিক্ষা : উন্নত বিশ্বে ছাত্রছাত্রীদের বিদ্যাশিক্ষাকে চিত্তাকর্ষক করতে এবং পাঠ্যবিষয়ের চাপ লাঘব পাশাপাশি খেলাধুলাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়ে থাকে। খেলার ছলে শিশুদের শিক্ষা দেওয়ার নিয়মও আজকাল অনেক স্কুলে তা উদাহরণস্বরূপ- বার্লিনের একটি স্কুলের কথা বলা যায়, সেখানে ক্লাস করতে করতে শিক্ষিকা হঠাৎ করে ছাত্রছাত্রীদের বা নির্দেশ দিলেন। এতে অঙ্ক কষার ক্ষেত্রে ছাত্রছাত্রীদের একঘেয়েমি কেটে যায়। আজকাল ছাত্রছাত্রীদের খেলাধুলায় উৎসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বার্ষিক ক্রীড়া অনুষ্ঠানেরও আয়ােজন করা হয়ে থাকে। জাতীয় জীবনে খেলাধুলা : শরীর ভালাে থাকলে মন ভালাে থাকে। শরীর ও মন ভালাে রাখার জন্য খেলাধুলার গুরুত্ব অপরি খেলাধুলার আয়ােজন করা হয় মনের খাদ্য জোগানাের জন্য। খেলাধুলার মাধ্যমে মনের প্রফুল্লতা রক্ষা করা যায়। তাই জাতীয় খেলাধুলার প্রয়ােজনীয়তা অপরিসীম। খেলার রাজ্য জাতিকে কর্মের বন্ধন, সংসারের দৈনন্দিন ক্ষুদ্রতা, তুচ্ছতা এবং দুঃখ-গ্লানি ও মুক্ত করার বাণী বহন করে আনে। পরাধীন মনােবৃত্তি, কর্মক্লান্তি, আশাহীন-আনন্দহীন জাতির জীবনে খেলাধুলার প্রয়ােজন অনস্বীকার্য। অকাল বার্ধক্যের হাত থেকে জাতিকে তারুণ্যের প্রাণচাঞ্চল্যে উজ্জীবিত করে খেলাধুলা। যে জাতির মধ্যে সুস্থ ও সক লােকের অভাব রয়েছে, সে জাতি কখনাে উন্নতি করতে পারে না। খেলাধুলা জাতিকে উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করে। এছাত খেলাধুলার মাধ্যমে উঁচু-নিচু, ধনী-গরিব ও ছােটো-বড়াে ভেদাভেদ অনেকাংশে দূরীভূত হয়। :
Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!