ছবির উৎস: flickr
বাংলাদেশের কাছে হেরে দেশের সীমানা ছোট করেছে মিয়ানমার, তাই নিজেরা যা পারছে তা তো করছেই সাথে আবার বৈদেশিক নীতির রশি ধরে ভারতের সহযোগীতায় বাংলাদেশের অনিষ্ঠ করতে রোহিঙ্গাদের জীবনের বদলে সাজানো চক্রান্তেও মেতে উঠেছে তাঁরা। এটি শুধু আমার মুখের কথা নয়, এভাবে বলার পেছনে স্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে। টিভিতে সংবাদ শিরোনামে বা বিস্তারিত তে প্রতিনিয়তই বলা হচ্ছে রোহিঙ্গাদের প্রতি নির্যাতনের কথা। সুতরাং ঘটনাটি অজানা থাকার কথা নয়। কেন তাদের নির্যাতন করা হচ্ছে তা বুঝতে খুব বেশি কষ্ট হবার কথা নয়। মূলত বাংলাদেশে যাতে তাদের অধিকাংশ জনগণ আশ্রয় নেয় এবং বসতি গড়ে তুলতে পারে সেজন্যই নির্যাতন করা হচ্ছে। এতে তাদের পরাজয়ের কষ্ট খানিক টা কমবে।
বৈদেশিক নীতিই যদি মূল ক্ষমতা ধরা হয় তাহলে কিন্তু ঐ পাকিস্থান-বাংলাদেশের সাথে লেজ জোড়া দিয়েও ভারত নামের অশান্তি চির তরে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া যাবে। এটি তো তখন ছেলে খেলার মত হয়ে দাঁড়াবে। বার বার সংবাদ শোনার পরেও কোন সহযোগীতা নেই। তাহলে কি নিরুপায় হয়ে পড়েছে বিশ্ব জনেরা! বিশ্ব বিবেগ কি তবে শুধু চিৎকার করেই থেমে গেল চির তরে?
বিশ্ব অভিভাবকেরা কি কিছুই পারছে না তবে করতে! হায়. হায় এ যে কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না। কোন দেশের না হয় নাই হোক, তাই বলে গোটা পৃথিবীরও কি নাগরিকত্ব পাবে না রোহিঙ্গারা? এমন কথাতে বুঝি খুব আশ্চর্য হলেন তাই না? আমিও বুঝেছি খুব আশ্চর্যই হয়েছেন। কিন্তু এ ছাড়া আর কিই বা আছে বলার! আর কত নির্যাতন সইলে পরে মুক্তি মিলবে সবার? তা জানতে হবে আমার। কিছু একটা করতে না পারার কষ্ট খুব পোড়াচ্ছে ভেতরটা। উপায় জানা থাকলে সাহসী তার সাথে হাতটি বাড়িয়ে দিন এদিকটায়।
This was posted using Serey.io cross platform posting.